Sher-e-Bangla Agricultural University (SAU) held its first convocation with great enthusiasm and striking festivity on November 16, 2015. Over 2000 graduates and post-graduates from 2 faculties achieved degrees, among them 22 were awarded with gold medals for their outstanding result. President and chancellor of the university Abdul Hamid conferred the degrees on the graduates. Around 5000 invitees from national and international arena attended the function. However, the festivity began almost a week ago. The entire greenish campus, house buildings, administrative buildings and dormitories were decorated with pompous colours and lightings. The participating graduates started to gather in the campus days before the date of convocation from different parts of the country and abroad.
SAU observed the 19th Anniversary of the university.
Thousands of former and current students who secured outstanding results got Dean’s Award recently.
Sher-e-Bangla Agricultural University authority donated money to Prime Minister’s Relief Fund.
Kamal-Mumtaz Memorial Trust Scholarship 2019 has been awarded to numbers of financially challenged students who are currently studying at Sher-e-Bangla Agricultural University. Professor Dr. Kamal Uddin Ahamed, Vice-Chancellor of Sher-e-Bangla Agricultural University initiated this great scholarship to support students.
প্রেস রিলিজ ১৯.১১.২০২০ শেকৃবির নবনিযুক্ত উপাচার্য ও ট্রেজারারের বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা । জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের নবনিযুক্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া ও ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম । আজ বৃহস্পতিবার ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করেন তারা। এ সময় তারা সেখানে কিছু সময় নীরবতা পালন করেন এবং ১৫ আগস্টে নিহত বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের সদস্যদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে মোনাজাত করেন। জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর পরিদর্শন বইয়েও সই করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া ও ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন। বশিরুল ইসলাম জনসংযোগ কর্মকর্তা ০১৭১৬_৫৮১০৮৬
প্রেস রিলিজ ২১.১১.২০২০ কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিমের সঙ্গে শেকৃবি উপাচার্যের মতবিনিময় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের এলামনাই কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিমের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেছেন শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের নবনিযুক্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া এবং ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম। বৃহস্পতিবার দুপুরে ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এ মতবিনিময় অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবারের পক্ষ থেকে কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিমকে শুভেচ্ছা ও ধন্যবাদ জানান। মতবিনিময়কালে উপাচার্য তাঁর বক্তব্যে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রম বেগবান করা, বিশ্ববিদ্যালয়কে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে পরিচিত করার চেষ্টা করাই মূল কাজ হবে বলে জানান।এসময় শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারিদের দায়িত্ব ও নিষ্ঠার সাথে কর্ম সম্পাদনের আহ্বান জানান তিনি । এ সময় কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় এমন একটি প্রতিষ্ঠান যেখানে সকলের প্রচেষ্টা ছাড়া সমৃদ্ধি অর্জন সম্ভব নয়। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় অনেকটা এগিয়েছে। এই অর্জনকে সংহত রেখে শিক্ষার গুণগতমান বৃদ্ধির লক্ষ্যে আরও প্রচেষ্টার দরকার। বিরাজমান সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশের ধারা বজায় রেখে সম্মিলিত প্রচেষ্টায় বিশ্ববিদ্যালয়কে আরও এগিয়ে নেওয়ার আহবান জানান তিনি। বাহাউদ্দিন নাছিম শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অগ্রযাত্রায় সার্বিক সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম সততা ও নিষ্ঠার সাথে তাঁর উপর অর্পিত দায়িত্ব পালনে শিক্ষকসহ সকল মহলের সহযোগিতা কামনা করেন। বশিরুল ইসলাম জনসংযোগ কর্মকর্তা ০১৭১৬৫৮১০৮৬
একুশে পদকপ্রাপ্ত অভিনেতা, স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শব্দসৈনিক, প্রগতিশীল সাংস্কৃতিক আন্দোলনের অন্যতম পুরোধা ব্যক্তিত্ব আলী যাকের এর মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া। এক শোকবার্তায় উপাচার্য বলেন,“ তাঁর মৃত্যুতে দেশের সাংস্কৃতিক অঙ্গনে যে শুণ্যতা সৃষ্টি হয়েছে তা সহসাই পূরণ হবার নয়। তিনি তাঁর অভিনয় ও সৃজনশীল কর্মের মধ্য দিয়ে এদেশের অগণিত দর্শক-শ্রোতাদের হৃদয়ে চিরকাল বেঁচে থাকবেন। মহান মুক্তিযুদ্ধ, দেশের সাংস্কৃতিক বিকাশ, নাট্য আন্দোলন ও শিল্পকলায় আলী যাকেরের উল্লেখযোগ্য অবদান স্মরণীয় হয়ে থাকবে। তাঁর মৃত্যুতে সমগ্র জাতির সাথে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শিক্ষার্থী গভীর শোক প্রকাশ করছে এবং মরহুমের শোকার্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছে। ভিসি মহান আল্লাহর কাছে তাঁর বিদেহী আত্মার শান্তি ও মাগফেরাত কামনা করেন। (মোঃ বশিরুল ইসলাম) জনসংযোগ কর্মকর্তা শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ০১৭১৬-৫৮১০৮৬
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষা, গবেষনা, সম্প্রসারন ও উদ্যোক্তা ভিশন নিয়ে শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীদের সমন্বয়ে সঠিক কাজটি করতে পারলে এই বিশ্ববিদ্যালয়কে সত্যিকারের "সেন্টার অব এক্সিলেন্স" করে তোলা সম্ভব বলে মত দিয়েছেন বক্তারা। শনিবার রাত ৮ টায় (২৮ নভেম্বর, ২০২০ইং) অনলাইনে আগামীর বাংলাদেশ আয়োজিত "শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় নতুন প্রশাসনঃ আগামীর ভাবনা ও কর্মপরিকল্পনা” শীর্ষক ভার্চুয়াল সেশনের তারা এ মতামত জানান। ভার্চুয়াল আলোচনা সভায় অংশ নেন- সাবেক শিক্ষা সচিব এবং বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের কিউরেটর মো. নজরুল ইসলাম (এন আই) খান, ভাইস- চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া, ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম, ন্যাশনাল অ্যাগ্রিকেয়ার গ্রুপের এমডি কে এস এম মোস্তাফিজুর রহমান। ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানটির সঞ্চালনা করেন সহকারী অধ্যাপক আবু জাফর আহমেদ মুকুল। শিক্ষার্থীদের চাকরি পিছনে না ছুটে উদ্যোক্তা হওয়া আহবান জানান সাবেক শিক্ষা সচিব এন আই খাঁন। তিনি বলেন,চাকরি করে বুঝতে পেরেছি, কোথায় কোথায় সমস্যা আছে; এজন্য এখন চাকরি না করে শিক্ষার্থীদের উদ্যোক্তা হতে বলছি। পাশাপাশি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে কৃষির প্রয়োগিক জ্ঞান বাস্তবায়নের আহবান জানান। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া বলেছেন, একাডেমিক এক্সিলেন্স অর্জনের পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা, সম্প্রসারণ, উদ্ভাবনী কাজের মাধ্যমে আরও মর্যাদাপূর্ণ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। এ জন্য সময়োপযোগী কোর্স কারিকুলাম প্রণয়ন করা ক্ষেত্রে তিনি গুরুত্ব দেন। শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে প্রতিবেশী দেশ ভারতে উদাহরন টেনে ধরে ভিসি । ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের সকলে মিলে একটি পরিবার। এই পরিবারের সবার সুবিধা-অসুবিধা আমাদের বিবেচনায় নিতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়কে উৎকর্ষের জায়গায় নিতে হলে সম্মিলিত প্রচেষ্টার বিকল্প নেই। ন্যাশনাল অ্যাগ্রিকেয়ার গ্রুপের এমডি কে এস এম মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, কৃষি অনুষদের গ্রাজুয়েটদের ব্যবসায়, তথ্য এবং প্রযুক্তি জ্ঞান সম্বলিত কারিকুলাম অর্ন্তভুক্ত করা প্রয়োজন। তিনি বিশ্ববিদ্যালকে " সেন্টার অব এক্সিলেন্স " করার লিখিত প্লানিং, স্ট্রাটেজী বাস্তবায়নের উপর গুরুত্বরোপ করেন। বিশ্ববিদ্যালয়কে আরও ইন্ড্রাস্ট্রি লিংকেজ বাড়ানোর উদ্যোগে নেওয়ার জন্য প্রশাসনকে আহবান জানান মুস্তাফিজ। বশিরুল ইসলাম জনসংযোগ কর্মকর্তা শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ০১৭১৬-৫৮১০৮৬
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা হাল্ট প্রাইজ-২০২১ ফাইনাল রাউন্ড অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে টিম '"আপলোডিয়ান" চ্যাম্পিয়ন হয়ে পরবর্তী রেজিওনাল রাউন্ডের জন্য নির্বাচিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের এ নিয়ে দ্বিতীয়বারের মত হাল্ট প্রাইজ অনুষ্ঠিত হলেও কোভিড পরিস্থিতি বিবেচনায় রেখে এবারই প্রথমবারের মত পুরো প্রতিযোগীতার আয়োজন করা হয়েছে অনলাইনে – জুম প্ল্যাটফর্মে। মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে ফাইনাল রাউন্ড এর কার্যক্রম শুরু হয়। ফাইনালে প্রধান অতিথি হিসেবে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম এবং গেস্ট অফ অনার হিসেবে ফার্মিং ফিউচার বাংলাদেশের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার মো. আরিফ হোসাইন উপস্থিত ছিলেন। বিচারক হিসেবে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদের এগ্রি এক্সটেনশন বিভাগের অধ্যাপক ড. মাহবুবুল আলম, বহুব্রীহি প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান ও সহপ্রতিষ্ঠাতা গালিব হাসান খান, বাংলাদেশ ওয়াধনি ফাউন্ডেশনের প্রোগ্রাম ম্যানেজার এস্তানুল কবির এবং শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের এগ্রিবিজনেস ম্যানেজমেন্ট অনুষদের এগ্রবিজনেস এন্ড মার্কেটিং বিভাগের প্রভাষক সাইফুল ইসলাম শাওন উপস্থিত ছিলেন। ফাইনালে ৮টি টিমের বিজনেস আইডিয়া প্রেজেন্টেশন দেওয়ার পর বিচারকদের রায়ে টিম আপলোডিয়ান কে চ্যাম্পিয়ন ঘোষণা করা হয়। ১ম রানার আপ হিসেবে টিম বুলস আই এবং ২য় রানারআপ হিসেবে টিম এওয়াক এগ্রোফিলিক ইমপ্যক্টরস হিসেবে নির্বাচিত করা হয়। শিক্ষার্থীদের নোবেল পুরষ্কার খ্যাত হাল্ট প্রাইজ ২০২১ সালের চ্যালেঞ্জ হিসেবে নির্ধারণ করা হয়েছে “ফুড ফর গুড”। খাদ্যকে উন্নয়নের বাহন হিসেবে ধরে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার ৭ টি বিষয়কে সামনে রেখে ২০৩০ সালের মধ্যে এক কোটিরও বেশি মানুষকে ভালোভাবে প্রভাবিত করতে পারে এমন চিন্তা-ভাবনা থেকেই এ চ্যালেঞ্জ বলে জানিয়েছেন আয়োজক হাল্ট প্রাইজ গ্লোবাল টিম। হাল্ট প্রাইজ প্রতিযোগিতায় শিক্ষার্থীদের কে চারটি পর্বের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে হয়। সেগুলো যথাক্রমে অন ক্যাম্পাস প্রোগ্রাম, রিজিওনাল প্রোগ্রাম, এক্সেলেরেটর প্রোগ্রাম এবং গ্লোবাল ফাইনাল। উল্লেখ্য, হাল্ট প্রাইজ ২০১০ সাল থেকে প্রতি বছর প্রধান একটি বৈশ্বিক সমস্যা (যেমনঃ শিক্ষা, খাদ্য, পরিবেশ, জ্বালানি, চিকিৎসা) বাছাই করে এবং সেটি ব্যবসায়ের মাধ্যমে সমাধানের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের আহ্বান করে।এটিকে ‘শিক্ষার্থীদের নোবেল পুরষ্কার’ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। প্রতিযোগিতাটির ক্যাম্পাস রাউন্ড চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় সহ বিশ্বের ১২১ টির বেশি দেশে ২০০০ টির অধিক ক্যাম্পাসে ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে, যেখানে “ফুড ফর গুড” চ্যালেঞ্জ কে সামনে রেখে সচেতনতা বৃদ্ধি, ট্রেনিং, ওয়ার্কশপ, প্রতিযোগিতা কার্যক্রম আয়োজন করবে। আগামী বছরের সেপ্টেম্বরে “ফুড ফর গুড” চ্যালেঞ্জ এর উপর ভিত্তি করে জাতিসংঘের হেডকোয়ার্টারে অনুষ্ঠিত হবে গ্লোবাল ফাইনাল, যেখানে বিজয়ী দলকে তাদের ব্যবসায়ের পরিধি বিস্তার করার জন্য পুরষ্কার হিসেবে দেওয়া হবে ১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন প্রতি বছর সেপ্টেম্বরে এ প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করেন। বশিরুল ইসলাম জনসংযোগ কর্মকর্তা শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় মোবাইল - ০১৭১৬_৫৮১০৮৬
প্রেস রিলিজ ০৭.১২.২০২০ করোনায় আক্রান্ত শেকৃবি ভিসির রোগমুক্তি কামনায় দোয়া মোনাজাত। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া করোনা ভাইরাসে ( কোভিড-১৯) আক্রান্ত হয়েছেন। তাঁর আশু রোগমুক্তি কামনায় শিক্ষক সমিতির উদ্যোগে আজ সোমবার ( ৭ ডিসেম্বর ) বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন্দ্রীয় মসজিদে দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। দোয়া মোনাজাতে ভিসির দ্রুত রোগমুক্তি ও সুস্থতা এবং দেশ ও জাতির সমৃদ্ধির জন্য মহান আল্লাহর দরবারে দোয়া করা হয়। এতে শিক্ষক সমিতির সভাপতি ও ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমানসহ শিক্ষক, কর্মকর্তা , কর্মচারী ও শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন। উল্লেখ্য, ১৭ নভেম্বর অধ্যাপক ড. মো. শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া ভাইস চ্যান্সেলরে দায়িত্ব নেওয়া পর থেকেই বিশ্ববিদ্যালয়ে সক্রিয়ভাবে কাজ শুরু করেন। বৃহস্পতিবার হঠাৎ করে করোনা উপসর্গ মনে করেন। ওইদিন করোনা পরীক্ষার জন্য নমুনা দেয়া হয় এবং রাতেই তার ফলাফল পজিটিভ আসে। বর্তমানে তিনি রাজধানীর একটি হাসপাতালের চিকিৎসা নিচ্ছেন। মো. বশিরুল ইসলাম উপ_পরিচালক ও জনসংযোগ কর্মকর্তা ( দায়িত্বপ্রাপ্ত) জনসংযোগ ও প্রকাশনা দফতর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
প্রেস রিলিজ ০৯.১২.২০২০ শেকৃবিতে মাসব্যাপী এগ্রি-সায়েন্স লিডারশিপ ট্রেনিং কোর্সের সমাপনী । নেতৃত্বগুণ, আত্মউন্নয়ন এবং পেশা সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থীদের দক্ষতা বৃদ্ধি করার লক্ষ্যে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের এগ্রি-সায়েন্স লিডারশিপ ডেভেলপমেন্ট ট্রেনিং কোর্স সম্পন্ন হয়েছে। মঙ্গলবার রাতে ফার্মিং ফিউচার বাংলাদেশের সাথে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় সায়েন্স ইউথ অ্যালায়েন্স যৌথ উদ্যোগে মাসব্যাপী এ প্রশিক্ষণটি অনলাইনে (জুমের মাধ্যমে) সমাপনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। ১২ নভেম্বর থেকে শুরু হওয়া এই প্রশিক্ষণের ৪০ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহন করে। অংশগ্রহণকারীরা আধুনিক কৃষি উদ্ভাবন, বায়োটেক নীতিমালা এবং প্রামাণিক তথ্যভিত্তিক বিজ্ঞানবিষয়ক যোগাযোগ সম্পর্কে দক্ষতা অর্জন করেন। সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি ছিলেন কৃষি গবেষণা ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক ড. জীবন কৃষ্ণ বিশ্বাস, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর পরিচালক প্রফেসর ড. মো. তোফাজ্জল ইসলাম এবং শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের এগ্রিকালচারাল এক্সটেনশন এন্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের অধ্যাপক ড. মাহবুবুল আলম। সমাপনী অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন প্রোগ্রামের ট্রেনিং কো-অডিনেটর এবং শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদ রোগতত্ব বিভাগের অধ্যাপক আবু নোমান ফারুক আহম্মেদ। প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম বলেন, পেশাগত জীবনে সফলতার জন্য প্রশিক্ষণের বিকল্প নেই। প্রশিক্ষণের সেশনগুলি তরুণ শিক্ষর্থীদের কর্মক্ষেত্রে জন্য দক্ষ করে গড়ে তুলতে বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখবে বলে আমি মনে করি। শিক্ষার্থীদের এ ধরনের প্রশিক্ষণের উদ্যোগ দেশের সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য অনুকরণীয়। ফার্মিং ফিউচার বাংলাদেশ এর সিইও এবং নির্বাহী পরিচালক মোঃ আরিফ হোসেন বলেন, শিক্ষার্থীদের কর্মক্ষেত্রে যোগ্যতা প্রমাণ করতে বিভিন্ন দক্ষতা প্রয়োজন, যা আমরা এই লিডারশিপ ট্রেনিং এর মাধ্যমে শিক্ষর্থীদের কাছে পৌঁছে দিতে চেয়েছি। ফার্মিং ফিউচার বাংলাদেশ শিক্ষার্থীদের নতুন কিছু শেখার এবং দক্ষতা উন্নয়নের এই প্রচেষ্টা এবং সর্বোপরি আগ্রহকে সাধুবাদ জানায়। বশিরুল ইসলাম উপ-পরিচালক জনসংযোগ ও প্রকাশনা দফতর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় মোবাইল ০১৭১৬_ ৫৮১০৮৬
নবনিযুক্ত দুদক সচিবকে শেকৃবি ভিসির অভিনন্দন। নবনিযুক্ত দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সচিব ড. মুহাঃ আনোয়ার হোসেন হাওলাদারকে অভিনন্দন জানিয়েছেন শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া। ভিসি তাঁর অভিনন্দন বার্তায় বলেন, সকল প্রকার প্রভাব, ভয় ও মোহের ঊর্ধ্বে থেকে একজন দক্ষ প্রশাসক হিসেবে দুর্নীতি রোধে আপনার বলিষ্ঠ নেতৃত্ব দুদকের প্রতি মানুষের আস্থা আরও বৃদ্ধি করতে সহায়ক হবে বলে আমরা আশা করি। একজন কৃষিবিদ তথা শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্রকে দুর্নীতি দমন কমিশনের সচিব হিসেবে নিয়োগ প্রদান করায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন অধ্যাপক ড. মো. শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া। তিনি ড. মুহাঃ আনোয়ার হোসেন হাওলাদার এর সুস্বাস্থ্য, দীর্ঘায়ু ও সার্বিক মঙ্গল কামনা করেন। মো. বশিরুল ইসলাম উপ_পরিচালক জনসংযোগ ও প্রকাশনা দফতর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
শেকৃবিতে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত । যথাযোগ্য মর্যাদায় শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করা হয়েছে। এ উপলক্ষে আজ সোমবার সকাল ৯ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাধীনতা চত্বরে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. শহীদুর রশীদ ভূ্ঁইয়া এবং কালো পতাকা উত্তোলন করেন ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম। এরপর প্রশাসনিক ভবনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও শেরেবাংলা এ.কে.ফজলুল হকের প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ অর্পণ করা হয় । পরবর্তীতে শহীদদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে দোয়া করা হয়। সকাল ১০ টায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে প্রশাসনিক ভবনের কনফারেন্স কক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. শহীদুর রশীদ ভূ্ঁইয়া। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম। সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. হারুন _উর_রশিদের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনার পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান। আলোচনা সভায় বিশ্ববিদ্যায়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন । প্রধান অতিথি বক্তব্যে অধ্যাপক ড. মো. শহীদুর রশীদ ভূ্ঁইয়া বলেন, ১৪ ডিসেম্বর জাতির ইতিহাসে এক বেদনার দিন। এই দিন পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী ও তাদের এদেশীয় দোসররা বেছে বেছে দেশের শিক্ষাবিদ, চিকিৎসক, সাহিত্যিক, সাংবাদিক, দার্শনিক ও সংস্কৃতি ক্ষেত্রের অগ্রণীসহ বুদ্ধিজীবীদের নির্মমভাবে হত্যা করেছে। তিনি আরও বলেন, বুদ্ধিজীবীদের হত্যার মাধ্যমে একটি সম্ভাবনাময় স্বাধীন দেশের ভবিষ্যৎ অঙ্কুরে বিনষ্ট করার চেষ্টা করেছে। কিন্তু বাংলাদেশ আজ বিভিন্ন সূচকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অন্যান্য দেশের তুলনায় অগ্রসরমান। সকল শহীদ বুদ্ধিজীবীদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে তিনি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও প্রকৃত ইতিহাস সকলের মাঝে ছড়িয়ে দেয়ার আহবান জানান। মো. বশিরুল ইসলাম উপ-পরিচালক জনসংযোগ ও প্রকাশনা দফতর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ০১৭১৬_৫৮১০৮৬
বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভাংচুরের প্রতিবাদে শেকৃবিতে মানববন্ধন। কুষ্টিয়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য ভাংচুরের প্রতিবাদে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে মানববন্ধন করেছে শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীরা । আজ মঙ্গলবার (১৫ ডিসেম্বর) সকাল ১০ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের গোল চত্বরের সামনে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন ভাইস-চ্যান্সলর অধ্যাপক ড. মো. শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া, ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলামসহ শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীরা । মানববন্ধনে ভিসি অধ্যাপক ড. মো. শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া বলেন, আজকে আমরা যখন স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি করতে যাচ্ছি, বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী পালন করছি, সেই সময় যারা রাতের অন্ধকারে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যের ভাংচুর করেছে, তাদেরকে আমরা গভীর নিন্দা জানাই। বাংলাদেশের মাটিতে কোন রকম নৈরাজ্য, মৌলবাদ বিস্তারে কোন সুযোগ নেই। অতীতে যেমন আমরা ধর্মান্ধ, মৌলবাদী অপশক্তির বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিলাম, এখনও শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী, শিক্ষার্থীরা সবাই মিলে আমরা তাদের প্রতিরোধ করব। ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম বলেন, বঙ্গবন্ধুর সম্মান মানে বাংলাদেশের সম্মান। বঙ্গবন্ধুকে অপমান করা মানে বাংলাদেশকে অপমান করা। আর বঙ্গবন্ধুর অপমান বাংলাদেশের মানুষ সহ্য করবে না। আপনারা যারা বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভাঙার মত দুঃসাহস দেখিয়েছেন তাদেরকে বলছি এটা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। আপনারা এসব অন্যায় কাজ থেকে বিরত থাকুন। বাংলাদেশের আপামর জনতা এসব মৌলবাদী শক্তিকে সহ্য করবে না। মো. বশিরুল ইসলাম উপ-পরিচালক জনসংযোগ ও প্রকাশনা দফতর ০১৭১৬-৫৮১০৪৮৬
যথাযোগ্য মর্যাদায় শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে উদযাপিত হয়েছে মহান বিজয় দিবস। এ উপলক্ষে আজ বুধবার সকাল ৯ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাধীনতা চত্বরে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. শহীদুর রশীদ ভূ্ঁইয়া এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের পতাকা উত্তোলন করেন ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম। এরপর প্রশাসনিক ভবনে ভাইস-চ্যান্সেলরের নেতৃত্বে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও শেরেবাংলা এ.কে.ফজলুল হকের প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ অর্পণ করা হয় । এরপর শিক্ষক সমিতি, অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন, বঙ্গবন্ধু কর্মকর্তা পরিষদ, কর্মচারী সমিতি, বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকেও প্রতিকৃতিতে পুস্পস্তবক অর্পণ করা হয়। বাদ যোহর কেন্দ্রীয় মসজিদ এবং স্টাফ কোয়ার্টার মসজিদে শহীদদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ দোয়ার আয়োজন করা হয়। মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে ভাইস - চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. শহীদুর রশীদ ভূ্ঁইয়া বলেন, বাঙালি জাতি কৃতজ্ঞ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর প্রতি, কৃতজ্ঞ জাতির সেই সকল সূর্য সন্তানদের প্রতি যাঁদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে এ বিজয় অর্জিত হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারণ করে একটি সুখী, সমৃদ্ধ ও অসাম্প্রদায়িক জাতি গঠনে সকলকে মিলেমিশে কাজ করে যেতে হবে বিজয়ের এই দিনে তরুণ প্রজন্মের প্রতি এ আমার আহ্বান। ভিসি আরও বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস আমাদের জানতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে বুকে ধারন করে কাজ করতে হবে। আমরা এখন আর তলাবিহিন ঝুঁড়ি নই। উন্নয়নে আমরা এখন এশিয়ার রোল মডেল। মো. বশিরুল ইসলাম উপ-পরিচালক জনসংযোগ ও প্রকাশনা দফতর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ০১৭১৬_৫৮১০৮৬
তারিখ- ২৩ ডিসেম্বর ২০২০ শেকৃবিতে উদ্ভাবিত ‘সাউ পেরিলা-১’ এর বীজ বিতরন। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক উদ্ভাবিত তৈল ফসল ‘সাউ পেরিলা-১’ এর বীজ থেকে তৈল আহরণ প্রদর্শনী ও বাংলাদেশে চাষ সম্প্রসারণেন জন্য বীজ বিতরণ করা হয়েছে। আজ বুধবার (২৩ ডিসেম্বর, ২০২০) বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের উপাচার্য কনফারেন্স কক্ষে এ তৈল বীজ বিতরণ করা হয়। ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. শহীদুর রশীদ ভূইয়া। বিশেষ অতিথি ছিলেন কৃষি সংগঠক রেজাউল করিম সিদ্দিক। দেশে উচ্চ ফলনশীল ও পুষ্টি সমৃদ্ধ আবহাওয়ায় অভিযোজন সম্পন্ন নতুন এক তৈলজাত ফসলের নাম পেরিলা। দীর্ঘ দিন গবেষণা করে পেরিলাকে দেশীয় আবহাওয়ায় অভিযোজন করাতে সক্ষম হয়েছেন একদল গবেষক। ইতোমধ্যে সাউ পেরিলা-১ (গোল্ডেন পেরিলা বিডি) নামে নতুন জাতটির নিবন্ধন দিয়েছে জাতীয় বীজ বোর্ড। সারা দেশে চাষ সম্ভব এই ফসলের জাত। কৃষিতত্ত¡ বিভাগের অধ্যাপক ড. এইচএম তারিক হোসাইনের অধীনে কৃষি কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবদুল কাইয়ুম মজুমদার তার পিএইচডি গবেষণায় পেরিলা নিয়ে কাজ করে এই সফলতা লাভ করেন। মো. বশিরুল ইসলাম উপ-পরিচালক জনসংযোগ ও প্রকাশনা দফতর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
ঢাকা বিভাগীয় কমিশনারকে শেকৃবি ভিসির অভিনন্দন। ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার হিসেবে সদ্য নিয়োগ পাওয়া কৃষিবিদ মো. খলিলুর রহমানকে অভিনন্দন জানিয়েছেন শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া। ভিসি তাঁর অভিনন্দন বার্তায় বলেন, “একজন দক্ষ প্রশাসক হিসেবে কৃষিবিদ ড. মো. খলিলুর রহমানের বলিষ্ঠ নেতৃত্বে এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার দিক নির্দেশনায় দেশের উন্নয়ন কার্যক্রম আরো গতিশীল ও সমৃদ্ধি ঘটবে বলে আমার গভীর বিশ্বাস। আমি আশা করি, নগর কৃষি সম্পর্কে মানুষের মধ্যে আগ্রহ তৈরী করতে আপনি আরো সচেষ্ট হবেন। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় এ বিষয়ে গবেষণা করে সহায়তা করতে পারে। একজন কৃষিবিদ তথা শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্রকে ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার হিসেবে নিয়োগ দেয়ায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া । ভিসি কৃষিবিদ মো. খলিলুর রহমানের সুস্বাস্থ্য, দীর্ঘায়ু ও সার্বিক মঙ্গল কামনা করেন। মো. বশিরুল ইসলাম উপ_পরিচালক জনসংযোগ ও প্রকাশনা দফতর মোবাইল-০১৭১৬-৫৮১০৮৬
প্রেস রিলিজ ১১.০১.২০২১ শেকৃবিতে এমএসসি ইন এপ্লাইড এপিডেমিওলজি কোর্স র্শীষক আলোচনা সভা। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে এমএসসি ইন এপ্লাইড এপিডেমিওলজি কোর্স র্শীষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্রের কোর্স কারিকুলাম অনুযায়ী রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর) ও শেকৃবির পাস্পরিক সহযোগিতায় এ ডিগ্রি প্রদান করা হবে। আজ সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য কনফারেন্স কক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভা এ তথ্য জানানো হয়। এতে ৮ জন শিক্ষার্থী ভর্তি সুযোগ পাবে। কোর্সটি ৮০ শতাংশ ব্যবহারিক হবে। মালয়েশিয়া, ভারত, ইন্দোনেশিয়াসহ বিশ্বের অনেক দেশে এ কোর্সটি চালু আছে। ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া সভাপতিত্বে আলোচনা সভা উপস্থিত ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্রের (সিডিসি) কান্ট্রি ডিরেক্টর ড. মাইকেল ফ্রিডম্যান, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের পরিচালক প্রফেসর ডা. তাহমিনা শিরিন, ডা. মল্লিক মাসুম বিল্লাহ, শেকৃবি মেডিসিন এন্ড পাবলিক হেলথ বিভাগে চেয়ারম্যান ড. কে.বি.এম সাইফুল ইসলামসহ আরও অনেকে। এ বিষয়ে মেডিসিন এন্ড পাবলিক হেলথ বিভাগে চেয়ারম্যান ড. কে.বি.এম সাইফুল ইসলাম জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কাউন্সিলের ৭২ তম সভায় রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর) কর্তৃক পরিচালিত এ কোর্সটি এনিম্যাল সাইন্স এন্ড ভেটেরিনারি মেডিসিন অনুষদের মেডিসিন এন্ড পাবলিক হেলথ বিভাগে অধিভূক্তকরনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এ বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীরা এই কোর্সে অগ্রাধিকার পাবে। শেকৃবির পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অফিস হতে একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট ও সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে। বশিরুল ইসলাম উপ পরিচালক ও জনসংযোগ কর্মকর্তা ( দায়িত্বপ্রাপ্ত) শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় মোবাইল _০১৭১৬_৫৮১০৮৬
প্রেস রিলিজ ১৪.০১.২০২১ শেকৃবি শাখা ছাত্রলীগের উদ্যোগে শীতবস্ত্র বিতরণ। আর্তমানবতার সেবার দুস্থদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করেছে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ। আজ বৃহস্পতিবার (১৪ জানুয়ারি) ছাত্রলীগের কার্যালয় প্রাঙ্গণে শতাধিক দুস্থদের মাঝে কম্বল বিতরণ করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া , বিশেষ অতিথি হিসেবে ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন। শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. মিজানুর রহমানের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন সংগঠনটির সভাপতি ও বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কৃষি শিক্ষা সম্পাদক এস এম মাসুদুর রহমান মিঠু। এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন পোস্ট গ্রাজুয়েট স্টাডিজের ডিন অধ্যাপক ড. অলোক কুমার পাল, গবেষণা পরিচালক ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক, সীড টেকনোলজি ইনস্টিটিউটের পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ ইসমাইল হোসেন,ছাত্র পরামর্শ ও নিদের্শনা পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. ফরহাদ হোসেন, প্রক্টর ড. মো. হারুন- উর- রশিদসহ শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী, শিক্ষার্থী ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। প্রধান অতিথির বক্তব্যে ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া বলেন, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ প্রতিষ্ঠাকালীন সময় থেকেই মানবতার কল্যাণে অসহায়, দুঃস্থ, খেঁটে খাওয়া মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে সব-সময়। তারই ধারাবাহিকতায় আমাদের সবার উচিত যার যার ব্যক্তিগত দায়িত্বশীল জায়গা থেকে তাদের পাশে সামর্থ অনু্যায়ী দাঁড়ানো।আগামীতেও এ ধারা অব্যাহত থাকবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। তিনি আরও বলেন, ছাত্রলীগের এই মহৎ উদ্যোগ নিঃসন্দেহে প্রশংসার যোগ্য এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন এ রকম উদ্যোগে সব সময় পাশে থাকবে বলে তিনি উল্লেখ করেন। ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম বলেন, ছাত্রলীগ সর্বদায় মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছে। আমরা দেখেছি, ছাত্রলীগ কৃষকের ধান কেটে দিয়েছে।যেকোন দূর্যোগে মানুষের পাশে দাঁড়াচ্ছে সেটা সাধারণ মানুষের মনে দাগ কেটেছে। ছাত্রলীগ কোনো অন্যায় ও অপরাধী কে প্রশয় দেয়না,বরং ছাত্রদের সুসংগঠিত করে এবং বঙ্গবন্ধুর আদর্শে অনুপ্রাণিত করে মানুষের কল্যাণে কাজ করার জন্য অঙ্গীকার বদ্ধ করে তোলে। সংগঠনটির সভাপতি ও বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কৃষি শিক্ষা সম্পাদক এস এম মাসুদুর রহমান মিঠু বলেন, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের নির্দেশে ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষ্যে দুস্থদের কথা ভেবে আমরা এই উদ্যোগ গ্রহন করি, শুধু তাই নয় মহামারী করোনা মোকাবেলায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে এবং কেন্দ্রীয় কমিটির নির্দেশে শুরু থেকে জনগণের সেবায় শেকৃবি ছাত্রলীগ নিয়োজিত ছিল, ভবিষ্যৎতে আমরা সব ধরনের দুর্যোগ মোকাবেলায় প্রস্তুত থাকবো। মো. বশিরুল ইসলাম উপ-পরিচালক ও জনসংযোগ কর্মকর্তা (দায়িত্বপ্রাপ্ত) শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ০১৭১৬-৫৮১০৮৬
প্রেস রিলিজ ২৪.০১.২০২১ শেকৃবিতে বৈজ্ঞানিক ও মানবিক উপায়ে পথ কুকুরের সংখ্যা নিয়ন্ত্রণ ও জলাতঙ্ক প্রতিরোধ কর্মসূচি উদ্বোধন। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে বৈজ্ঞানিক ও মানবিক উপায়ে পথ কুকুরের সংখ্যা নিয়ন্ত্রণ ও জলাতঙ্ক প্রতিরোধে কর্মসূচির উদ্বোধন করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনের সার্বিক সহযোগিতায় কুকুর নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত কমিটির উদ্যোগে আজ (রবিবার) সকাল সাড়ে এগারোটায় ক্যাম্পাসে কুকুর নিয়ন্ত্রণ ও বিনামূল্যে জলাতঙ্কের টীকাদান কর্মসূচীর উদ্বোধন করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া। কুকুর নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত কমিটির আহবায়ক অধ্যাপক ড. লাম ইয়া আসাদের সভাপতিত্বে এবং বিশিষ্ট পোষাপ্রাণি চিকিৎসক ড. কে, বি, এম, সাইফুল ইসলামের সঞ্চালনায় উক্ত অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম। উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া বলেন, পরিবেশের প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষার্থে পথ কুকুরের ভূমিকা রয়েছে। পথ কুকুর ময়লা, আবর্জনা কিংবা উচ্ছিষ্ট খাওয়া ছাড়াও লোকালয়ে বিপদজনক প্রাণি, অনাকাঙ্ক্ষিত লোকজনের চলাচল রোধে ভূমিকা রাখে। তিনি আরও বলেন, টিকা দিয়ে বন্ধ্যাকরণের মাধ্যমে মানবিক উপায়ে কুকুরের সংখ্যা নিয়ন্ত্রণ করা হলে সেটি গ্রহণযোগ্য। হাইকোর্টের রায় আছে কুকুর নিধন বন্ধ করতে। এটা যথাযথ বলে আমি মনে করি। ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম বলেন, পথ কুকুর বন্ধ্যাকরণের কার্যক্রমের মাধ্যমে ক্যাম্পাস প্রাঙ্গণে কুকুরের সংখ্যা হ্রাস করা যাবে এবং মানুষ কুকুর ঘটিত রোগ-ব্যাধি হতে সহজেই মুক্তি পাবে। শিক্ষার্থীরাও হাতে-কলমে অস্ত্রোপচার শেখার সুযোগ পেল। ভবিষ্যতে এ ধরনের জনকল্যাণমূলক কর্মসূচি গ্রহণে উদ্বুদ্ধ করেন তিনি। এ প্রসঙ্গে কমিটির আহবায়ক ড. লাম ইয়া আসাদ জানান, ক্যাম্পাসের সকল কুকুরকে এই কর্মসূচীর আওতায় নিয়ে টীকা প্রদান করা হবে। আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন বিশিষ্ট পোষাপ্রাণি চিকিৎসক ড. কে, বি, এম, সাইফুল ইসলামের নেতৃত্বে ডা. মোঃ আনোয়ারুল হক এবং ডা. সুজন কুমার সরকার সহযোগে গঠিত একটি বিশেষজ্ঞ টিম পথ কুকুরের বন্ধ্যাত্তকরণ, খোঁজাকরণ ও টিকাদান কর্মসূচী বাস্তবায়ন করবে। উল্লেখ্য , উদ্বোধনী দিনে ১০ টি কুকুরের বন্ধ্যাত্তকরণ, খোঁজাকরণ ও টিকাদান সম্পন্ন হয়। মো. বশিরুল ইসলাম উপ পরিচালক ও জনসংযোগ কর্মকর্তা ( দায়িত্বপ্রাপ্ত) শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় মোবাইল _০১৭১৬_৫৮১০৮৬
প্রেস রিলিজ ২৪.০১.২০২১ শেকৃবির সাথে কোরিয়ার সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত। কোরিয়ার চুংবুক ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির কলেজ অব মেডিসিনের প্যারাসাইটোলজি বিভাগের অন্তর্গত প্যারাসাইট রিসোর্স ব্যাংকের সাথে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি ও প্যারাসাইটোলজি বিভাগের একটি সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। আজ রবিবার বিশ্ববিদ্যালয়ে শেখ কামাল ভবনস্থ এএসভিএম সেমিনার গ্যালারিতে এই চুক্তি সম্পাদিত হয়। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন মাইক্রোবায়োলজি ও প্যারাসাইটোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান ড. উদয় কুমার মহন্ত এবং কোরিয়ার পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন কোরিয়ার প্যারাসাইট রিসার্চ সেন্টার ও প্যারাসাইট রিসোর্স ব্যাংকের পরিচালক প্রফেসর ক্যাসিওন এস. ইয়ম। সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনিম্যাল সায়েন্স এন্ড ভেটেরিনারি মেডিসিনের অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মো. আনোয়ারুল হক বেগ এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া । বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম, পোস্ট গ্রাজুয়েট স্টাডিজের ডিন প্রফেসর ড. অলক কুমার পাল, কোরিয়ার চিম্বুক ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির কলেজ অব মেডিসিনের প্রফেসর ড. ডংমিন লি, চিম্বুক ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্যারাসাইটোলজি বিভাগের ড. হ্যানসল পার্ক, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা পরিচালক প্রফেসর ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক। অনুষ্ঠানের সঞ্চলনা করেন মাইক্রোবায়োলজি ও প্যারাসাইটোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান ড. উদয় কুমার মহন্ত। ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া বলেন, এই সমঝোতা চুক্তির মাধ্যমে বাংলাদেশ ও কোরিয়ার মধ্যে যৌথ গবেষণা ও প্রশিক্ষণের সুযোগ তৈরি হলো। এতে সংশ্লিষ্ট শিক্ষক - শিক্ষার্থীদের দক্ষতা বৃদ্ধিতেও ভূমিকা রাখবে। এ স্বারক স্বাক্ষর করায় তিনি কোরিয়ার চুংবুক ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির কলেজ অব মেডিসিনের সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ জানান। ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম বলেন, সমঝোতা স্মারক অনেক স্বাক্ষরিত হয় কিন্তু বাস্তবায়ন না হলে তা কোন কাজে আসে না। তিনি আশা ব্যক্ত করেন , এ সমঝোতা সত্যিকার অর্থেই বাস্তবে প্রতিফলিত হবে, যার মাধ্যমে দুই প্রতিষ্ঠানের ছাত্র-শিক্ষক,গবেষক সহ সবাই উপকৃত হবে। কোরিয়ার চিম্বুক ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির কলেজ অব মেডিসিনের প্রফেসর ড. ডংমিন লি বলেন, প্যারাসাইট বা পরজীবি শুধুমাত্র মানুষ ও অন্যান্য প্রাণির ক্ষতিই করে না বরং মানুষের কল্যানেও কাজ করে। সম্প্রতি বিভিন্ন পরজীবি থেকে মানুষের নানাবিধ ঔষধ তৈরির কাজ চলছে। তিনি আরও বলেন, কিছু কিছু পরজীবি ব্যবহার করে ইতিমধ্যে বিভিন্ন পরজীবিঘটিত রোগের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরির কাজ সফল হয়েছে। মাইক্রোবায়োলজি ও প্যারাসাইটোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান ড. উদয় কুমার মহন্ত বলেন, মানুষের বিভিন্ন রোগের ৭০ শতাংশ রোগ আসে বিভিন্ন পশু ও পাখি থেকে। আর আমাদের বিভাগ প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে পাবলিক হেলথ ও প্যারাসাাইটিক জুনোসিস নিয়ে কাজ করে আসছে। এই স্মারক বাস্তবায়ন হলে এদেশের মানুষ ও পশুপাখির বিভিন্ন পরজীবিঘটিত রোগ নিয়ন্ত্রনে জোড়ালো ভূমিকা রাখবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। এছাড়াও পরবর্তীতে গবেষণার জন্য শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফ্যাকাল্টি মেম্বার ও শিক্ষার্থীরা কোরিয়ার চিম্বুক ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে উচ্চ শিক্ষার সুযোগ পাবে। প্যারাসাইট বিষয়ক তথ্য আদান প্রদানের জন্যও এই চুক্তি সহায়ক হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। মো. বশিরুল ইসলাম উপ পরিচালক ও জনসংযোগ কর্মকর্তা ( দায়িত্বপ্রাপ্ত) শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় মোবাইল _০১৭১৬_৫৮১০৮৬
প্রেস রিলিজ ২৫.০১.২০২১ শেকৃবি ভিসির সঙ্গে ব্রুনাই রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. শহীদুর রশীদ ভূঁইয়ার সঙ্গে বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রনাইয়ের রাষ্ট্রদূত হাজি হারিস উসমান সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন। আজ সকাল ১০ টায় ভাইস-চ্যান্সেলর কার্যালয়ে উক্ত সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ট্রেজারার প্রফেসর ড. মো. নজরুল ইসলাম, বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন বোর্ডের মহাপরিচালক মো. গিয়াস উদ্দিন আহমেদ, পোস্ট গ্রাজুয়েট স্টাডিজের ডিন প্রফেসর ড. অলোক কুমার পাল, গবেষণা পরিচালক প্রফেসর ড. মো. আব্দুর রাজ্জাকসহ বিভিন্ন অনুষদের ডিন, পরিচালক, প্রক্টরসহ অন্যান্য শিক্ষকরা। মতবিনিময়কালে ব্রুনাই রাষ্ট্রদূত শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে পারস্পরিক সহযোগিতা বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেন। এর মধ্যে স্টাডি ট্যুর, যৌথ গবেষণা কার্যক্রম, উচ্চতর প্রশিক্ষণ, মানব সম্পদ উন্নয়নে শিক্ষক ও ছাত্র বিনিময় কার্যক্রম এবং গবেষণা সুবিধা বিনিময় ব্যাপারে আলোচনা হয়। আলোচনায় ব্রুনাই রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশে কৃষিতে সাফল্য কথা তুলে ধরেন। তাই তারা এখান থেকে কৃষিজাত পণ্য ও মাংস আমদানি করতে চায়। মো. বশিরুল ইসলাম উপ-পরিচালক ও জনসংযোগ কর্মকর্তা (দায়িত্বপ্রাপ্ত) মোবাইল-০১৭১৬-৫৮১০৮৬
শেকৃবি ডিবেটিং সোসাইটির ২১ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন ও পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ডিবেটিং সোসাইটির ২১ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন এবং ডিবেটিং সোসাইটির পূর্ণাঙ্গ কেন্দ্রীয় কার্যকারী কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে । এ উপলক্ষে আজ মঙ্গলবার বিকাল ৫ টায় প্রশাসনিক ভবনের কনফারেন্স কক্ষে আলোচনা সভা ও প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর কেক কাটা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া । বিশেষ অতিথি হিসেবে কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম। প্রিয় অতিথি হিসেবে ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনার পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. ফরহাদ হোসেন এবং প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক ড. মোঃ হারুন -উর- রশিদ। ডিবেটিং সোসাইটি সভাপতি আসিফ কামরানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় করেন সাধারণ সম্পাদক মোঃ নাজমুস সাকিব। অনুষ্ঠানে অধ্যাপক ড. মো. রফিকুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. মো. নাজনীন সুলতানাসহ শিক্ষক, কর্মকর্তা ও শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন। কেন্দ্রীয় কার্যকারী কমিটিঃ সভাপতি- আসিফ কামরান, সহ-সভাপতি মনজুর মোরশেদ প্রান্ত, সানজিদা রহমান, সাদিয়া আক্তার, সাধারণ সম্পাদক- মোঃ নাজমুস সাকিব; যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক- তানভীর আহমেদ, যোবাইদুর রহমান রাজু সাংগঠনিক সম্পাদক- আবু আজম মোঃ ইমরুল কায়েস, কোষাধ্যক্ষ- পিয়ারুল ইসলাম পলাশ, শিক্ষা সম্পাদক- আব্দুর রহিম ডালিম, প্রচার ও প্রকাশনা- নুর ইসলাম মাহমুদ কর্মশালা বিষয়ক সম্পাদক- বশির শাহরিয়ার বনি, তথ্য ও পাঠাগার- মুজাহিদুল ইসলাম তুষার, সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক- জান্নাতুন নাইম সোমা, কার্যকারী সদস্য ফারজানা আফরোজ, ফাতিমা তুজ জোহরা, কাইয়ুম কাফি। কবি কাজী নজরুল ইসলাম হল সভাপতি- সাজ্জাদুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক- মুহতাদি ওয়ালিউল্লাহ নবাব সিরাজ-উদ-দৌলা হল- সভাপতি- মাহফুজুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক- নুর ইসলাম মাহমুদ শেরেবাংলা হল - সভাপতি- বশির শাহরিয়ার বনি, সাধারণ সম্পাদক- সাইফ আল মাসুম বেগম ফজিলাতুন্নেসা মুজিব হল- সভাপতি- সাদিয়া আক্তার সাধারণ সম্পাদক- ফারজানা আফরোজ কৃষকরত্ন শেখ হাসিনা হল-সভাপতি- সানজিদা রহমান, সাধারণ সম্পাদক- জান্নাতুন নাইম সোমা উল্লেখ্য, ২০০০ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে সংগঠনটি জাতীয় পর্যায়ে বিতর্ক প্রতিযোগিতা, সরকারি ও বেসরকারি টিভি চ্যানেলে আয়োজিত বির্তক প্রতিযোগিতাসহ দেশের সমসাময়িক নানা বিষয়ে মতামত ও যুক্তি প্রদানের মধ্য দিয়ে সেরা তার্কিক, মেধাবী ও আদর্শ নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে কাজ করে যাচ্ছে শেকৃবি ডিবেটিং সোসাইটি (SAUDS)। মো. বশিরুল ইসলাম উপ-পরিচালক ও জনসংযোগ কর্মকর্তা ( দায়িত্বপ্রাপ্ত) শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ০১৭১৬-৫৮১০৮৬
স্ন্যাকস কিপার পণ্য সহজে ক্রয় করার ব্যাপারে শেকৃবির সাথে জার্মানি হোল্ডিং লিঃ সমঝোতা চুক্তি। অটোমেটিক মেশিনের মাধ্যমে স্ন্যাক কিপার পণ্য সহজে ক্রয় করার ব্যাপারে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় এবং জার্মানি হোল্ডিং লিমিটেডের মাঝে সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের কনফারেন্স কক্ষে এ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তি অনুযায়ি ১০ টি স্ন্যাকস কিপার অটোমেটিক মেশিন বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন পয়েন্টে বসানো হবে। স্ন্যাকস কিপার থেকে প্রকৃত মূল্যে সহজে যেকেউ স্ন্যাকস এবং পানীয় জাতীয় আইটেম নগদে, বিকাশ কিংবা কার্ডের মাধ্যমে ক্রয় করতে পারবে। এতে কোন দোকানদার থাকবে না। ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া উপস্থিতিতে শেকৃবি’র পক্ষে রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিম এবং জার্মানি হোল্ডিং লিঃ পক্ষে সিইও সোহেল ইবনে সাত্তার এ চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। ছাত্র পরামর্শ ও নিদের্শনা পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. ফরহাদ হোসেন, প্রক্টর ড. মো. হারুন-উর-রশিদ এবং হেড অব বিজনেস মো: মিলগার রহমান, উম্মে ইসরাত জাহান চুক্তিতে সাক্ষী হিসেবে স্বাক্ষর করেন। এসময় ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, পরিচালক, শিক্ষক, কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানের সঞ্চালক ছিলেন প্রক্টর ড. মো. হারুন-উর-রশিদ। মো. বশিরুল ইসলাম উপ-পরিচালক ও জনসংযোগ কর্মকর্তা (দায়িত্বপ্রাপ্ত) শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ০১৭১৬-৫৮১০৮৬
শেকৃবিতে বর্ণাঢ্য আয়োজনে কৃষিবিদ দিবস পালিত। রাজধানীর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্ণাঢ্য আনন্দ র্যালি ও আলোচনা সভার মধ্য দিয়ে কৃষিবিদ দিবস পালিত হয়েছে। আজ শনিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও বেলুন উড়িয়ে দিবসের শুভ উদ্বোধন করেন মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূ্ঁইয়া। সকাল ১০ টায় আনন্দ র্যালি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাধীনতা চত্ত্বর থেকে শুরু হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে প্রশাসনিক ভবনে এসে শেষ হয়। পরে সকাল ১০টা ৩০মিনিটে ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ ফরহাদ হোসেনের সঞ্চালনায় সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূ্ঁইয়া, মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম, পোস্ট স্টাডিজের ডিন প্রফেসর ড. অলোক কুমার পাল, শেকৃবি ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ মিজানুর রহমান। এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন গবেষণা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক, ড. এম. এ. ওয়াজেদ মিয়া গবেষণা কেন্দ্রের পরিচালক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আলী, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, পরিচালক, সিনিয়র শিক্ষকবৃন্দ, প্রক্টর ড. মোঃ হারুন-উর-রশীদ, রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিম সহ বিভিন্ন হলের প্রভোস্ট, বিভাগীয় চেয়ারম্যান, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী, শিক্ষার্থী ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। ভাইস-চ্যান্সেলর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূ্ঁইয়া বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এদেশের সাধারণ মানুষের জন্য, এদেশের কৃষি ও কৃষকের জন্য বেশ আন্তরিক ছিলেন। তিনি যতটা গভীরভাবে মানুষের দুঃখ দুর্দশা পর্যালোচনা করেছেন তা অন্য কোনো নেতা করেন নি। তাই স্বাধীনতার পর পরই কৃষির উন্নয়নকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেন। তিনি কৃষি ব্যবস্থাকে আধুনিকীকরণসহ কৃষিবিদদের প্রথম শ্রেণীর মর্যাদা প্রদান করেন। এর ফলশ্রুতিতে কৃষিবিদরা যেমন সম্মানিত হয়েছেন তেমনি দেশে কৃষিরও ব্যাপক উন্নতি ঘটেছে। তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। এখানে উল্লেখ্য যে, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষির গুরুত্ব অনুধাবন এবং মেধাবীদের কৃষি শিক্ষায় আকৃষ্ট করার লক্ষ্যে ১৯৭৩ সালের ১৩ই ফেব্রুয়ারি সরকারি চাকুরিতে কৃষিবিদদের প্রথম শ্রেণীর মর্যাদা প্রদান করেন। এরই প্রেক্ষিতে ২০১০ সালের ২৭ নভেম্বর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনের (কেআইবি) এক সাধারণ সভায় ১৩ ফেব্রুয়ারিকে কৃষিবিদ দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়। জনসংযোগ কর্মকর্তা (দায়িত্বপ্রাপ্ত) শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা-১২০৭ Krishibid Mostafa Patwary (কৃষিবিদ মোস্তফা পাটওয়ারী) Section Officer Public Relations and Publications Office, Sher-e-Bangla Agricultural University, Dhaka-1207. Mobile : +8801671990635.
শেকৃবি'র নবনির্মিত শহীদ মিনার উদ্বোধন। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের নবনির্মিত শহীদ মিনারের উদ্বোধন হয়েছে। আজ শনিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) বিকাল ৪.০০টায় শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া শহীদ মিনারের শুভ উদ্বোধন করেন। এসময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম, পোস্ট গ্রাজুয়েট স্টাডিজের ডিন প্রফেসর ড. অলোক কুমার পাল, ড. এম. এ. ওয়াজেদ মিয়া গবেষণা কেন্দ্রের পরিচালক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আলী, গবেষণা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক, ইনস্টিটিউট অব সীড টেকনোলজি'র পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ ইসমাইল হোসেন, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ ফরহাদ হোসেন পরিচারক শরীর চর্চা ও শিক্ষা প্রফেসর ড.মোঃমিজানুর রহমান, নীল দলের নেতৃবৃন্দ, প্রক্টর ড. মোঃ হারুন-উর-রশিদ, , শেকৃবি'র রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিম, বিভিন্ন হল প্রভোস্ট, বিভিন্ন বিভাগীয় চেয়ারম্যান, শেকৃবি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি এস এম মাসুদুর রহমান মিঠু, সাধারণ সম্পাদক মোঃ মিজানুর রহমান, বঙ্গবন্ধু কর্মকর্তা পরিষদের নেতৃবৃন্দ, কর্মকর্তা ও কমর্চারী নেতৃবৃন্দ। জনসংযোগ কর্মকর্তা শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা। মোবাইলঃ 01743044128
শেকৃবিতে অমর একুশে পালিত। বিনম্র শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে পালিত হয়েছে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। অমর একুশের প্রথম প্রহরে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ভাষা শহীদদের প্রতি ফুল দিয়ে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করেছেন মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া। এ সময় মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম, পোস্ট গ্রাজুয়েট স্টাডিজের ডিন প্রফেসর ড. অলোক কুমার পাল, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ ফরহাদ হোসেন সহ বিভিন্ন অনুষদের ডিন, পরিচালক, সিনিয়র শিক্ষকবৃন্দ, প্রক্টর ড. হারুন-উর-রশিদ, রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিম, বিভিন্ন হল প্রভোস্ট, বিভাগীয় চেয়ারম্যান, বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি এস এম মাসুদুর রহমান মিঠু, সাধারণ সম্পাদক মোঃ মিজানুর রহমান, বঙ্গবন্ধু কর্মকর্তা পরিষদের নেতৃবৃন্দ, অফিসার এসোসিয়েশনের নেতৃবৃন্দ, ছাত্র-ছাত্রী ভাইস-চ্যান্সেলর মহোদয়ের সঙ্গে ছিলেন। ভাইস-চ্যান্সেলরের পর শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করেন- শিক্ষক সমিতি, নীল দল, সাদা দল, শেকৃবি শাখা ছাত্রলীগ, অফিসার্স এসোসিয়েশন, বঙ্গবন্ধু কর্মকর্তা পরিষদ, কর্মচারি সমিতি, বিভিন্ন হল, বিভাগ, সাংবাদিক সমিতি ও বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠন। পুস্পস্তবক অর্পণ শেষে ১ মিনিট নিরবতা পালন করা হয় ও ভাষা শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দোয়া করা হয়। এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল জনসংযোগ কর্মকর্তা শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা। মোবাইলঃ 01743044128
রেস রিলিজঃ- বিশিষ্ট কলামিস্ট সৈয়দ আবুল মকসুদের মৃত্যুতে শেকৃবি ভিসির শোক। দেশের খ্যাতিমান গবেষক, সাংবাদিক, কলামিস্ট ও প্রাবন্ধিক সৈয়দ আবুল মকসুদের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া। এক শোক বার্তায় ভাইস-চ্যান্সেলর বলেন, "সৈয়দ আবুল মকসুদ ছিলেন বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী। তিনি ছিলেন একজন মানবাধিকার কর্মী ও পরিবেশবিদ। তিনি বাংলাদেশের রাজনীতি, সমাজ, সাহিত্য ও সংস্কৃতি নিয়ে বিভিন্ন গ্রন্থ ও প্রবন্ধ লেখার পাশাপাশি পরিবেশ রক্ষায় জনসচেতনতা সৃষ্টিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন । তাঁর অবদান দেশের মানুষ শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করবে"। তাঁর মৃত্যুতে সমগ্র জাতির সাথে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীগণ গভীর শোক প্রকাশ করছে এবং মরহুমের শোকার্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছে। ভিসি মহোদয় মহান আল্লাহর কাছে তাঁর বিদেহী আত্মার শান্তি ও মাগফেরাত কামনা করেন। (এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল) জনসংযোগ কর্মকর্তা শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা। মোবাইল-০১৭৪৩-০৪৪১২৮
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের কনফারেন্স রুমে রবিবার (২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২১) সকাল ১০.০০টায় বাংলাদেশে ব্যয়বহুল, নিবিড় ও টেকসই পুনঃনির্মাণ জলজ ব্যবস্থা (আরএএস) এর বিকাশ (Development of cost-effective, intensified and sustainable Recirculating Aquaculture System (RAS) in Bangladesh) শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্বিবদ্যালয় রিসার্চ সিস্টেম (সাউরেস) এর পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক এর সভাপতিত্বে কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শেরেবাংলা কৃষি বিশ্বিবদ্যালয়ের মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া। কর্মশালায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক ড. জিবন কৃষ্ণ বিশ্বাস, কৃষি গবেষণা ফাউন্ডেশনের গবেষক, বাংলাদেশ মৎস্য অধিদপ্তরের গবেষক, বাংলাদেশ এগ্রিকালচারাল রিসার্চ ইনস্টিটিউটের গবেষক, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও মিডিয়া প্রতিনিধিবৃন্দ। কর্মশালার সার্বিক দায়িত্বে ছিলেন শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিশারিজ, একোয়াকালচার এন্ড মেরিন সায়েন্স অনুষদের ডীন প্রফেসর ড. কাজী আহসান হাবীব। কর্মশালায় প্রকল্পের গুরুত্ব ও উদ্দেশ্য তুলে ধরেন প্রকল্পের প্রধান পরিচালক ও একোয়াকালচার বিভাগের চেয়ারম্যান ড. এ, এম, সাহাবউদ্দিন। আরো বক্তব্য রাখেন সহকারী প্রকল্প পরিচালক ড. মো. আরশাদুল হক। কর্মশালায় রিসার্কুলেটিং একোয়াকালচার সিস্টেমে কিভাবে কম ঘনত্বে স্বাভাবিক উৎপাদনের চেয়ে কয়েকগুণ বেশি মাছের উৎপাদন করা যায় সেই প্রযুক্তি সম্পর্কে আলোকপাত করা হয়। পাশাপাশি উৎপাদন ব্যয় কমিয়ে কিভাবে উদ্যোক্তাদের বেশি বেশি আগ্রহী করা যায় সে ব্যাপারে উপস্থাপক ও উপস্থিত গবেষকবৃন্দ নিজেদের অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরেন। (এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল) জনসংযোগ কর্মকর্তা শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা। মোবাইল-০১৭৪৩-০৪৪১২৮
শেকৃবিতে ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ দিবস পালিত। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে যথাযোগ্য মর্যাদায় ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ দিবস পালিত হয়েছে। আজ রবিবার (৭ই মার্চ) সকাল ৯টা ৩০মিনিটে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাধীনতা চত্ত্বরে জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও প্রশাসনিক ভবনে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্যে দিয়ে দিবসটির সূচনা করেন মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূ্ঁইয়া। সকাল ৯টা ৫০মিনিটে ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ ফরহাদ হোসেনের সঞ্চালনায় সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূ্ঁইয়া, মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম, পোস্ট গ্রাজুয়েট স্টাডিজের ডিন প্রফেসর ড. অলোক কুমার পাল, শেকৃবি ছাত্রলীগের সভাপতি এস. এম. মাসুদুর রহমান মিঠু ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ মিজানুর রহমান। এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন গবেষণা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক, শরীর চর্চা ও শিক্ষা বিভাগের পরিচালকপ্রফেসর ড. মোঃ মিজানুর রহমান, আইসিসি পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ মোফাজ্জল হোসেন, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, সিনিয়র শিক্ষকবৃন্দ, প্রক্টর ড. মোঃ হারুন-উর-রশীদ, রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিম সহ বিভিন্ন হলের প্রভোস্ট, বিভাগীয় চেয়ারম্যান, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী। ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূ্ঁইয়া ঐতিহাসিক ৭ মার্চের গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, "বঙ্গবন্ধুর ভাষণ হঠাৎ করে বলা কোন ভাষণ নয়। এটি বঙ্গবন্ধুর সাড়া জীবনের রাজনৈতিক সংগ্রামের ফসল। এ ভাষণ ইতিহাসের দলিল, এটি একটি কবিতা। এ ভাষণ আমাদের জাতি সত্তার কথা বলে, আমাদের মুক্তির কথা বলে, স্বাধীনতার কথা বলে। এ ভাষণের মধ্য দিয়ে আমাদের স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে"। (এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল) জনসংযোগ কর্মকর্তা শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা। মোবাইল-০১৭৪৩-০৪৪১২৮
অভিনন্দন বার্তা
অভিনন্দন বার্তা
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শেকৃবি) এনিম্যাল সায়েন্স এন্ড ভেটেরিনারি মেডিসিন অনুষদের ৫ম ব্যাচের ইন্টার্নশিপ ভার্চুয়াল মাধ্যমে উদ্বোধন করা হয়েছে। ছয় মাসব্যাপী এই ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রামে ভেটেরিনারি অনুষদের ৬৫ জন শিক্ষার্থী ১৬টি গ্রুপে বিভক্ত হয়ে নিজ নিজ উপজেলা প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর এবং বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কাজ করবেন। আজ রবিবার (১৪ মার্চ ২০২১) দুপুর ১২.০০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শেখ কামাল ভবনের এএসভিএম ডীন কনফারেন্স কক্ষে ইন্টার্নশিপ ওরিয়েন্টেশন-২০২০ অনুষ্ঠিত হয়। এএসভিএম অনুষদের ডীন প্রফেসর ড. মোঃ আনোয়ারুল হক বেগ এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শেকৃবি'র মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূ্ঁইয়া। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শেকৃবি'র মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম। এসময় এএসভিএম অনুষদের বিভিন্ন বিভাগের চেয়ারম্যান, শিক্ষক ও কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। প্রোগ্রামের কো-অর্ডিনেটর সহযোগী অধ্যাপক ড. মোঃ মোশারফ হোসাইনের সঞ্চালনায় ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রাম-২০২০ এর কার্যক্রম সম্পর্কে বিস্তারিত উপস্থাপন করেন উক্ত প্রোগ্রামের অন্যতম কো-অর্ডিনেটর ও এনিম্যাল প্রোডাকশন এন্ড ম্যানেজমেন্ট বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মোঃ সাইফুল ইসলাম। দিক নির্দেশনা মূলক বক্তব্য প্রদান করেন অত্র অনুষদের সাবেক ডীন প্রফেসর ড. মোঃ মোফাজ্জল হোসাইন। আরো বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ ভেটেরিনারি স্টুডেন্ট ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক রতন রহমান, শেকৃবি'র ভেট সায়েন্স এন্ড এ এইচ স্টুডেন্ট এসোসিয়েশন এর ভিপি মোঃ রাশেদুল ইসলাম ও ইন্টার্ন শিক্ষার্থী মোঃ তানভীরুল ইসলাম অপু। প্রধান অতিথির বক্তব্যে মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূ্ঁইয়া বলেন, ইন্টার্নশিপ যেহেতু হাতে কলমে এবং মাঠে থেকে শেখার সুযোগ তাই সেটাকে কাজে লাগিয়ে একজন দক্ষ প্রাণিসম্পদ কর্মী হিসেবে নিজেদেরকে গড়ে তুলতে হবে। সাড়ে চার বছরের তত্ত্বীয় ও ব্যবহারিক শিক্ষার পর সরাসরি হাতে কলমে শেখার জন্যই এই আয়োজন। এসময় শিক্ষার্থীদেরকে শেখার বিষয়ে কোনো রকম শৈথিল্যতা প্রদর্শন না করে কোর্স সম্পন্ন করে দেশের প্রাণি সম্পদের উন্নয়নে অবদান রাখার আহ্বান জানান। (এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল) জনসংযোগ কর্মকর্তা শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা। মোবাইল-০১৭৪৩-০৪৪১২৮
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শেকৃবি) নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০১তম জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস পালিত হয়েছে। আজ বুধবার (১৭ মার্চ) সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনে স্থাপিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূ্ঁইয়া। এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম, পোস্ট গ্রাজুয়েট স্টাডিজের ডীন প্রফেসর ড. অলোক কুমার পাল, গবেষণা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক, ড. এম. এ. ওয়াজেদ মিয়া গবেষণা কেন্দ্রের পরিচালক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আলী, শরীর চর্চা ও শিক্ষা বিভাগের পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ মিজানুর রহমান, আইসিসি পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ মোফাজ্জল হোসেন, বিভিন্ন অনুষদের ডীন, পরিচালক, সিনিয়র শিক্ষকবৃন্দ, প্রক্টর ড. মোঃ হারুন-উর-রশীদ, রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিম, শিক্ষক সমিতি, নীলদল, অফিসার্স এসোসিয়েশন, বঙ্গবন্ধু কর্মকর্তা পরিষদ সহ বিভিন্ন হলের প্রভোস্ট, বিভাগীয় চেয়ারম্যান, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দ। সকাল ১০টা ১০মিনিটে মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলরের নেতৃত্বে এক আনন্দ র্যালি বের হয়। আনন্দ র্যালি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম প্রশাসনিক ভবনে এসে শেষ হয়। এরপর সকাল ১০টা ৩০ মিনিটে বঙ্গবন্ধুর ১০১তম জন্মদিন উপলক্ষে কেক কাটা হয় এবং দোয়া ও মোনাজাত করা হয়। এরপর ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ ফরহাদ হোসেনের সঞ্চালনায় সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূ্ঁইয়া, মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম, প্রভোস্ট কাউন্সিলের আহবায়ক প্রফেসর ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ, শেকৃবি ছাত্রলীগের সভাপতি এস. এম. মাসুদুর রহমান মিঠু ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ মিজানুর রহমান। প্রধান অতিথির বক্তব্যে মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূ্ঁইয়া বলেন, "আজ বঙ্গবন্ধুর ১০১তম জন্মদিন। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষ পেয়েছি এটা আমাদের জন্য সৌভাগ্য। তিনি যেখান থেকে পড়াশোনা করেছেন, তিনি চাইলে ভালো মানের চাকরি করতে পারতেন। তিনি কেবল নিজের জীবনের জন্য নিজেকে গড়ে তোলেননি। তিনি বাংলার মানুষের উন্নয়নের জন্য সারাজীবন কাজ করেছেন। বঙ্গবন্ধু যদি বেঁচে থাকতেন তাহলে আজকে বাংলাদেশ যেখানে গিয়ে দাঁড়িয়েছে সেটি আরো কমপক্ষে ২৫-৩০ বছর আগে পৌঁছে যেত। আমি অনুরোধ করবো আপনারা বঙ্গবন্ধুর জীবন সম্পর্কে জানবেন এবং তাঁর আদর্শকে লালন করবেন"। (এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল) জনসংযোগ কর্মকর্তা শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা। মোবাইল-০১৭৪৩-০৪৪১২৮
আন্তর্জাতিক বর্ণ বৈষম্য বিলোপ দিবস ও হরিজন কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ রবিবার (২১ মার্চ) জাতীয় প্রেস ক্লাবের অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন এর প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর নাজরানা ইয়াসমিন হীরা, বাংলাদেশ হরিজন ঐক্য পরিষদের মহাসচিব নির্মল চন্দ্র দাস ও শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক সজল কুমার রায়। সভাপতিত্ব করেন কৃষ্ণ লাল। গত বছর ২০২০ সালের এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ২৯ জন শিক্ষার্থীর হাতে ক্রেস্ট ও প্রশংসা পত্র প্রদান করেন মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া। (এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল) জনসংযোগ কর্মকর্তা শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা। মোবাইল-০১৭৪৩-০৪৪১২৮
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে নানা কর্মসূচির মধ্যে দিয়ে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও জাতীয় দিবস পালিত হয়েছে। আজ শুক্রবার (২৬ মার্চ) সকাল ৮টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবনের সামনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূ্ঁইয়া ও বিশ্ববিদ্যালয়ের পতাকা উত্তোলন করেন মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম। এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন পোস্ট গ্রাজুয়েট স্টাডিজের ডীন প্রফেসর ড. অলোক কুমার পাল, ড. এম. এ. ওয়াজেদ মিয়া গবেষণা কেন্দ্রের পরিচালক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আলী, গবেষণা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক, অর্থ ও হিসাব বিভাগের পরিচালক প্রফেসর এ. এম. এম. শামসুজ্জামান, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ ফরহাদ হোসেন, সীড টেকনোলজি ইনস্টিটিউটের পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ ইসমাইল হোসেন, বিভিন্ন অনুষদের ডীন, পরিচালক, সিনিয়র শিক্ষকবৃন্দ, প্রক্টর ড. মোঃ হারুন-উর-রশীদ, রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিম, শিক্ষক সমিতি, নীলদল, অফিসার্স এসোসিয়েশন, বঙ্গবন্ধু কর্মকর্তা পরিষদ সহ বিভিন্ন হলের প্রভোস্ট, বিভাগীয় চেয়ারম্যান, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দ। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে সকালে মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর বৃক্ষরোপণ করেন। এরপর প্রশাসনিক ভবনে স্থাপিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হকের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূ্ঁইয়া। সকাল ৮টা ৩০মিনিটে ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ ফরহাদ হোসেনের সঞ্চালনায় সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূ্ঁইয়া, মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম, শেকৃবি ছাত্রলীগের সভাপতি এস. এম. মাসুদুর রহমান মিঠু ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ মিজানুর রহমান। বক্তব্যের শেষে দোয়া ও মোনাজাত করা হয়। প্রধান অতিথির বক্তব্যে মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূ্ঁইয়া বলেন, "স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পাওয়া আমাদের জন্য এক পরম সৌভাগের বিষয়। এই স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে লাখো শহীদের জীবনের বিনিময়ে, লাখো মায়ের সম্ভ্রমের বিনিময়ে। যেটি অর্জন করতে লাখো মানুষ হয়েছেন গৃহহীন, আর সেটি অর্জিত হয়েছে সমগ্র জাতিকে একসাথে নিয়ে ইতিহাসের মহান পুরুষ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অক্লান্ত পরিশ্রম, মেধা, প্রজ্ঞা, ইস্পাত দৃঢ় অঙ্গিকার বাস্তবায়নের মাধ্যমে। এদেশের মানুষকে নিয়ে জাতির পিতার দেখা আশ্রয়ের স্বপ্ন, চিকিৎসার স্বপ্ন, সোনার বাংলার স্বপ্ন আজ তাঁরই সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে স্পর্শ করতে এগিয়ে চলছে। আজ সকল ক্ষেত্রেই আমাদের অগ্রগতি সারা বিশ্বেই এক বিস্ময়ের বিষয়। স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন করতে বিদেশ থেকে অনেক মেহমান আমাদের দেশে এসে আমাদেরকে গর্বিত করেছেন। কিন্তু দেশের একটি অপশক্তি তাদের এ আগমনে বাঁধার সৃস্টি করছে। তিনি আরও বলেন আমরা সবাই মিলে দেশটাকে গড়ে তুলবো, স্বাধীনতাকে অর্থবহ করে তুলবো। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করে আমাদের দেশটাকে আরো এগিয়ে নিয়ে যাবো।" (এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল) জনসংযোগ কর্মকর্তা শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা। মোবাইল-০১৭৪৩-০৪৪১২৮
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী ও বাঙালি জাতীয়তাবাদের মহান নেতা শেরেবাংলা আবুল কাশেম ফজলুল হকের ৫৯তম মৃত্যুবার্ষিকী স্বাস্থ্যবিধি মেনে সীমিত পরিসরে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হয়েছে। আজ ২৭ এপ্রিল সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনে শেরেবাংলার প্রতিকৃতিতে পুস্পস্তবক অর্পন করেন মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূ্ঁইয়া। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম, পোস্ট গ্রাজুয়েট স্টাডিজের ডীন প্রফেসর ড. অলোক কুমার পাল, গবেষণা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ ফরহাদ হোসেন ও রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিম। এরপর মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া মোনাজাত করা হয়। (এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল) জনসংযোগ কর্মকর্তা শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা। মোবাইল-০১৭৪৩-০৪৪১২৮
শেকৃবিতে নিরাপদ খাবার জোরদারকরণ শীর্ষক প্রকল্পের প্রশিক্ষনার্থীদের সার্টিফিকেট বিতরণ নেদারল্যান্ড ভিত্তিক দাতা সংস্থা নাফিক (NUFFIC) এর সহযোগিতায় “বাংলাদেশে উচ্চশিক্ষায় নিরাপদ খাবার জোরদারকরণ” শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় আগস্ট ’২০২০ হতে শুরু হওয়া বিভিন্ন ট্রেনিং কোর্সে অংশগ্রহণ করেন শেকৃবি’র ২৩ জন শিক্ষক। গত ১৪-০৬-২১ তারিখ (সোমবার) শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রকল্পের আওতায় ট্রেনিং সমাপ্তকারী শিক্ষকদের মধ্যে সার্টিফিকেট বিতরণ করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর এর কনফারেন্স রুমে আয়োজিত এ সার্টিফিকেট বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো: শহীদুর রশীদ ভূ্ঁইয়া। সার্টিফিকেট প্রদান অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর ড. মো: নজরুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন পোস্ট গ্রাজুয়েট স্টাডিজ এর ডীন প্রফেসর ড. অলোক কুমার পাল এবং সঞ্চালনায় ছিলেন প্রকল্পের শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কো-অর্ডিনেটর প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আরিফুল ইসলাম। প্রধান অতিথির বক্তব্যে ড. শহীদুর রশীদ ভূ্ঁইয়া বলেন- “নিরাপদ খাদ্য উŤপাদন ও সরবরাহ আমাদের জন্য এখন এক বড় চ্যালেঞ্জ। আর এ প্রশিক্ষনটি নিরাপদ খাবার নিশ্চিতকরণের একটি বেসিক কোর্স। এ বেসিক জ্ঞানকে আমরা যদি শিল্পের সাথে সমন্বয় করে আমাদের গবেষণায় কাজে লাগাতে পারি তাহলে তা আমাদের উন্নয়নে আরো বেশি ভূমিকা রাখবে”। বিশেষ অতিথি ড. নজরুল ইসলাম বলেন- “প্রশিক্ষণ হলো যেকোন কাজের মূল ভিত্তি। অন্যান্য পেশায় অনেক প্রশিক্ষণের সুযোগ থাকলেও শিক্ষকদের ক্ষেত্রে তা খুবই অপ্রতুল। প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা নিরাপদ খাবার নিয়ে গবেষণায় আরো বেশি মনোযোগী হবেন বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন”। উল্লেখ্য, নাফিক (NUFFIC) এর প্রাতিষ্ঠানিক কোলাবোরেশন প্রোগ্রামের আওতায় ‘Enhancing food safety TVET and higher education in Bangladesh’ শিরোনামে প্রকল্পটির আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম উদ্বোধন হয় গত বছরের ৩০ জুন। প্রকল্পটি চলবে এ বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত। পুরো প্রকল্পটি যৌথভাবে পরিচালনা করছে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ। এ প্রকল্পটি মূলত দুটি উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে কাজ করছে: ১. শ্রমবাজারের চাহিদা নির্ধারণ করে খাদ্য সুরক্ষায় দুটি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়) মাস্টার্স কোর্স চালু করা, ২. নিরাপদ খাদ্য নিয়ে কাজ করা পেশাদারদের জন্য বৃত্তিমূলক ও প্রশিক্ষণ ভিত্তিক শর্ট কোর্স চালু করা। এছাড়া এ প্রকল্পটির আওতায় ছাত্র/ছাত্রীদের শিক্ষা ও গবেষণায় সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে। প্রকল্পটির সাথে সংশ্লিষ্ট শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি রসায়ন বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মো: তাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন- প্রকল্পটি সফলভাবে সম্পন্ন করতে পারলে নিরাপদ খাদ্যের বিষয়ে আমরা অনেক দূর এগিয়ে যাব এবং একই সাথে আমাদের উচ্চশিক্ষা ও গবেষণায় এ প্রকল্পটি একটি নতুন ধার উন্মোচন করবে। ধন্যবাদান্তে- এ.এইচ.এম. মোস্তফা কামাল জনসংযোগ কর্মকর্তা শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা মোবাইল: ০১৭৪৩০৪৪১২৮
শেকৃবিতে এপিএ বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল ১৮ জুন ২০২১ তারিখ বেলা ৩.০০টায় ভার্চুয়ালি জুম অ্যাপের মাধ্যমে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের সম্মানিত সদস্য প্রফেসর ড. মোঃ আবু তাহের এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শেকৃবি'র মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম ও বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের সম্মানিত সচিব ড. ফেরদৌস জামান। সভায় সভাপতিত্ব করেন শেকৃবি'র মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া। প্রধান অতিথি প্রফেসর ড. মোঃ আবু তাহের বলেন, "কর্মক্ষেত্রে জবাবদিহিতা, আর্থিক শৃংখলা ও সরকারি বিধি বিধান মেনে চলা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সবাইকে নিয়মের মধ্যে থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনা করা প্রয়োজন"। সভাপতির বক্তব্যে শেকৃবি'র মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া বলেন, "শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় বা সরকারের সকল সেবা প্রতিষ্ঠানের প্রত্যেকে যদি তাদের উপর অর্পিত দায়িত্ব সততা, নিষ্ঠা ও স্বচ্ছতার সহিত পালন করে তাহলে জাতির পিতার 'স্বপ্নের সোনার বাংলা' গড়ার প্রত্যয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রদত্ত ও জাতীয় অর্থনৈতিক কাউন্সিল কর্তৃক প্রণীত 'রুপকল্প ২০৪১' বা 'বাংলাদেশ ভিশন ২০৪১' বাস্তবায়নের দিকে আমরা সঠিকভাবেই এগিয়ে যাবো। কোভিড-১৯ মাহামারির কারনে এপিএ লক্ষ্যপূরন কিছুটা বাধাগ্রস্ত হলেও শেকৃবি এপিএ লক্ষ্যপূরনে সচেস্ট রয়েছে"। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন শেকৃবি'র রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিম।
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার মানোন্নয়ন কার্যক্রমের অংশ হিসেবে গতকাল ২৬ জুন ২০২১ তারিখ শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের Institutional Quality Assurance Cell (IQAC) আয়োজিত দিনব্যাপী "Intellectual Property Right" শীর্ষক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। IQAC এর সহযোগী পরিচালক প্রফেসর ড. মীর্জা হাসানুজ্জামান এর সঞ্চালনায় উক্ত কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শেকৃবি'র মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম। সভাপতিত্ব করেন IQAC এর পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ আসাদুজ্জামান খান। কর্মশালায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন শেকৃবি'র মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া।
করোনা (কোভিড-১৯) মহামারির ফলে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য ঝুঁকি থাকায় দেশের অন্যান্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো শেকৃবিতেও শিক্ষা কার্যক্রমে কিছুটা স্থবিরতা দেখা দেয়। অনলাইন পদ্ধতিতে ক্লাশ ও কুইজ পরীক্ষা চললেও সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষা না হওয়ায় শিক্ষার্থীরা সেশনজটে পড়ে। শিক্ষার্থীদের এ ক্ষতি পুষিয়ে নিতে আজ ২৭ জুন রবিবার বেলা ১১.০০ ঘটিকায় শেকৃবি'তে প্রথমবারের মতো অনলাইনে শুরু হয় কৃষি অনুষদের লেভেল-৩, সেমিস্টার-১/২০১৯ এর ফাইনাল পরীক্ষা। পরীক্ষায় মোট ২৪৩ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন।পরীক্ষায় ২৫ জন শিক্ষার্থীকে অনলাইনে মনিটরিং করার জন্য ১জন সুপারভাইজার দায়িত্ব পালন করেন। উল্লেখ যে, কোভিড কালীন ও কোভিড পরবর্তী সময়ে অত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের পরীক্ষা ও ক্লাস গ্রহণের রূপরেখা প্রণয়নের জন্য সিন্ডিকেটের ৯৪তম বিশেষ সভার সিদ্ধান্ত মোতাবেক কৃষি অনুষদের ডীন প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া'কে আহবায়ক ও পোস্ট গ্রাজুয়েট স্টাডিজ এর ডীন প্রফেসর ড. অলোক কুমার পাল'কে সদস্য-সচিব করে ১২ সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়। পরীক্ষাটি অনলাইনে সুষ্ঠুভাবে গ্রহণের জন্য প্রফেসর এ এম এম শামসুজ্জামান'কে আহবায়ক করে ৫ সদস্যের একটি টেকনিক্যাল কমিটি গঠন করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের এ উদ্যোগকে শিক্ষার্থীরা স্বাগত জানান এবং সন্তোষ প্রকাশ করেন। (এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল) জনসংযোগ কর্মকর্তা শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা-১২০৭। মোবাইলঃ ০১৭৪৩০৪৪১২৮
গত ২৭-০৬-২০২১ সকাল ১০:০০ ঘটিকায় শেরেবাংলা কৃষি বিশ^বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে কিচেন ওয়েস্ট ও মিউনিসিপ্যাল সলিড ওয়েস্ট (গঝড) থেকে এনএরোবিক ড্রাই ডাইজেশনের মাধ্যমে বায়োগ্যাস এবং অর্গানিক ফার্টিলাইজার উৎপাদন প্রযুক্তি প্রদর্শন করা হয়। এ প্রযুক্তিটি ইউরোপের বিভিন্ন দেশে একটি প্রচলিত পদ্ধতি। মাটির উপরে চেম্বারের মাধ্যমে স্বল্প খরচ এবং সহজতর উপায়ে গ্যাস উৎপাদন এবং শুকনো জৈব সার তৈরির লক্ষে বাংলাদেশে প্রথম এই পদ্ধতিটি অবলম্বন করে ভালো ফল পাওয়া যায় যা বাংলাদেশের শহর, গ্রামসহ সকল জায়গায় সহজেই ব্যবহারযোগ্য বলে প্রতিয়মান। তবে বাংলাদেশে প্রথমবারের মত বাংলাদেশ বায়োগ্যাস ডেভলপমেন্ট ফাউন্ডেশন (বিবিডিএফ) এবং এনিম্যাল প্রোডাকশন এন্ড ম্যানেজমেন্ট বিভাগ, শেরেবাংলা কৃষি বিশ^বিদ্যালয় (শেকৃবি) যৌথভাবে এই গবেষণা কাজটি করেছেন। শেরেবাংলা কৃষি বিশ^বিদ্যালয়ের পক্ষে অধ্যাপক ড. মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, চেয়ারম্যান, এনিম্যাল প্রোডাকশন এন্ড ম্যানেজমেন্ট বিভাগ এবং জনাব মোঃ এনায়েত কবির, সহকারী অধ্যাপক, এনিম্যাল প্রোডাকশন এন্ড ম্যানেজমেন্ট বিভাগ এবং বিবিডিএফ এর ঞবধস-এ ছিলেন জনাব মোকাররম বিল্লাহ্ চৌধুরী, জনাব নাজমুল হক, জনাব রওশন চৌধুরী এবং শাহেদ ইসরায়েল খাঁন। উক্ত গবেষণায় এনিম্যাল প্রোডাকশন এন্ড ম্যানেজমেন্ট বিভাগে অধ্যয়নরত মাস্টার্স ছাত্রী আফসানা আক্তার সহযোগী হিসেবে কাজ করেছেন। এই পদ্ধতিতে গঝড অথবা করঃপযবহ ধিংঃব অথবা গধৎশবঃ ধিংঃব অথবা অমৎরপঁষঃঁৎধষ ধিংঃব এ অতিরিক্ত পানি ব্যবহার না করেই বায়োগ্যাস উৎপাদন করা হয়েছে। ড্রাই ডাইজেশন পদ্ধতিতে বায়োগ্যাস উৎপাদন বেশি এবং গ্যাস উৎপাদনের পরে অবশিষ্ট ডাইজেস্টেড পরবর্তীতে অতি সহজেই এরোবিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আদর্শ অর্গানিক সার তৈরি করা সম্ভব হয়েছে। উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন শেকৃবি’র মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভুঁইয়া, শেকৃবি’র মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম, ঝঁংঃধরহধনষব ধহফ জবহবধিনষব ঊহবৎমু উবাবষড়ঢ়সবহঃ অঁঃযড়ৎরঃু (ঝজঊউঅ) এর চেয়ারম্যান, অতিরিক্ত সচিব জনাব মোহাম্মদ আলাউদ্দীন, জনাব হেলাল উদ্দিন, চেয়ারম্যান বিবিডিএফ, সেলিমা জাহান, সদস্য (যুগ্ম সচিব), (ঝজঊউঅ) এবং প্রকল্প পরিচালক, ঐঊচ চৎড়লবপঃ. উক্ত বায়োগ্যাস উৎপাদন প্রদর্শনী এবং উন্মুক্তকরণ অনুষ্ঠানে শেকৃবি’র মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া বলেন, শুষ্ক পদ্ধতি কিচেন ওয়েস্ট এবং মিউনিসিপ্যাল সলিড ওয়েস্ট ব্যবহার করে বায়োগ্যাস উৎপাদন প্রযুক্তিটি ব্যবহারের ফলে একদিকে পানি অপচয় রোধ হবে সে সাথে পরিবেশের দুষণও কমিয়ে আনা সম্ভব এবং আমরা এ থেকে বায়োগ্যাস বায়োফার্টিলাইজারও পাবো। তিনি উক্ত গবেষণা কাজের সাথে যুক্ত সকলকে ধন্যবাদ জানান এবং এ গবেষণার জন্য শেকৃবি’কে বেঁছে নেওয়ায় বাংলাদেশ বায়োগ্যাস ডেভলপমেন্ট ফাউন্ডেশনকেও ধন্যবাদ জানান। (এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল) জনসংযোগ কর্মকর্তা শেরেবাংলা কৃষি বিশ^বিদ্যালয় ফোন-০১৭৪৩০৪৪১২৮
শেকৃবি অধ্যাপকের বাংলাদেশের সামুদ্রসীমা থেকে বিশ্বে নতুন একটি মাছের প্রজাতির আবিস্কার। বাংলাদেশের কক্সবাজারের সামুদ্রিক জলসীমা থেকে বিশ্বে প্রথমবারের মতো একটি সামুদ্রিক মাছের প্রজাতি শনাক্ত করলো শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (শেকৃবি) এর ফিশারিজ বায়োলজি এন্ড জেনেটিক্স বিভাগের একোয়াটিক বায়োরিসোর্স রিসার্চ ল্যাবরেটরির (ABRLab) গবেষকরা। দেহের গঠন, বাহ্যিক আকৃতি এবং ডিএনএ বারকোডিং পদ্ধতি ব্যবহার করে প্রজাতিটি শনাক্ত করা হয়। বাংলাদেশের সামুদ্রিক জলসীমায় পাওয়া যায় বলে প্রজাতিটির ইংরেজি নাম দেয়া হয়েছে বাংলাদেশী গিটারফিশ। পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগর এবং বঙ্গোপসাগর অঞ্চলে সামুদ্রিক জীববৈচিত্র্য এবং এদের ডিএনএ বারকোডিং গবেষনায় উল্লেখযোগ্য অবদান রাখার জন্য মাছটির প্রধান উদ্ভাবক অধ্যাপক ড. কাজী আহসান হাবীব তার পিএইচডি সুপারভাইজার কোরিয়ার সমুদ্র বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ইন্সটিট্যুট (কিওস্ট) এর অধ্যাপক ড. ইওনহোলী এর নামে মাছটির বৈজ্ঞানিক নামকরণ করেন গ্লুকোস্টেগাস ইওনহোলী (Glaucostegus younholeei)| মাছটি রাইনোবেটিফরমিস (Rhinopristiformes) বর্গের, গ্লুকোস্টেগিডি (Glaucostegidae) পরিবারের এবং গ্লুকোস্টেগাস (Glaucostegus) গণের একটি প্রজাতি। গ্লুকোস্টেগিডি (Glaucostegidae) পরিবারের প্রজাতিগুলোকে জায়ান্ট গিটারফিশ (Giant Guitarfish) বলা হয়। এই নতুন প্রজাতিটিসহ পৃথিবীতে এপর্যন্ত জায়ান্ট গিটারফিশের ৮ টি প্রজাতি শনাক্ত করা হয়েছে। দুইটি প্রজাতি ছাড়া বাকি সকল গিটারফিশরা সামুদ্রিক লোনা পানিতে বসবাস করে তবে ২ টি প্রজাতি মাঝে মাঝে ইষৎ লোনা পানিতে আসে। এরা দেখতে গিটারের মত হওয়ায় এদেরকে গিটারফিশ বলা হয়। আইইউসিএন এর তথ্য অনুযায়ী পৃথিবিতে প্রাপ্ত গিটারফিশরা মহাবিপন্ন। প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষায় গিটারফিশদের সংরক্ষরনের জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে সাথে নিয়ে এখনই যথাযথ উদ্যোগ নিতে হবে। তা নাহলে গিটারফিশরা খুব বেশীদিন পরিবেশে টিকে থাকবে না। বাংলাদেশী গিটারফিশ প্রজাতিটি বাংলাদেশের সামুদ্রিক জলসীমায় ডিএনএ বারকোডিংয়ের মাধ্যমে হাঙ্গর ও শাপলাপাতা জাতীয় মাছের প্রজাতি শনাক্তরন ও সংরক্ষণ পরিস্থিতি নিয়ে করা একটি গবেষণার সময় পাওয়া যায় যাতে অর্থায়ন করে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন। মাছের প্রজাতি শনাক্তকরণের এই গবেষণাটি পরিচালনা করেছেন অধ্যাপক ড. কাজী আহসান হাবীব, ডিন, ফিশারিজ, একোয়াকালচার এবং মেরিন সায়েন্স অনুষদ এবং সহযোগী হিসেবে ছিলেন শেকৃবি একোয়াটিক বায়োরিসোর্স রিসার্চ ল্যাব এর গবেষনা সহকারী মো: জায়িদুল ইসলাম। গবেষণা প্রবন্ধটি ২৯জুন ২০২১ ইং তারিখে আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান সাময়িকী জ্যুট্যাক্সা (Zootaxa) জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে। এই উদ্ভাবনের জন্য উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া উদ্ভাবকবৃন্দকে অভিনন্দন জানান। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় উন্নততর গবেষণার মাধ্যমে আরও এগিয়ে যাবে বলে আশা প্রকাশ করেন। প্রকাশনা লিংক: https://www.mapress.com/zt/article/view/zootaxa.4995.1.7
সীমিত পরিসরে শেকৃবি'র ২১তম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস পালিত। আজ ১৫ জুলাই ২০২১ শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত হয়েছে। অন্যান্য বছর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এবং বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলো বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে দিবসটি পালন করলেও এ বছর কোভিড-১৯ মহামারির কারণে দিবসটি স্বাস্থ্যবিধি মেনে সীমিত কর্মসূচির মধ্য দিয়ে পালিত হয়। সকাল ৯.০০ ঘটিকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাধীনতা চত্ত্বরে জাতীয় পতাকা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের পতাকা উত্তোলন করেন শেকৃবি'র মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া ও মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম এবং ৯.১৫ মিনিটে শেকৃবি'র প্রশাসনিক ভবনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক এর প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পন করেন। এ সময় অন্যান্যদের মাঝে উপস্হিত ছিলেন পোস্ট গ্রাজুয়েট স্টাডিজের ডিন প্রফেসর ড. অলোক কুমার পাল, গবেষণা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক, আইকিউএসি'র পরিচালক প্রফেসর ড.মোঃ আসাদুজ্জামান খাঁন, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ ফরহাদ হোসেন, আইসিসি'র পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ মোফাজ্জল হোসাইন, পরিকল্পনা, উন্নয়ন ও ওয়ার্কস এর পরিচালক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মিজানুল হক কাজল, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, পরিচালক, সিনিয়র শিক্ষকবৃন্দ, বিভাগীয় চেয়ারম্যান , প্রক্টর ড. মোঃ হারুন-উর-রশিদ, রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিম, হল প্রভোস্ট, শিক্ষক সমিতি, নীল দল, অফিসার্স এসোসিয়েশন, বঙ্গবন্ধু কর্মকর্তা পরিষদ, শেকৃবি ছাত্রলীগের সভাপতি এস এম মাসুদুর রহমান মিঠু ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ মিজানুর রহমান এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মচারী ও শ্রমিক নেতৃ্ৃবৃন্দ। মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া উপস্থিত সকলকে বিশ্ববিদ্যালয় দিবসের শুভেচ্ছা জানান। তিনি এ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার সাথে জড়িত সকলের প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন এবং বিশ্ববিদ্যালয়কে এগিয়ে নিতে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন। সবশেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের উত্তরোত্তর সফলতা ও মঙ্গল কামনা করে দোয়া মোনাজাত করা হয়। এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল জনসংযোগ কর্মকর্তা শেকৃবি, ঢাকা-১২০৭ মোবইলঃ ০১৭৪৩০৪৪১২৮
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়-এদেশের কৃষি উন্নয়নের সূতিকাগার ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া।সেদিন ছিল ১৯৩৮ সালের ১১ ডিসেম্বর। অবিভক্ত বাংলার মূখ্যমন্ত্রী শেরেবাংলা একে ফজলুল হক তৎকালীন ঢাকার অদূরে তেজগাঁয়ে ‘বেঙ্গল এগ্রিকালচারাল ইনস্টিটিউট’- (বিএআই) এর ভিত্তি প্রস্তর স্হাপন করেন। সেটিই ছিল বাংলায় অর্থ্যাৎ এ দেশের প্রথম কৃষির উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। তিনশ একর জমিসহ এক বড়সড় ক্যাম্পাসই ছিল সেটি। প্রথম অধ্যক্ষ হিসাবে এখানে যোগ দিয়েছিলেন মি. ডি. ক্লার্ক। কৃষি নিয়ে তাঁর প্রবল আগ্রহ ছিল, ছিল উদ্যোমও। দশ জন মুসলমান আর দশ জন হিন্দু ছাত্র ভর্তির মধ্য দিয়ে শুরু হয় এর শিক্ষা কার্যক্রম। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুষদীয় মর্যাদায় বিএআই-এর যাত্রা শুরু হয়। পরপর কয়েক বছর হিন্দু মুসলমান ছাত্র ১০ জন ১০ জন করে ভর্তি কার্যক্রম চলে। প্রথম ২০ জন ছাত্র কৃষি গ্রাজুয়েট হিসাবে ডিগ্রী অর্জন করে ১৯৪৩ সালে। ১৯৬১ সাল থেকে ৮০ জন ও ১৯৭১ সাল থেকে এখানে প্রতিবছর ১২০ জন ছাত্র ভর্তি করা হয়। হাতে কলমে সে সময় শিক্ষার্থীদের শিক্ষা দেওয়া হতো। তত্ত্বীয় ও ব্যবহারিক শিক্ষা তখন সমান গুরুত্ব পেতো। বিএআই-এর পাশেই দক্ষিণ দিকে সংসদ ভবন এলাকা জুড়ে ছিল কৃষি ফার্ম। চারশ তিন একর জমি নিয়ে সে ফার্মের গোড়াপত্তন করা হয় ১৯০৮ সালে। এরই পাশে বিশাল নিজস্ব ক্যাম্পাস নিয়ে প্রতিষ্ঠিত হয় বিএআই। হাতে নাতে শিক্ষার এক বিস্তৃত ফার্ম ও গবেষণা মাঠ ছিল তখন এখানে। মূলত ফসল কৃষির নানা বিষয় এখানে শিক্ষা দেওয়া হতো। বিএআইতে প্রদত্ত কোর্সটি দু’টি পর্যায়ে বিভক্ত ছিল। প্রথম পর্যায়ে আই.এসসি. পাশের পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক ছাত্র হিসাবে এখানে দুই বৎসর মেয়াদী বি.এসসি. (এজি) এবং দ্বিতীয় পর্যায়ে বিএআইতে আবাসিক ছাত্র হিসাবে দুই বৎসর শিক্ষা গ্রহণের পর বি.এজি. ডিগ্রী দেয়া হতো। ১৯৪৫-৪৬ শিক্ষা বছর হতে আই.এসসি পাশের পর এখানে ত্রিবার্ষিক বি.এজি. ডিগ্রী কোর্স চালু করা হয়। ১৯৪৮ সাল পর্যন্ত আগের নিয়মে চার বৎসর মেয়াদী কোর্সটিও চলে। ১৯৫১ সাল থেকে এখানে এম.এজি. চালু করা হয়। ১৯৬৩ সাল পর্যন্ত মোট ২৫ বৎসর পর্যন্ত উচ্চতর কৃষি শিক্ষার ক্ষেত্রে বিএআই ছিল এদেশে একক উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। সে কারণেই একে উচ্চতর কৃষি শিক্ষার সূতিকাগার এবং পূর্ব বাংলার কৃষি শিক্ষার একমাত্র বাতিঘর বলে চিহ্নিত করা হয়। এখান থেকে ডিগ্রী অর্জন করে এখানকার কৃষি গ্রাজুয়েটগণ নানা রকম পেশায় যোগদান করেন। শিক্ষকতা, কৃষি গবেষণা, কৃষি সম্প্রসারণসহ কৃষি সংশ্লিষ্ট প্রায় সকল পেশায় নিয়োজিত হন গ্রাজুয়েটগণও। কেবল দেশে নয় বিদেশেও এখানকার গ্রাজুয়েটগণ সুনামের সাথে নানা দেশে উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের সাথে সম্পৃক্ত হন। এদেশের কৃষির সকল ক্ষেত্রে সক্রিয়ভাবে জড়িয়ে রয়েছেন এখানকার গ্রাজুয়েটগণ। আজকে বাংলাদেশের কৃষির যে উল্লম্ফন ঘটেছে এর পেছনে নেপথ্যে থেকে অনুক্ষণ যারা কাজ করেছেন, নেতৃত্ব দিয়েছেন এবং দক্ষ মানবসম্পদ সৃষ্টি এবং কর্ম কৌশল নির্ধারণ করে দিয়ে গেছেন তাঁদের প্রায় সবাই আমাদেরই গ্রাজুয়েট। স্বাধীনতা উত্তর কালে ধানের নতুন নতুন জাত উদ্ভাবন করে এদেশের খাদ্যশস্য উৎপাদনকে এক নতুন মাত্রায় যারা উন্নীত করেছেন তাঁদের মধ্যে রয়েছেন ড. শাহ মোঃ হাছানুজ্জামান, ড. নূর মোহাম্মদ মিয়া, ড. মুন্সী সিদ্দিক আহম্মদ, ড. হামিদ মিয়া প্রমূখ। গম নিয়ে নিরবধী কাজ করে যারা দেশের জন্য উচ্চ ফলনশীল গম জাত উদ্ভাবন করেছিলেন তাঁদের মধ্যে ড. আবদুর রাজ্জাক এবং ড. হেলাল-উল-ইসলামের ভূমিকা ছিল অপরিসীম। এদেশের পাট গবেষণার ক্ষেত্রে ড. কাশেম আলী, ড. মোশাররফ হোসেন, আব্দুল ওহাব উজ্জ্বল সব নাম। ড. মামুনুর রশীদ, ড. আমজাদ হোসেন, ড. এ এস এম কামালুউদ্দিন ও ড. কামালুউদ্দিন আহাম্মদ এদেশের গোলআলু, সবজি ও ফল গবেষণার পথিকৃৎ। তৈল জাত ফসল গবেষণায় জনাব এ খালেক, ড. আলি আকবর প্রমূখ উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছেন। প্রতিষ্ঠানিক উন্নয়ন এবং কৃষি ব্যবস্হাপনায় যারা এদেশের কৃষিকে নতুন মাত্রা দিয়েছেন তাঁদের মধ্যে একান্তই যাদের নাম উল্লেখ করতে হয় তাঁদের মধ্যে রয়েছেন ড. কাজী এম. বদরুদ্দোজা, ড. মতলুবুর রহমান, ড. মোহাম্মদ হোসেন মন্ডল, জনাব ইয়াসিন আলী, ড. শরাফত হোসেন খান প্রমূখ। তাঁদের শক্তিশালী নেতৃত্ব এবং কর্ম নিষ্ঠার কারণে গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি কৃষি প্রতিষ্ঠান যেমন-বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা পরিষদ, ইক্ষু গবেষণা ইনস্টিটিউট, ইনস্টিটিউট অব পোস্ট গ্রাজুয়েট স্টাডিজ তথা বর্তমান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, সেন্ট্রাল এক্সটেনশন রিসোর্সেস ডেভেলপমেন্ট ইনস্টিটিউট তথা সার্ডি ইত্যাদি প্রতিষ্ঠা লাভ করে। জনাব শহিদুল ইসলাম, ড. আইয়ুবুর রহমান, জনাব মুন্সী সিদ্দিক আহম্মদ, জনাব এ কে এম এ কিবরিয়া, জনাব একেএম গিয়াস উদ্দিন মিল্কী প্রমূখ এদেশের কৃষি সম্প্রসারণকে এক ভিন্ন মাত্রায় উন্নীত করতে সক্ষম হন। ড. আলতাফ আলী, ড. নূরুল ইসলাম, ড. সানাউল্লাহ, জনাব কিবরিয়া প্রমূখ ব্যক্তিবর্গ এদেশের কৃষি পরিকল্পনা এবং মূল্যায়ন পদ্ধতি নির্ধারণে অভূতপূর্ব অবদান রেখেছেন। কৃষি শিক্ষা পদ্ধতি উন্নয়ন এবং উচ্চতর কৃষি শিক্ষার সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে যারা দক্ষ কৃষি গ্রাজুয়েট তৈরিতে ভূমিকা রেখেছেন তাঁদের মধ্যে অন্যতম হলেন জনাব সুলতান আহম্মেদ খান, জনাব নূরুল ইসলাম, ড. আবদুল লতিফ মিয়া, ড. আই এইচ খান, ড. এম. এ. কুদ্দুস, ড. আকবর হোসাইন, ড. গোলাম আলী ফকির, ড. এম. এ. হাসনাত, ড. এ. এম. শামুসদ্দিন, জনাব মোসলেহউদ্দিন আহমেদ, জনাব সিরাজুল হক, সিরাজুল ইসলাম বার ভূঁইয়া, ড. লুৎফর রহমান প্রমূখ। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে কৃষি গবেষণায় যারা গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন তাদের মধ্যে ড. কাজী এম বদরুদ্দোজা, ড. সামসুল হক এবং ড. শাহ্ মোঃ হাসানুজ্জামানের নাম অবশ্যই উল্লেখ করতে হয়। এদেশে কৃষি বিষয়ক গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থ রচনা করেছেন যে ক’জন কৃষি গ্রাজুয়েট তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছেন জনাব মোস্তফা আলী, জনাব কলিম উদ্দিন আহম্মদ, ড. এস এম কালামউদ্দিন, ড. কামাল উদ্দিন আহাম্মদ, ড. মামুনুর রশিদ, ড. মোঃ মতিয়র রহমান, ড. শাহ মোহাম্মদ হাসানুজ্জামান, ড. মোঃ হাসানউল্লাহ, ড. নওয়াজেশ আহমেদ, জনাব ইয়াসিন আলী, জনাব মোহাম্মদ হোসেন ভূঁইয়া, ড. সিদ্দিক আলী মিয়া, ড. শাহজাহান প্রমূখ। বলাবাহুল্য, এতক্ষণ যেসব কৃষি গবেষক, কৃষি সম্প্রসারণবিদ, কৃতি শিক্ষক, কৃতি কৃষি ব্যবস্হাপক ও সংগঠক, কৃতি কৃষি লেখকের কথা উল্লেখ করলাম তাঁরা সকলেই ‘বিএআই’ এর গর্বিত গ্রাজুয়েট। তাঁদের অনেকেই কৃষিতে অনন্য অবদানের জন্য পাকিস্তান আমলে যেমন বাংলাদেশ আমলেও তেমনি একাধিক পদক লাভ করেছেন। আমাদের গর্বিত গ্রাজুয়েটদের মধ্যে ড. শাহ মোঃ হাসানুজ্জামান এবং ড. কাজী বদরুদ্দোজা দেশের সবোর্চ্চ রাষ্ট্রীয় পদক ‘স্বাধীনতা দিবস’ পদক অর্জন করেছেন। দেশের এ দু’জন শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানীকে সরকার ‘সায়েন্টিস্ট এমিরেটাস’ হিসেবে সম্মানিত করেছেন। এদেশের সাধারণ মানুষতো বটেই অনেকেরই জানা নেই যে, আমাদের ইনস্টিটিউটের গ্রাজুয়েটদের হাত ধরেই নানা ভাঙ্গা-গড়ার মধ্য দিয়ে গড়ে ওঠেছে এদেশের নানা রকম কৃষি প্রতিষ্ঠানসমূহ। এগিয়েছে এ দেশের কৃষি গবেষণা ও কৃষি উন্নয়ন কর্মকাণ্ড। বিএআই-এর ঐতিহ্য গড়ে উঠেছে তাঁদেরসহ আমাদের আরো বহু গ্রাজুয়েটদের আজীবন কর্মকাণ্ডের মাধ্যমেই। বিএআই-এর একাডেমিক উৎকর্ষতা বেশ খানিকটা ভাটা পড়ে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর ১৯৬৪ সালে এর অনুষদীয় মর্যাদার পরিবর্তে একে অধিভূক্ত ইনস্টিটিউট হিসাবে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে অন্তভূর্ক্তির কারণে। এটি একটি আবেগ সম্বলিত কিন্তু বড় রকম এক ভুল সিদ্ধান্ত ছিল। এর মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটির একাডেমিক স্বাধীনতা ব্যাহত হয় এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের একই সিলেবাসে রেপ্লিকা ধরণের শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়। ফলে প্রতিযোগিতার মাধ্যমে শিক্ষার সুযোগ এতে ব্যাহত হয়। অন্যদিকে এর প্রশাসনিক ক্ষমতা অর্পিত হয় কৃষি মন্ত্রণালয়ের উপর যা বাস্তবায়িত হতো বিএআরআই-এর মাধ্যমে। বলা যায় ত্রিবিধ টানাপোড়েন আর শিক্ষকদের ট্রান্সফার ভীতি এর শিক্ষা কার্যক্রমকে একটি সীমাবদ্ধ গন্ডিতে আটকে দেয়। এর ঐতিহ্য ধরে রাখা অসম্ভব হয়ে পড়ে। শিক্ষক নিয়োগ, পদোন্নতি, শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা, ছাত্র-শিক্ষক সম্পর্ক সব কিছুর উপর এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। প্রতিষ্ঠানটিকে ঢাকা থেকে সরিয়ে নেবার আলোচনাও এক পর্যায়ে শুরু হয় বিএআরআই কর্তৃপক্ষ আর তৎকালীন সরকারের মধ্যে। বিএআই কর্তৃপক্ষ এসব বিষয়ে প্রায়শই অনবগত থাকে। ঢাকা ফার্মের জমিসহ বিএআই-এর অনেক জমি সংসদ ভবন নির্মাণসহ অন্যান্য কিছু প্রতিষ্ঠানের জন্য হস্তান্তর করেছিল বিএআরআই-এর মাধ্যমে কৃষি মন্ত্রণালয়। ফলে এই ইনস্টিটিউটের জন্য থাকলো ৮৬.০২ একর জমি। এর মধ্যে হঠাৎ ১৯৮৫ সালে এসে এর স্নাতকোত্তর শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া হয়। বোঝা যায় একে সরিয়ে নেবার একটি গভীর ষড়যন্ত্র চলছে। এ পর্যায়ে ১৯৮৫ সালে গাজীপুরের সালনায় বিএআরআই কর্তৃপক্ষের উদ্যোগে চালু করা হয় ‘ইনস্টিটিউট অব পোস্ট গ্রাজুয়েট স্টাডিজ’ বা ইপসা। সিনিয়র কৃষিবিদদের প্রবল সমালোচনার মুখে বিএআই এর নিজস্ব ঠিকানায় টিকে যায়। শিক্ষার এরকম ক্রম অবনতিশীল এক অবস্হা থেকে উত্তরণের জন্য ছুটে বেড়ায় শিক্ষকগণ শিক্ষক সমিতির ব্যানারে। রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের মধ্যে যাঁরা সে সময় এগিয়ে আসেন তাঁদের মধ্যে অন্যতম হলেন কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, কৃষিবিদ আবদুল মান্নান এবং ওল্ড বয়েজ এসোসিয়েশনের সভাপতি কৃষিবিদ মহবুবুজ্জামান। বিশেষ করে আমাদেরই গ্রাজুয়েট আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিমের সর্বাত্মক সহযোগিতা ও আন্তরিকতার ফলেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে ২০০১ সালের ১৫ই জুলাই এখানে প্রতিষ্ঠিত হয় ‘শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়’। ত্রিবিধ যন্ত্রণার হাত থেকে মুক্তি লাভ করে বিএআই। শুরু হয় এক নতুন অভিযাত্রা। নতুন উদ্যোমে সেমিস্টার সিস্টেমে চালু হয় এর স্নাতক, স্নাতকোত্তর এবং এক সময় চালু হয় এখানে পিএইচডি কোর্স। কৃষি অনুষদ দিয়ে শুরু হয় এর যাত্রা বটে, তবে ২০০৭ সালে এখানে চালু করা হয় এগ্রিবিজনেস ম্যানেজমেন্ট অনুষদ। ২০১২ সালে এখানে এনিম্যাল সায়েন্স ও ভেটেরিনারি মেডিসিন অনুষদের আওতায় চালু হয় বি.এসসি.ভেট সায়েন্স এন্ড এ.এইচ. কোর্স। ২০১৭ সালে চালু করা হয় বি.এসসি ইন ফিশারিজ (অনার্স) কোর্স শুরু হয় ফিশারিজ, একোয়াকালচার এন্ড মেরিন সায়েন্স অনুষদের আওতায়। মোট ৩২২ জন শিক্ষককের মাধ্যমে ৩৫ টি বিভাগের অংশগ্রহণে চলছে এর শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রম। স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি মিলে এখানে মোট ছাত্র-ছাত্রী সংখ্যা এখন ৪৭৭০ জন। বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৫টি বিভাগে স্নাতকোত্তর ও মোট ১০টি বিভাগে এখন পিএইচডি কোর্স চালু রয়েছে। গত দুই দশক ধরে বেড়েছে ছাত্র সংখ্যা, বেড়েছে শিক্ষক সংখ্যা এবং বাড়ছে গবেষণা প্রকল্পের সংখ্যাও। স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি গবেষণায় অবিরত ব্যস্ত থাকে গবেষণা মাঠ। ফসলের নতুন নতুন বেশ কয়েকটি জাতও উদ্ভাবিত হয় এখানে। উদ্ভাবিত হয় একাধিক ফসল ব্যবস্হাপনা বিষয়ক প্রযুক্তিও। গড়ে তোলা হয় শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় রিসার্চ সিস্টেম (সাউরেস) এবং শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় বহিরাঙ্গন কার্যক্রম। বাড়তে থাকে পিএইচডি করা শিক্ষকের সংখ্যাও। বাড়ছে ছাত্রদের হল, ছাত্র-ছাত্রী বাড়ায় এখানে নির্মিত হচ্ছে নতুন দু’টি হল। বেড়েছে অনুষদ ভবন। চালু হয়েছে ইনস্টিটিউট অব সীড টেকনোলজী। চালু হয়েছে ছয়তলা বিশিষ্ট কেন্দ্রীয় গবেষণাগার। চলেছে অবকাঠামো নির্মাণের কাজ। নির্মিত হচ্ছে বিশাল আয়তনের টিএসসি। এরই একটি অডিটরিয়ামের ধারণক্ষমতা এক হাজারেরও অধিক। নির্মিত হয়েছে নতুন শহীদ মিনার। নিমার্ণ কাজ চলছে বঙ্গবন্ধুর ম্যূরাল সম্বলিত স্বাধীনতা স্মৃতি স্তম্ভের। একটি শক্তিশালী ‘ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি এসিউরেন্স সেল’ এখানে রয়েছে। নানা ইস্যু নিয়ে দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষে এর মাধ্যমে প্রশিক্ষণ কাজ করা হচ্ছে নিয়মিত। শিক্ষার মান নিশ্চিতকরণের জন্য ‘আউটকাম বেজড কারিক্যূলা’ প্রণয়ন করা হয়েছে। এ সময়ের জন্য অতি প্রয়োজনীয় নতুন তিনটি বিষয়ে আন্তঃ অনুষদীয় স্নাতকোত্তর কোর্স শুরু হতে যাচ্ছে। গবেষণা পরিচালনা, মূল্যায়ন ও পরিবীক্ষণের কাজ জোরদার করা হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের কভিডকালীন শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে যাবার জন্য অফলাইন এবং অনলাইন ক্লাশ কার্যক্রম ও পরীক্ষা গ্রহণ করা হচ্ছে। ভাল গবেষক ও মূল্যবান গবেষণা পেপারের জন্য প্রণোদনা দেবার বিষয়টি চালু করার পর্যায়ে রয়েছে। প্রযুক্তি উদ্ভাবনে সহায়তা দেবার জন্য নীতিমালা প্রণয়নের কাজ চলছে। একটি ভাল শুরু এবং এর ধারাবাহিকতা আমাদের ধীরে ধীরে কাঙিক্ষত মানে নিয়ে পৌঁছাবে তেমনটি আশা করা যায়। ছাত্র-শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী সকলের মিলিত প্রয়াস এবং সহযোগিতা অতীত গৌরব ও ঐতিহ্য পুনরুদ্বারের পথ করে দিবে নিশ্চয়। শিক্ষা ও ভাবনার স্বাধীনতা এবং উত্তম নেতৃত্ব কৃষি শিক্ষার এই বাতিঘরের শৌর্য বীর্য যেমন ফিরিয়ে আনতে পারে, তেমনি এখানকার গ্রাজুয়েটগণ পারে আজকের ও আগামী দিনের কৃষির চাহিদা পূরণের জন্য কৃষির সকল ক্ষেত্রে অবদান রাখতে। সন্দেহ নেই কৃষির চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবেলা করেই আমাদের সাফল্য বয়ে আনতে হবে। সে পথে এগিয়ে যাওয়া ছাড়া আমাদের অন্য কোনো পথ এখন আর খোলা নেই। ----- ভাইস-চ্যান্সেলর, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও বাংলাদেশ শিল্প গবেষণা পরিষদের মাঝে যৌথ গবেষণার সমঝোতা স্মারক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। প্রতিটি প্রতিষ্ঠানেরই গবেষণার ক্ষেত্রে আধুনিক গবেষণা যন্ত্রপাতির সীমাবদ্ধতা থাকে। এই সীমাবদ্ধতা কাটিয়ে উঠার লক্ষ্যে শেকৃবি আধুনিক গবেষণা যন্ত্রপাতির সহজলভ্যতা ও গবেষণার পরিধি বাড়াতে বাংলাদেশ শিল্প গবেষণা পরিষদের সাথে সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর করে। ১৯ জুলাই সোমবার বেলা ৩.০০ টায় বিসিএসআইআর এর সভাকক্ষে এ চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়। শেকৃবি'র পক্ষে ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া এবং বিসিএসআইআর এর পক্ষে প্রতিষ্ঠানটির মাননীয় চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মোঃ আফতাব আলী শেখ সমঝোতা চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। এ সময় অন্যান্যদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন শেকৃবি'র মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম, পোস্ট গ্র্যাজুয়েট স্টাডিজের ডিন প্রফেসর ড. অলোক কুমার পাল, গবেষণা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক, এনিম্যাল সায়েন্স এন্ড ভেটেরিনারি মেডিসিন অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. লাম ইয়া আসাদ, ফিশারিজ, একোয়াকালচার এন্ড মেরিন সায়েন্স অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. কাজী আহসান হাবীব, মাইক্রোবায়োলজি এন্ড প্যারাসাইটোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. উদয় কুমার মহন্ত সহ সিনিয়র শিক্ষকবৃন্দ এবং শেকৃবি'র রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিম। এসময় বিসিএসআইআর এর সদস্য প্রশাসন মুহাম্মদ শওকত আলী (যুগ্ম সচিব), বিসিএসআইআর এর সচিব শাহ আব্দুল তারিক, গবেষণা পরিচালক ড. মোঃ সারোয়ার জাহান সহ সংশ্লিষ্ট আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন। শেকৃবি'র মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া বলেন, আমাদের দেশে সকল প্রতিষ্ঠানেরই গবেষণার ক্ষেত্রে বিভিন্ন সীমাবদ্ধতা থাকে। এ চুক্তির ফলে উভয় প্রতিষ্ঠানের গবেষকদের গবেষনার তথ্য বিনিময়, গবেষণাগার ব্যবহারের সুযোগ গবেষকদের গবেষণা সহজতর করতে সহায়ক হবে। এ চুক্তির ফলে কৃষি গবেষণা ও কৃষির উন্নয়নের ক্ষেত্রে এক নতুন দিগন্তের সূচনা হলো। এ সমঝোতা স্মারক চুক্তির জন্য তিনি বিসিএসআইআর এর মাননীয় চেয়ারম্যান সহ সমঝোতা চুক্তির সাথে সংশ্লিস্ট সকলকে ধন্যবাদ জানান। এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল জনসংযোগ কর্মকর্তা শেকৃবি, ঢাকা-১২০৭ মোবাইলঃ০১৭৪৩০৪১২৮
আজ শুক্রবার ১৩ আগস্ট, ২০২১ বঙ্গবন্ধু কৃষিবিদ পরিষদ শেকৃবি শাখার উদ্যোগে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ৪৬তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষ্যে শেকৃবি’র কেন্দ্রীয় অডিটরিয়ামে আলোচনা সভা ও দুস্থদের মানবিক সহায়তা প্রদান করা হয়। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ৪৬তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষ্যে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বঙ্গবন্ধু কৃষিবিদ পরিষদের সম্মানিত মহাসচিব ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সুযোগ্য যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক জননেতা কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম। উক্ত অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন কৃষিবিদ প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া, ভারপ্রাপ্ত সভাপতি, বঙ্গবন্ধু কৃষিবিদ পরিষদ, শেকৃবি ও ভারপ্রাপ্ত সভাপতি, কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ এবং মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর, শেরেবাংলা কৃষি বিশ^বিদ্যালয়। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন কৃষিবিদ ইনস্টিটিশন এর মহাসচিব কৃষিবিদ মোঃ খায়রুল আলম প্রিন্স, বাংলাদেশ কৃষকলীগের সভাপতি কৃষিবিদ সমীর চন্দ, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী কৃষিবিদ মশিউর রহমান হুমায়ুন, বঙ্গবন্ধু কৃষিবিদ পরিষদের শেকৃবি সাধারণ সম্পাদক প্রফেসর ড. কামাল উদ্দিন আহাম্মদ সহ বরেন্য কৃষিবিদগণ। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন শেকৃবি এর ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম, পোষ্ট গ্র্যাজুয়েট স্টাডিজের ডীন প্রফেসর ড. অলোক কুমার পাল, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ ফরহাদ হোসেন, গবেষণা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক, আইসিসি পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ মোফাজ্জল হোসেন সহ অন্যান্য পরিচালকবৃন্দ, এ্যানিমেল সাইন্স এন্ড ভেটেরিনারি মেডিসিন অনুষদের ডীন প্রফেসর ড. লাম-ইয়া আসাদ, প্রক্টর ড. মোঃ হারুন-উর-রশিদ, রেজিস্ট্রার ও বিভিন্ন হলের প্রভোষ্টবৃন্দ, শেকৃবি এর শিক্ষক, কর্মকর্তা ও বাংলাদেশ ছাত্রলীগ শেকৃবি শাখার সভাপতি এস এম মাসুদুর রহমান মিঠু ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ মিজানুর রহমান। প্রধান অতিথির বক্তব্যের শুরুতে কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, ১৫ আগস্টে নিহত হাজার বছরের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালী জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বেগম ফজিলাতুন্নেচ্ছা মুজিব সহ সকল শহীদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন ও আতœার মাগফেরাত কামনা করেন। তিনি বলেন ১৫ আগস্টের খুনিরা চিহ্নিত এবং হত্যাকান্ডের বিচারের রায় কার্যকর হয়েছে। যারা পালিয়ে বেড়াচ্ছে তাদেরকে খুঁজে বের করে রায় কার্যকরের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। তিনি বলেন, খুনিদের রায় কার্যকরের মধ্য দিয়ে আমাদের দায় শেষ হয়নি। এ খুনের চক্রান্তের সাথে বা পটভূমির সাথে যারা জড়িত, হত্যাকান্ডের পর যারা বিভিন্ন ভাবে লাভবান হচ্ছে, যারা বিভিন্ন ভাবে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় তাদের রাজনৈতিকভাবে প্রতিষ্ঠিত করেছিল, তাদেরকে কারা চাকুরিতে পুর্নবাসন এবং বিদেশের বিভিন্ন দূতাবাসে চাকুরি দিয়ে পুরষ্কৃত করেছিল এ সকল বিষয় নিয়ে একটি নিরপেক্ষ তদন্ত কমিশন গঠন করে সামগ্রিক বিষয় বিচার বিশ্লেষণ করে জাতির কাছে নিরপেক্ষ ভাবে উপস্থাপন করা না হবে ততদিন পর্যন্ত ষড়যন্ত্রকারীদের অপরাজনীতির অবসান হবে না। বাহাউদ্দিন নাছিম খালেদা জিয়ার পাঁচটি ভূয়া জন্মদিন উল্লেখ করেন। খালেদা জিয়ার এস.এস.সি. পরীক্ষার মার্কশীট অনুযায়ী ১৯৪৬ সালের ০৫ সেপ্টেম্বর, বিয়ের কাবিননামায় ০৯ আগস্ট, মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট অনুযায়ী তার জন্মদিন ০৫ আগস্ট। খালেদা জিয়া ১৯৯৬ সাল থেকে ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবসে আনন্দ উৎসব করে জন্মদিন পালন করে আসছেন। করোনা টেষ্টের যে রিপোর্ট ফেসবুকে ছড়িয়েছে তাতে তার জন্মদিন উল্লেখ রয়েছে ০৮ মে ১৯৪৬ সাল। একটি রাজনৈতিক দলের প্রধান কতটা নির্মম ও বিকৃত রুচির অধিকারি হলে জাতির এই শোকের দিনে জন্মদিন পালন করতে পারে এবং যারা নিজেদের জন্মদিনের একটি সঠিক তথ্য জাতিকে দিতে পারে না তারা কিভাবে রাজনীতি করেন। বঙ্গবন্ধু কৃষিবিদ পরিষদের মহাসচিব আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, যারা বিভিন্ন কৃষি বিশ^বিদ্যালয়ের কৃষিবিদদের মধ্যে বিভক্তি টানতে চায় তাদের ব্যাপারেও সচেতন থাকতে হবে। এরা সুযোগ সন্ধানী, জাতির পিতার আদর্শ এদের মধ্যে নেই। যে কোন অপশক্তির বিরুদ্ধে আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে রুখে দাঁড়াবো। সভাপতির বক্তব্যে প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া বলেন, বঙ্গবন্ধু ছিলেন এদেশের আপামর জনমানুষের নেতা। অন্যায় ও অবিচারের বিরুদ্ধে তিনি ছিলেন বাঙালীর এক নিরলস সাহসী কণ্ঠসর। জেল জুলুম অত্যাচার সয়ে নিয়ে তিনি দেশের মানুষের মুক্তির কথাই অবিরাম ভেবেছেন। তাঁরই নেতৃত্বে অর্জিত হয়েছে আমাদের স্বাধীনতা। গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে স্বাধীনতার জনককেও রাতের আঁধারে হত্যা করে কাপুরুষের দল। বিচার হয়েছে আর বাকীদেরও হবে আমরা নিশ্চিত। তবে আজ তাদেরও বিচারের আওতায় আনা প্রয়োজন, গভীর ষড়যন্ত্রের পেছনে যারা জড়িত ছিল। পনেরই আগস্টের শোকের দিনে এটিই আমাদের বড় দাবি। আলোচনা সভা শেষে বঙ্গবন্ধু কৃষিবিদ পরিষদ শেরেবাংলা কৃষি বিশ^বিদ্যালয়ের উদ্যোগে এ সময় ১০০ জন দুস্থ ও অসহায়দের মানবিক সহায়তা করা হয়। ধন্যবাদান্তে এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল জনসংযোগ কর্মকর্তা শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় মোবাইল ০১৭৪৩-০৪৪১২৮
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৬তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস পালিত হয়েছে। রবিবার(১৫ আগস্ট) দিবসটি উপলক্ষে সকাল ৮টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবনের সামনে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত ও শোক পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে দিবসটির কর্মসূচি শুরু হয়। এরপর সকাল ৮টা ১৫মিনিটে প্রশাসনিক ভবনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয় এবং শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে এক মিনিট নীরবতা পালন ও ১৫ আগস্টের কালোরাতে নিহত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিবসহ সকল শহিদদের আত্নার মাগফিরাত কামনা করে মোনাজাত করা হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া, শেকৃবি'র মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম, পোস্ট গ্র্যাজুয়েট স্টাডিজের ডীন প্রফেসর ড. অলোক কুমার পাল, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ ফরহাদ হোসেন, গবেষণা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক, আইসিসি পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ মোফাজ্জল হোসেনসহ অন্যান্য পরিচালকবৃন্দ, বিভিন্ন অনুষদের ডীন, সিনিয়র শিক্ষকবৃন্দ, প্রক্টর ড. মোঃ হারুন-উর-রশিদ, রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিম ও বিভিন্ন হলের প্রভোস্টবৃন্দ, শেকৃবি'র শিক্ষক সমিতি,নীল দল, বঙ্গবন্ধু কর্মকর্তা পরিষদ, অফিসার্স এসোসিয়েশন, কর্মচারী নেতৃবৃন্দ ও বাংলাদেশ ছাত্রলীগ শেকৃবি শাখার সভাপতি এস এম মাসুদুর রহমান মিঠু ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ মিজানুর রহমান মিজান। এসময় মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া বলেন, বঙ্গবন্ধু ছিলেন এদেশের আপামর জনমানুষের নেতা। অন্যায় ও অবিচারের বিরুদ্ধে তিনি ছিলেন বাঙালীর এক নিরলস সাহসী কণ্ঠস্বর। জেল জুলুম অত্যাচার সয়ে নিয়ে তিনি দেশের মানুষের মুক্তির কথাই অবিরাম ভেবেছেন। তাঁরই নেতৃত্বে অর্জিত হয়েছে আমাদের স্বাধীনতা। গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে স্বাধীনতার জনককেও রাতের আঁধারে হত্যা করে কাপুরুষের দল। হত্যাকারীদের কয়েকজনের বিচারের রায় কার্যকর হয়েছে আর বাকীদেরও হবে আমরা নিশ্চিত। ১৫ আগস্টের গভীর ষড়যন্ত্রের পেছনে যারা জড়িত ছিল আজ তাদেরও বিচারের আওতায় আনা প্রয়োজন, আগস্টের শোকের দিনে এটিই আমাদের বড় দাবি। মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম তদন্ত কমিশন করে ১৫আগস্টের হত্যাকান্ডের পর্দার আড়ালে যারা ছিল সেই কুশীলবদের বিচারের দাবি জানান। ১৫ আগস্টের কালোরাতে নিহত জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিবসহ নিহত সকলের আত্নার মাগফেরাত কামনা করে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ ও স্টাফ কোয়ার্টার জামে মসজিদে কোরআন খতম, দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয় । এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলা মন্দিরে ১৫ আগস্টে নিহতদের স্মরনে বিশেষ প্রার্থনার আয়োজন করা হয়। ধন্যবাদান্তে এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল জনসংযোগ কর্মকর্তা শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় মোবাইল-০১৭৪৩-০৪৪১২৮
করোনা (কোভিড-১৯) মহামারির ফলে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যঝুঁকি থাকায় দেশের অন্যান্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রমে কিছুটা স্থবিরতা দেখা দেয়। ফলে চারটি অনুষদের বিভিন্ন লেভেলের শিক্ষার্থীদের ফাইনাল পরীক্ষা যথাসময়ে না হওয়ায় শিক্ষার্থীদের কিছুটা সেশনজটে পরে। শিক্ষার্থীদের এ ক্ষতি পুষিয়ে নিতে গত ২৭ জুন শেকৃবিতে প্রথমবারের মতো কৃষি অনুষদের লেভেল ৩, সেমিস্টার ১/২০১৯ এর ফাইনাল পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছিল। তারই ধারাবাহিকতায় গত ২৩-০৮-২০২১ ইং তারিখে তিনটি অনুষদ (এনিমেল সাইন্স এন্ড ভেটেরিনারি মেডিসিন, ফিশারিজ, একোয়াকালচার এন্ড মেরিন সাইন্স, এগ্রিবিজনেস ম্যানেজমেন্ট) এবং আজ ২৪-০৮-২০২১ তারিখে কৃষি অনুষদসহ চারটি লেভেলের ফাইনাল পরীক্ষা শুরু হয়েছে। এতে কৃষি অনুষদের লেভেল-১ সেমিষ্টার-২ এর ৩৭৫ জন, এনিমেল সাইন্স এন্ড ভেটেরিনারি মেডিসিন অনুষদের লেভেল-৩, সেমিস্টার-২ এর ৬৬ জন, এগ্রিবিজনেস ম্যানেজমেন্ট অনুষদের (বিবিএ-২২ জন, ইকোনোমিক্স-২৯ জন) ও ফিশারিজ, একোয়াকালচার এন্ড মেরিন সাইন্স অনুষদের-২৮ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। ২৫ জন শিক্ষার্থীকে অনলাইনে মনিটরিং করার জন্য একজন শিক্ষক সুপারভাইজার এর দায়িত্ব পালন করছেন। উল্লেখ্য যে, কোভিডকালীন ও কোভিড পরবর্তী অত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের পরীক্ষা ও ক্লাস গ্রহনের রুপরেখা প্রণয়নের জন্য সিন্ডিকেটের ৯৪তম বিশেষ সভার সিদ্ধান্ত মোতাবেক কৃষি অনুষদের ডীন প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়াকে আহবায়ক ও পোস্ট গ্রাজুয়েট স্টাডিজ এর ডীন প্রফেসর ড. অলোক কুমার পালকে সদস্য-সচিব করে ১২ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়। শিক্ষার্থীদের অনলাইন পরীক্ষাগুলো সুষ্ঠভাবে গ্রহণের জন্য প্রফেসর এ. এম. এম. শামসুজ্জামানকে আহবায়ক করে ০৫ সদস্যের একটি টেকনিক্যাল কমিটি গঠন করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের শিক্ষার্থীবান্ধব এমন উদ্যোগকে শিক্ষার্থীরা স্বাগত জানান ও সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন। ধন্যবাদান্তে এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল জনসংযোগ কর্মকর্তা শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় মোবাইল - ০১৭৪৩-০৪৪১২৮
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে আধুনিক সুযোগ সুবিধা সমৃদ্ধ আন্তর্জাতিক মানের ভেটেরিনারি টিচিং হাসপাতালের ভিত্তিপ্রস্থর স্থাপন করা হয়েছে। আজ বিকাল ৪টা ৩০মিনিটে ভেটেরিনারি টিচিং হাসপাতালের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূ্ঁইয়া। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন শেকৃবির মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম, গবেষণা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক, পরিকল্পনা, উন্নয়ন ও ওয়ার্কস এর পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ মিজানুল হক কাজল, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ ফরহাদ হোসেন, এএসভিএম অনুষদের ডীন প্রফেসর ড. লাম-ইয়া-আসাদ, ভেটেরিনারি টিচিং হাসপাতালের ইনচার্জ ও মেডিসিন এন্ড পাবলিক হেলথ বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. কেবিএম সাইফুল ইসলাম, মাইক্রোবায়োলজি এন্ড প্যারাসাইটোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. উদয় কুমার মহন্ত, রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিম, প্রধান প্রকৌশলী মোঃ আজিজুর রহমান, বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ। ভেটেরিনারি টিচিং হাসপাতাল স্থাপনের ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, শিক্ষক, গবেষকদের পাশাপাশি ঢাকা ও এর পার্শ্ববর্তী এলাকার খামারী এবং পোষা প্রাণীর অভিভাবকগন উপকৃত হবেন। পাঁচ তলা বিশিষ্ট ভেটেরিনারি টিচিং হাসপাতালের নির্মান ব্যায় হবে ৫ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা। এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল জনসংযোগ কর্মকর্তা, শেকৃবি মোবাইলঃ ০১৭৪৩-০৪৪১২৮
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ-২০২১ উদযাপিত হয়েছে। এবারের জাতীয় মৎস্য সপ্তাহের প্রতিপাদ্য 'বেশি বেশি মাছ চাষ করি, বেকারত্ব দূর করি'। মৎস্য অধিদপ্তরের সহযোগিতা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিশারিজ, একোয়াকালচার এন্ড মেরিন সায়েন্স অনুষদের আয়োজনে আজ ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২১ রোজ শনিবার সকাল ১১টায় শেকৃবি'র বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল সংলগ্ন পুকুরসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন পুকুরে রুই জাতীয় ১৫০ কেজি মাছের পোনা অবমুক্ত করেন মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভুঁইয়া। এসময় অন্যান্যদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন শেকৃবি'র মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম, মৎস্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক খঃ মাহবুবুল হক, মৎস্য অধিদপ্তরের পরিচালক আজিজুল হক, মৎস্য অধিদপ্তরের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মোহাঃ আতিয়ার রহমান, শেকৃবি'র গবেষণা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ ফরহাদ হোসেন, পরিকল্পনা, উন্নয়ন ও ওয়ার্কস এর পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ মিজানুল হক কাজল, ফিশারিজ, একোয়াকালচার এন্ড মেরিন সায়েন্স অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. কাজী আহসান হাবীব, এএসভিএম অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. লাম-ইয়া-আসাদ, প্রক্টর প্রফেসর ড. হারুন-উর- রশীদ, একোয়াকালচার বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এ এম এম সাহাবুদ্দিন ও ফিশারিজ, একোয়াকালচার এন্ড মেরিন সায়েন্স অনুষদের অন্যান্য শিক্ষকবৃন্দ ও মৎস্য অধিদপ্তরের অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ। মাছের পোনা অবমুক্তির পর এক বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বিশ্ববিদ্যালয় চত্ত্বরে প্রদক্ষিন করে শেখ কামাল অনুষদ ভবনের সামনে এসে শেষ হয়। এরপর সকাল ১১টা ৩০মিনিটে শেখ কামাল ভবনে অবস্থিত ফিশারিজ, একোয়াকালচার এন্ড মেরিন সায়েন্স অনুষদের সভাকক্ষে অনুষদের ডিন ও জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ-২০২১ উদযাপন কমিটি, শেকৃবি'র সভাপতি প্রফেসর ড. কাজী আহসান হাবীবের সভাপতিত্বে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শেকৃবি'র মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূইয়া। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শেকৃবি'র মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম ও মৎস্য অধিদপ্তরের সম্মানিত অতিরিক্ত মহাপরিচালক খঃ মাহবুবুল হক। আলোচনা সভায় বক্তরা বলেন, মৎস্য বিজ্ঞানী ও সম্প্রসারণ কর্মীদের অক্লান্ত পরিশ্রমের কারনেই মাছ উৎপাদনে আজ বিপ্লব সাধিত হয়েছে। পুস্টি ও ভিটামিনের চাহিদা পূরণে মৎস্য খাতের ভূমিকা অনস্বীকার্য। বক্তারা আরো বলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সর্বোচ্চ গুরুত্ব ও পৃষ্ঠপোষকতা দিচ্ছেন বলেই মাছ চাষে বাংলাদেশ বিশ্বে তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে। জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে মৎস্য খাত বিশেষ ভূমিকা রাখবে বলে বক্তারা আশাবাদ ব্যক্ত করেন। এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল জনসংযোগ কর্মকর্তা, শেকৃবি মোবাইলঃ ০১৭৪৩-০৪৪১২৮
শেকৃবি’র প্রথম ভাইস-চ্যান্সেলর ও বরেণ্য কৃষিবিদ মরহুম প্রফেসর মোঃ শাদাত উল্লা'র স্মরণে শোকসভা শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ভাইস-চ্যান্সেলর ও বরেণ্য কৃষিবিদ মরহুম প্রফেসর মোঃ শাদাত উল্লা'র স্মরণে শেকৃবি প্রশাসনের উদ্যোগে আজ সকাল ১০:০০ ঘটিকায় এক শোকসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শেকৃবি’র মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া এর সভাপতিত্বে উক্ত শোকসভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সুযোগ্য যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক জননেতা কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম। শেকৃবি’র প্রক্টর ড. মোঃ হারুন-উর-রশিদ এর সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন শেকৃবি’র মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম, বাংলাদেশ কৃষক লীগের সম্মানিত সভাপতি কৃষিবিদ সমীর চন্দ, সিভাসুর সাবেক উপাচার্য প্রফেসর ড. নীতিশ চন্দ্র দেবনাথ, শেকৃবির সাবেক উপাচার্য প্রফেসর ড. কামাল উদ্দিন আহাম্মদ, সাবেক উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মোঃ সেকেন্দার আলী, সাবেক ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ আনোয়ারুল হক বেগ, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ ফরহাদ হোসেন, শেকৃবি ছাত্রলীগের সভাপতি ও কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের কৃষি বিষয়ক সম্পাদক এস.এম. মাসুদুর রহমান মিঠু এবং সাধারণ সম্পাদক মোঃ মিজানুর রহমান। এছাড়া আরো উপস্থিত ছিলেন পোস্ট গ্রাজুয়েট স্টাডিজের ডীন প্রফেসর ড. অলোক কুমার পাল সহ বিভিন্ন অনুষদের ডীন, পরিচালক, হল প্রভোস্ট, বিভাগীয় চেয়ারম্যান, শিক্ষক, কর্মকর্তা, বঙ্গবন্ধু কর্মকর্তা পরিষদের নেতৃবৃন্দ, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীবৃন্দ। এ সময় মরহুম শাদাত উল্লা স্যারের সহধর্মিনী ও একমাত্র ছেলে ওয়াসেল বিন শাদাত উপস্থিত ছিলেন। প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের অন্যতম যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক জননেতা কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, “মরহুম প্রফেসর মোঃ শাদাত উল্লা স্যার সবাইকে এক সাথে নিয়ে কাজ করতে পছন্দ করতেন। শাদাত উল্লা স্যার রাজনীতিবিদ ছিলেন না, কিন্তু তিনি একজন সাংগঠনিক ব্যক্তিত্ব ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী শিক্ষক ছিলেন। তিনি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সকলের আস্থার জায়গা। তিনি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। আমরা তাঁর বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করি”। সভাপতির বক্তব্যে শেকৃবি’র মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া বলেন, “মরহুম শাদাত উল্লা স্যার ছিলেন শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার অগ্রনায়ক। তাঁরই নেতৃত্বে ২০০১ সালের ১৫ জুলাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। আমরা মরহুম শাদাত উল্লা স্যারের স্বপ্নের বিশ্ববিদ্যালয় বাস্তবায়নে সকলকে নিয়ে এক সাথে কাজ করতে চাই”। উল্লেখ্য যে, প্রফেসর মোঃ শাদাত উল্লা ০৩ আগস্ট ২০২১ সালে রাজধানীর একটি হাসপাতালে ইন্তেকাল করেন। তিনি ১৫ জুলাই ২০০১ থেকে ০৯ সেপ্টেম্বর ২০০১ এবং ২৬ জুলাই ২০১২ থেকে ২৫ জুলাই ২০১৬ পর্যন্ত দুই মেয়াদে অত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলরের দায়িত্ব পালন করেন। এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল জনসংযোগ কর্মকর্তা, শেকৃবি
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের এনিম্যাল সায়েন্স এন্ড ভেটেরিনারি মেডিসিন অনুষদের ৫ম ব্যাচের শিক্ষার্থীদের ইন্টার্নশীপ ক্লোজিং এন্ড ফিডব্যাক প্রোগ্রাম-২০২০ আজ মঙ্গলবার ০৫ অক্টোবর সকাল ১১.০০ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের এএসভিএম অনুষদের সেমিনার গ্যালারিতে অনুষ্ঠিত হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম, সম্মানীত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রেনেটা লিমিটেডের এনিম্যাল হেলথ বিভাগের প্রতিনিধি। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ইন্টার্নশীপ প্রোগ্রামের কো-অর্ডিনেটর সহযোগী অধ্যাপক ড. মোঃ সাইফুল ইসলাম, সহযোগী অধ্যাপক ড. মোঃ মোশারফ হোসেন। উক্ত অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন অত্র অনুষদের বিভিন্ন বিভাগের চেয়ারম্যান ও শিক্ষকবৃন্দ। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন অত্র অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. লাম-ইয়া-আসাদ। শিক্ষার্থীদের অভিনন্দন জানিয়ে প্রধান অতিথি অত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া বলেন, “এ দেশের কৃষির সূতিকাগার শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়। আজ তোমরা সে বিশ্ববিদ্যালয়ের থেকে ডিগ্রী সমাপ্ত করেছো। আমাদের প্রত্যাশা থাকবে তোমরা প্রত্যেকেই দক্ষ ভেটেরিনারিয়ান হিসেবে নিজেকে তৈরি করে দেশ ও জাতির কল্যানে নিজেকে নিয়োজিত করবে”। ধন্যবাদান্তে এ.এইচ.এম. মোস্তফা কামাল জনসংযোগ কর্মকর্তা শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় মোবাইল-০১৭৪৩-০৪৪১২৮
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই অনুষদে নতুন ডিন নিয়োগ দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। কৃষি অনুষদের ১৩তম ডিন হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন কৃষিতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক ড. পরিমল কান্তি বিশ্বাস ও ফিশারিজ, একোয়াকালচার এন্ড মেরিন সায়েন্স অনুষদের ৩য় ডিন হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন একোয়াকালচার বিভাগের অধ্যাপক ড. এ. এম. সাহাবউদ্দিন। ০৫ অক্টোবর (মঙ্গলবার) ডিনবৃন্দ দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত পৃথক পৃথক আদেশের মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়েছে। অধ্যাপক ড. পরিমল কান্তি বিশ্বাস ১৯৫৮ সালে কুমিল্লা জেলার চান্দিনা উপজেলার রসুলপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৮২ সালে স্নাতক ও ১৯৮৩ সালে কৃষিতত্ত্ব বিভাগে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। পরবর্তীতে তিনি থাইল্যান্ডের এশিয়ান ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজি (এআইটি) থেকে ২০০১ সালে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি শেকৃবি'র পোস্ট গ্রাজুয়েট স্টাডিজের ডিন হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি আমিষ সমৃদ্ধ সুপারফুড কিনোয়ার একটি জাত আবিষ্কার করেন যা 'এসএইউ কিনোয়া-১' নামে বাংলাদেশে চাষাবাদের জন্য জাতীয় বীজ বোর্ড কতৃক অনুমোদিত হয়েছে। পেরিলা গবেষণায় ১জন পিএইচডি ছাত্রের সুপারভাইজরি কমিটিতে যুক্ত আছেন। তার ৪টি বই ও ১০০টির অধিক প্রকাশনা রয়েছে। তিনি ১০০ জনের অধিক এমএস এবং ২০ জনের অধিক পিএইচডি ছাত্র-ছাত্রীর গবেষণা সুপারভাইজার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। অধ্যাপক ড. এ. এম. সাহাবউদ্দিন ১৯৭৮ সালে নোয়াখালী জেলার চাটখিল উপজেলার ৯নং খিলপাড়া ইউনিয়নের পশ্চিম দেলিয়াই গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২০০০ সালে ফিশারিজে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। থাইল্যান্ডের এশিয়ান ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজি (এআইটি) থেকে ২০০৬ সালে একোয়াকালচার টেকনোলজিতে গোল্ডমেডেল সহ স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি জাপানের মিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২০১৬ সালে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন এবং এ বিশ্ববিদ্যালয় হতে গবেষণায় অসামান্য কৃতিত্বের জন্য প্রেসিডেন্ট এওয়ার্ড প্রাপ্ত হন। তিনি বাংলাদেশে আধুনিক পদ্ধতিতে মাছ চাষের বায়োফ্লক প্রযুক্তি উদ্ভাবন করে যথেষ্ট কৃতিত্ব ও প্রশংসা অর্জন করেছেন। এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল জনসংযোগ কর্মকর্তা, শেকৃবি। মোবাইল-০১৭৪৩-০৪৪১২৮
প্রেস রিলিজ। শেকৃবিতে গুচ্ছ পদ্ধতিতে GST ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমবারের মতো ২০টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ রবিবার (১৭ অক্টোবর'২০২১) দুপুর ১২টা থেকে ১টা পর্যন্ত শেকৃবি'র কৃষি অনুষদের একাডেমিক ভবন, শেখ কামাল ভবন ও ড. এম. এ ওয়াজেদ মিয়া গবেষণা কেন্দ্রে দেশের ৯টি সাধারণ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এবং ১১টি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা শুরু হয়েছে। ৩দিনে ৩টি শাখার ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে আজ হয়েছে বিজ্ঞান শাখার পরীক্ষা। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রে বিজ্ঞান শাখার মোট ৫০০০ শিক্ষার্থীর মধ্যে ৪৮২৯ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন। ভর্তি পরীক্ষায় উপস্থিতির হার ছিলো ৯৬.৫৮ শতাংশ। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া ও মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম ভর্তি পরীক্ষার বিভিন্ন কেন্দ্র পরিদর্শন করেন। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা কমিটির কো-অর্ডিনেটর ও শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফরেস্ট্রি এন্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স বিভাগের প্রফেসর ড. মঞ্জুর রশিদ, ভর্তি পরীক্ষার শেকৃবি কেন্দ্রের ফোকাল পয়েন্ট প্রফেসর ড. অলোক কুমার পাল, শেকৃবি’র রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিম, শাবিপ্রবির পরিকল্পনা ও উন্নয়ন বিভাগের ডেপুটি রেজিস্ট্রার শাহীন আহমেদ চৌধুরী। ভর্তি পরীক্ষার বিষয়ে মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া বলেন, যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে। কোথাও কোনো বিশৃঙ্খলা হয়নি। উপস্থিতির হার ছিলো সন্তোষজনক। তিনি ভর্তি পরীক্ষার সাথে সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। উল্লেখ্য আগামী ২৪ অক্টোবর ও ১ নভেম্বর বাকি ২টি বিভাগের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল জনসংযোগ কর্মকর্তা, শেকৃবি মোবাইল: ০১৭৪৩-০৪৪১২৮
প্রেস রিলিজ। সাম্প্রদায়িকতা ও সহিংসতার বিরুদ্ধে শেকৃবিতে মানববন্ধন । সাম্প্রদায়িকতা রুখে দাঁড়াও, সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ো এই স্লোগান সামনে রেখে আজ ২৪ অক্টোবর ২০২১ (রবিবার) সকাল ০৯:৩০ ঘটিকায় শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের পক্ষ থেকে মানববন্ধনের আয়োজন করা হয়। উক্ত মানববন্ধনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম। উক্ত মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ ফরহাদ হোসেন। প্রক্টর ড. মোঃ হারুন-উর-রশিদ এর সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া, মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ ফরহাদ হোসেন, শেকৃবি ছাত্রলীগের সভাপতি এস. এম. মাসুদুর রহমান মিঠু ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ মিজানুর রহমান। প্রধান অতিথির বক্তব্যে মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া বলেন, আমাদের সম্প্রীতির ইতিহাস হাজার হাজার বছরের পুরোনো। প্রায় দশ হাজার বছর ধরে এদেশে সকল ধর্মের, বর্ণের মানুষ একত্রে থেকে বিভিন্ন আন্দোলন সংগ্রাম করেছে, দেশকে ভালোবেসেছে এবং দেশের জন্য কাজ করেছে। আমরা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর হাত ধরে স্বাধীন দেশ পেয়েছি এবং বর্তমানে তাঁরই সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে দেশ যখন এগুচ্ছে তখন স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তি ধর্মকে ব্যবহার করে নানা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত থেকে আমাদের হাজার বছরের পুরোনো সম্প্রীতি নষ্ট করার অপচেষ্টায় লিপ্ত। তিনি বলেন আমরা ধর্মের নামে কোন অপশক্তিকে সহ্য করব না। তিনি সাম্প্রতিককালে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ঘটে যাওয়া সনাতন ধর্মাবলম্বীদের উপর আক্রমণের সাথে জড়িতদের আইনের আওতায় আনায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানান। তিনি সম্প্রীতির মানববন্ধনে অংশ নেয়ায় ছাত্র-ছাত্রী, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীসহ সকলকেও ধন্যবাদ জানান। বিশেষ অতিথির বক্তব্যে মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ যখন এগুচ্ছে তখনই মৌলবাদী ধর্মান্ধগোষ্ঠি ধর্মের নামে দেশে অরাজকতা সৃষ্টির পায়তারা করছে। তাদেরকে শক্ত হাতে দমন করতে হবে। মানববন্ধন অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন পোস্ট গ্রাজুয়েট স্টাডিজ এর ডিন প্রফেসর ড. অলোক কুমার পাল, ড. ওয়াজেদ মিয়া কেন্দ্রীয় গবেষণাগারের পরিচালক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আলী, গবেষণা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক, শরীর চর্চা ও শিক্ষা বিভাগের পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ সেকেন্দার আলী, সাবেক ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ আনোয়ারুল হক বেগ, আইসিসি পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ মোফাজ্জল হোসাইন, সিনিয়র শিক্ষক, বিভিন্ন বিভাগের চেয়ারম্যান, শেকৃবি রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিম, বিভিন্ন হল প্রভোস্ট, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীবৃন্দ। ধন্যবাদান্তে এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল জনসংযোগ কর্মকর্তা, শেকৃবি মোবাইল: ০১৭৪৩-০৪৪১২৮
প্রেস রিলিজ। শেকৃবিতে গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমবারের মতো ২০টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ রবিবার (২৪ অক্টোবর' ২০২১) দুপুর ১২টা থেকে ১টা পর্যন্ত শেকৃবি'র কৃষি অনুষদের একাডেমিক ভবন, শেখ কামাল ভবন ও ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া গবেষণা কেন্দ্রে দেশের ৯টি সাধারণ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এবং ১১টি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ‘বি’ ইউনিট মানবিক শাখার পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত ১৭ অক্টোবর হয়েছে ‘ক’ ইউনিট বিজ্ঞান শাখার পরীক্ষা। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রে মানবিক শাখার মোট ২১৭২ শিক্ষার্থীর মধ্যে ২০৬৩ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন। ভর্তি পরীক্ষায় উপস্থিতির হার ছিলো ৯৪.৯৮ শতাংশ। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া ও মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম ভর্তি পরীক্ষার বিভিন্ন কেন্দ্র পরিদর্শন করেন। ভর্তি পরীক্ষার শেকৃবি কেন্দ্রের ফোকাল পয়েন্ট প্রফেসর ড. অলোক কুমার পাল, শেকৃবি'র রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিম উপস্থিত ছিলেন। ভর্তি পরীক্ষার বিষয়ে মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া বলেন, ভর্তি পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে। কোথাও কোনো বিশৃঙ্খলা হয়নি। উপস্থিতির হার ছিলো সন্তোষজনক। তিনি ভর্তি পরীক্ষার সাথে সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। স্বাক্ষরিত- এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল জনসংযোগ কর্মকর্তা, শেকৃবি মোবাইলঃ ০১৭৪৩০৪৪১২৮
প্রেস রিলিজ। শেকৃবিতে শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হকের ১৪৮তম জন্মবার্ষিকী পালিত। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে অবিভক্ত বাংলার প্রথম প্রধানমন্ত্রী ও বাঙালি জাতীয়তাবাদের মহান নেতা শেরেবাংলা আবুল কাশেম ফজলুল হকের ১৪৮তম জন্মবার্ষিকী স্বাস্থ্যবিধি মেনে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হয়েছে। আজ ২৬ অক্টোবর (মঙ্গলবার) সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনে শেরেবাংলার প্রতিকৃতিতে পুস্পস্তবক অর্পন করেন মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম, পোস্ট গ্রাজুয়েট স্টাডিজের ডিন প্রফেসর ড. অলোক কুমার পাল, ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া গবেষণা কেন্দ্রের পরিচালক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আলী, গবেষণা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ ফরহাদ হোসেন, প্রক্টর ড. মোঃ হারুন-উর-রশিদ, রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিম, বিভিন্ন অনুষদের ডিনবৃন্দ, পরিচালক, বিভিন্ন হলের প্রভোস্ট, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী, ছাত্রলীগের সভাপতি এস এম মাসুদুর রহমান মিঠু, সাধারণ সম্পাদক মোঃ মিজানুর রহমান সহ ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দ ও শিক্ষার্থীবৃন্দ। এরপর মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া মোনাজাত করা হয়। এরপর দুপুর ১.০০ টায় বিশ্ববিদ্যালয়েরর পক্ষ থেকে শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হকের মাজার জিয়ারত ও শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করা হয়। উল্লেখ্য, শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক ১৮৭৩ সালের আজকের এই দিনে বরিশাল জেলার রাজাপুরের সাতুরিয়া গ্রামের মিয়া বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৩৮ সালে বেঙ্গল এগ্রিকালচারাল ইনস্টিটিউট (বর্তমানে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়) প্রতিষ্ঠা করেন। (এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল) জনসংযোগ কর্মকর্তা শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা। মোবাইল-০১৭৪৩-০৪৪১২৮
প্রেস রিলিজ। জাপানের এনইএফ বৃত্তি পেল শেকৃবির ৩০ শিক্ষার্থী। জাপানের নাগাও ন্যাচারাল এনভাইরনমেন্ট ফাউন্ডেশনের (এনইএফ) পক্ষ থেকে রাজধানীর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শেকৃবি) ৩০ জন মেধাবী শিক্ষার্থীকে বৃত্তি প্রদান করা হয়েছে। আজ সকাল ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে শিক্ষার্থীদের এনইএফ বৃত্তির চেক ও সম্মাননাপত্র প্রদান করা হয়। বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা আগামী তিন বছর মাসিক ২২৫০ টাকা হারে বৃত্তি পাবে। লেভেল-২, লেভেল-৩ ও লেভেল-৪ এর মোট ৩০জন শিক্ষার্থী এই বৃত্তি পেয়েছেন। নাগাও ন্যাচারাল এনভাইরনমেন্ট ফাউন্ডেশন (এনইএফ) জাপানের একটি বেসরকারি সংস্থা। উন্নয়নশীল দেশগুলোর প্রকৃতি সুরক্ষার জন্য নাগাও ১৯৮৯ সালের নভেম্বরে এই সংস্থাটি প্রতিষ্ঠিত করেন। সংস্থাটি থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শ্রেনীতে পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের মাঝে এই বৃত্তি প্রদান করা হয়। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়সহ বাংলাদেশের আরও চারটি বিশ্ববিদ্যালয়কে এই বৃত্তির আওতাভুক্ত করা হয়েছে। অপর বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে রয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন এনইএফ বাংলাদেশ কমিটির সদস্য ও শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের এনইএফ বৃত্তি প্রদান কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ড. মোঃ ফরহাদ হোসেন। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া। আরো উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম, কৃষি অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. পরিমল কান্তি বিশ্বাস, সাবেক প্রো-ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ সেকেন্দার আলী, গবেষণা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক। অনুষ্ঠানে উপস্থিত সকল বক্তা নাগাও ন্যাচারাল এনভাইরনমেন্ট ফাউন্ডেশনকে এ বৃত্তি প্রদানের জন্য আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানান। (এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল) জনসংযোগ কর্মকর্তা শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা। মোবাইল-০১৭৪৩-০৪৪১২৮
শেকৃবিতে প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালিত । মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কৃষকরত্ন শেখ হাসিনা'র ৭৫তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালিত হয়েছে। আজ ২৮ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) সকাল ১০ঘটিকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শেখ কামাল ভবন সংলগ্ন স্থানে ফলজ ও বনজ বৃক্ষরোপণের মাধ্যমে এ কর্মসূচির উদ্বোধন করা হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শেকৃবির মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূ্ঁইয়া। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন পোস্ট গ্রাজুয়েট স্টাডিজের ডিন প্রফেসর ড. অলোক কুমার পাল, গবেষণা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ ফরহাদ হোসেন, প্রক্টর ড. মোঃ হারুন-উর-রশিদ, রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিম, প্রধান খামার তত্ত্বাবধায়ক (চঃদা) ড. মোঃ আল সামসুল হক, বিভিন্ন অনুষদের ডিনবৃন্দ, পরিচালক, বিভিন্ন হলের প্রভোস্ট, সিনিয়র শিক্ষকবৃন্দ, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীবৃন্দ। বৃক্ষরোপণের পর মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করা হয়। (এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল) জনসংযোগ কর্মকর্তা শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা। মোবাইল-০১৭৪৩-০৪৪১২৮
প্রেস রিলিজ। শেকৃবিতে গুচ্ছ পদ্ধতিতে GST ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ সোমবার (০১ নভেম্বর'২০২১) দুপুর ১২টা থেকে ১টা পর্যন্ত শেকৃবি'র কৃষি অনুষদের একাডেমিক ভবন, শেখ কামাল ভবন ও ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া গবেষণা কেন্দ্রে দেশের ৯টি সাধারণ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এবং ১১টি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের গুচ্ছ পদ্ধতিতে GST ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ সি ইউনিট বানিজ্য শাখার পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। উল্লেখ্য যে, গত ১৭ অক্টোবর ‘এ’ ইউনিট বিজ্ঞান শাখার ও ২৪ অক্টোবর ‘বি’ ইউনিট মানবিক শাখার ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রে বানিজ্য শাখার মোট ২৩৪১ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ২২১৪ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন। ভর্তি পরীক্ষায় উপস্থিতির হার ছিলো ৯৪.৫৭ শতাংশ। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূ্ঁইয়া ও মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম ভর্তি পরীক্ষার বিভিন্ন কেন্দ্র পরিদর্শন করেন। শেকৃবি'র রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিম এ সময় উপস্থিত ছিলেন। ভর্তি পরীক্ষার বিষয়ে মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূ্ঁইয়া বলেন, ভর্তি পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে। কোথাও কোনো বিশৃঙ্খলা হয়নি। উপস্থিতির হার ছিলো সন্তোষজনক। তিনি ভর্তি পরীক্ষার সাথে সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। স্বাক্ষরিত- এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল জনসংযোগ কর্মকর্তা, শেকৃবি মোবাইলঃ ০১৭৪৩-০৪৪১২৮
প্রেস রিলিজ। শেকৃবিতে বিশ্ব অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল সচেতনতা সপ্তাহ-২০২১ পালিত। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশ্ব অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল সচেতনতা সপ্তাহ-২০২১ পালিত হয়েছে। বিশ্ব খাদ্য সংস্থা (FAO), বাংলাদেশ এর সহযোগিতায় বাংলাদেশ এ এম আর রেসপন্স অ্যালায়েন্স (BARA) আয়োজিত অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল ব্যবহারে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য আজ ২৩ নভেম্বর (মঙ্গলবার) এএসভিএম অনুষদের সেমিনার কক্ষে এক কর্মশালার আয়োজন করা হয়েছে। উক্ত কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শেকৃবি'র মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভ‚ইয়া। সভাপতিত্ব করেন এনিম্যাল সায়েন্স এন্ড ভেটেরিনারি মেডিসিন অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. লাম-ইয়া আসাদ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মেডিসিন এন্ড পাবলিক হেলথ বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. কে, বি, এম, সাইফুল ইসলাম, একটাড, এফএও, বাংলাদেশ এর টিম লিডার ড. এরিক ব্রাম, বিপিআইসিসি প্রতিনিধি প্রফেসর ড. ইলিয়াস হোসেন, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের প্রাক্তন উপ-পরিচালক ড. বিধান চন্দ্র দাস। অনুষ্ঠানে ৩০ জন ইন্টার্ন ভেটেরিনারিয়ানসহ অনুষদের শিক্ষকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে বলেন, এন্টিবায়োটিকের সাথে সংশ্লিষ্ট সকলকে এর ব্যবহারে সচেতন হতে হবে। এন্টিবায়োটিক নির্বাচন, প্রয়োগ, ব্যাবহার এবং প্রত্যাহারকাল যথাযথ নিয়মনীতি মেনে পালন করতে হবে। পাশাপাশি প্রান্তিক খামারি, ওষুধ বিক্রেতাসহ সাধারণ ভোক্তাদেরও যথেচ্ছ এন্টিবায়োটিক ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে সচেতন হতে হবে। স্বাক্ষরিত- এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল জনসংযোগ কর্মকর্তা, শেকৃবি মোবাইলঃ ০১৭৪৩-০৪৪১২৮
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (শেকৃবি) এর সাথে মালয়েশিয়া’র ইউনিভার্সিটি মালয়েশিয়া সারাওয়াক (ইউনিমাস) এর মধ্যে শিক্ষা ও গবেষণা বিষয়ে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। বুধবার (২৪ নভেম্বর) দুপুর ১২:০০ ঘটিকায় র্ভাচ্যুয়াল মাধ্যমে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। সমঝোতা স্মারকে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্বাক্ষর করেন ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া ও ইউনিভার্সিটি মালয়েশিয়া সারাওয়াক (ইউনিমাস) এর পক্ষে স্বাক্ষর করেন উক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর দাতুক ড. মোহাম্মদ খাদিম সাউদি। সমঝোতা স্মারক অনুষ্ঠানে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে আরো উপস্থিত ছিলেন ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম, ফিশারিজ, একোয়াকালচার এন্ড মেরিন সায়েন্স অনুষদের ডিন, প্রফেসর ড. এ. এম. সাহাবউদ্দিন, রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিম এবং অন্যান্য অনুষদের ডিনবৃন্দ। এছাড়াও উক্ত অনুষ্ঠানে ইউনিমাস এর পক্ষে আরো উপস্থিত ছিলেন উক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি ভাইস- চ্যান্সেলর প্রফেসর ওয়ান হাসিম ওয়ান ইব্রাহিম এবং রিসোর্স সাইন্স এন্ড টেকনোলজি অনুষদের ডিন অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর ড. শামসুর মোহাম্মদ এবং অন্যান্য শিক্ষকবৃন্দ। উক্ত সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের মাধ্যমে উভয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে শিক্ষা, গবেষণা, শিক্ষাবৃত্তি, ছাত্র-ছাত্রী বিনিময়, যৌথ সেমিনার, সিম্পোজিয়ামসহ অন্যান্য বিভিন্ন বিষয়ে একসাথে কাজ করার জন্য একমত পোষণ করেন। স্বাক্ষরিত- এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল জনসংযোগ কর্মকর্তা, শেকৃবি মোবাইলঃ ০১৭৪৩০৪৪১২৮
গুচ্ছ পদ্ধতিতে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত গুচ্ছ পদ্ধতিতে দ্বিতীয়বারের মতো কৃষি বিষয়ক সাতটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) শ্রেণির ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ২৭ নভেম্বর ২০২১ (শনিবার) সকাল ১১.৩০টা থেকে ১২.৩০টা পর্যন্ত শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়সহ মোট ৭টি কৃষি ও কৃষি প্রাধান্য বিশ্ববিদ্যালয়ে একযোগে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এবার গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষার নেতৃত্ব দিয়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর। এবছর ৭৬ হাজার ৫৩৯ জন শিক্ষার্থীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ পেয়েছেন মোট ৩৪ হাজার ৮৪৬ জন শিক্ষার্থী। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মোট ৩টি কেন্দ্রে (কৃষি অনুষদ ভবন, শেখ কামাল ভবন, ড. এম. এ. ওয়াজেদ মিয়া গবেষণা কেন্দ্র) মোট ৬ হাজার ৩৬৪ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে উপস্থিত ছিল ৪৩৬৯ জন, উপস্থিতির হার শতকরা ৬৮.৬৫। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়সহ গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় অংশ গ্রহণকারী অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো- বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয় (সিভাসু), সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া ভর্তি পরীক্ষার বিভিন্ন কেন্দ্র পরিদর্শন করেন। এসময় তাঁর সাথে আরো উপস্থিত ছিলেন মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম, প্রক্টর ড. মোঃ হারুন-উর-রশিদ ও রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিম। ভর্তি পরীক্ষার বিষয়ে মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া বলেন, ভর্তি পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়েছে। কোথাও কোনো বিশৃঙ্খলা হয়নি। উপস্থিতির হার ছিলো সন্তোষজনক। তিনি ভর্তি পরীক্ষার সাথে সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। স্বাক্ষরিত:- এ.এইচ.এম. মোস্তফা কামাল জনসংযোগ কর্মকর্তা শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় মোবাইলঃ ০১৭৪৩-০৪৪১২৮
প্রেস রিলিজ। শেকৃবিতে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত। যথাযোগ্য মর্যাদায় শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত হয়েছে। আজ ১৪ ডিসেম্বর ২০২১ (সোমবার) সকাল ৭টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাধীনতা চত্বরে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া ও কালো পতাকা উত্তোলন করেন মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম। এছাড়াও প্রশাসনিক ভবনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও শেরেবাংলা এ. কে. ফজলুল হকের প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ অর্পণ করা হয়। পরবর্তীতে শহীদদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে দোয়া ও মোনাজাত করা হয়। এরপর মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়ার নেতৃত্বে মিরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে পুস্পস্তবক অর্পণ করা হয়। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন শেকৃবি'র মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম, পোস্ট গ্রাজুয়েট স্টাডিজের ডিন প্রফেসর ড. অলোক কুমার পাল, গবেষণা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক, পরিকল্পনা, উন্নয়ন ও ওয়ার্কস এর পরিচালক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মিজানুল হক কাজল, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ ফরহাদ হোসেন, আইসিসির পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ মোফাজ্জল হোসেন, প্রক্টর ড. হারুন-উর-রশিদ, রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিমসহ বিভিন্ন বিভাগের পরিচালক, বিভাগীয় চেয়ারম্যান, হল প্রভোস্ট, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী, শেকৃবি ছাত্রলীগের সভাপতি এস এম মাসুদুর রহমান মিঠু ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ মিজানুর রহমান, ছাত্রলীগের বিভিন্ন হলের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ অন্যান্য শিক্ষার্থীবৃন্দ। স্বাক্ষরিত:- এ.এইচ.এম. মোস্তফা কামাল জনসংযোগ কর্মকর্তা শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
দিনভর নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে মহান বিজয় দিবস ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপিত হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে বর্ণিল সাজে সাজানো হয়েছে পুরো ক্যাম্পাস। আজ ১৬ ডিসেম্বর ২০২১ (বৃহস্পতিবার) সকাল ৬টা ৩০মিনিটে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাধীনতা চত্ত্বরে বেলুন উড়িয়ে ও পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে মহান বিজয় দিবসের শুভসূচনা করা হয়। এরপর প্রশাসনিক ভবনে ভাইস-চ্যান্সেলর মহোদয়ের নেতৃত্বে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও শেরেবাংলা এ. কে. ফজলুল হকের প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করা হয়। পরবর্তীতে সকাল ৮.০০ টায় মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া এর নেতৃত্বে শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীরা জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুস্পস্তবক অর্পন করেন। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন শেকৃবি'র মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম, পোস্ট গ্রাজুয়েট স্টাডিজের ডিন প্রফেসর ড. অলোক কুমার পাল, গবেষণা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক, ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া গবেষণা কেন্দ্রের পরিচালক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আলী, আইকিউএসি'র পরিচারক ড. আসাদুজ্জামান খাঁন, পরিকল্পনা, উন্নয়ন ও ওয়ার্কস এর পরিচালক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মিজানুল হক কাজল, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ ফরহাদ হোসেন, আইসিসির পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ মোফাজ্জল হোসেন, প্রক্টর ড. মোঃ হারুন-উর-রশিদ, রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিমসহ বিভিন্ন বিভাগের পরিচালক, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, বিভাগীয় চেয়ারম্যান, হল প্রভোস্ট, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী, শেকৃবি ছাত্রলীগের সভাপতি এস এম মাসুদুর রহমান মিঠু ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ মিজানুর রহমান, ছাত্রলীগের বিভিন্ন হলের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ অন্যান্য শিক্ষার্থীবৃন্দ। এদিকে বিজয় দিবস উপলক্ষে সকাল ১০ টায় কৃষি অনুষদে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। প্রতিযোগিতায় ৩টি ক্যাটাগরিতে শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীদের ছেলে-মেয়েরা অংশগ্রহণ করে। এরপর বেলা ১১টায় ক্রীড়া প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয় ও বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের পুরস্কার প্রদান করা হয়। ক্রীড়া প্রতিযোগিতার মধ্যে ছিল ভলিবল, পিলোপাসিং, মোরগ লড়াই ও দৌড় প্রতিযোগিতা। দিবসটি উপলক্ষে রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলোতে উন্নতমানের খাবার পরিবেশন এর ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল জনসংযোগ কর্মকর্তা, শেকৃবি, ঢাকা। মোবাইল- ০১৭৪৩-০৪৪১২৮
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে নিরাপদ খাবার শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত। "খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা আমরা অর্জন করেছি, নিরাপদ খাদ্যের আন্দোলনেও আমরা সফল হব। সুস্থভাবে জীবন যাপন করতে হলে নিরাপদ খাবারের কোন বিকল্প নেই। আর এ কাজে আমাদেরকে সমন্বিতভাবে এগোতে হবে"-শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২২ (বুধবার) নিরাপদ খাবার শীর্ষক এক সেমিনারে এ কথাগুলো বলেন। বাংলাদেশ ফুড সেফটি প্রফেশনালস (সাউ) এবং নেদারল্যান্ড সরকারের সহায়তায় শেকৃবিতে পরিচালিত ওকেপি প্রজেক্টের সহায়তায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কনফারেন্স রুমে আয়োজিত এ সেমিনারে প্রধান অতিথি উপস্থিত ছিলেন শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া। প্রকল্প পরিচালক (শেকৃবি পার্ট) প্রফেসর ড. অলোক কুমার পাল এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম। প্রফেসর ড. মোঃ তাজুল ইসলাম চৌধুরীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ওকেপি প্রজেক্টের সাউ ফোকাল পয়েন্ট প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আরিফুল ইসলাম। জাতীয় নিরাপদ খাদ্য দিবস উপলক্ষে ’নিরাপদ খাবারে ভ্যালু চেইনের সমন্বিত উদ্যোগ’ শীর্ষক এ সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন নেদারল্যান্ড থেকে আগত ফুড সেফটি বিষয়ক বিশেষজ্ঞ জনাব রোনাল্ড ভেন ডেন হাভেল। বক্তারা তাদের বক্তব্যে বলেন- নিরাপদ খাবারের উৎপাদন ও সরবরাহ এক বড় চ্যালেঞ্জ। আর এ চ্যালেঞ্জকে মোকাবেলা করেই আমাদের জয়ী হতে হবে। প্রকল্প থেকে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা নিরাপদ খাবার নিয়ে গবেষণায় আরো বেশি মনোযোগী হবেন বলে বক্তারা আশা প্রকাশ করেন। ফুড সেফটির প্রকল্পটি সফলভাবে সম্পন্ন করতে পারলে নিরাপদ খাদ্যের বিষয়ে বাংলাদেশ আরো অনেক দূর এগিয়ে যাবে এবং একই সাথে উচ্চশিক্ষা ও গবেষণায় ডাচ সরকারের সহযোগিতা চলমান থাকবে বলে বক্তারা আশা প্রকাশ করেন। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতীয় নিরাপদ খাদ্য দিবস উদযাপন উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মাঝে ইতিপূর্বে আয়োজিত পোস্টার প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ করা হয়। ২০টি পোস্টারের মধ্যে ১ম, ২য় ও ৩য় স্থান অধিকার করেন শেকৃবির ৩জন শিক্ষার্থী যথাক্রমে মোসাঃ জাকিয়া ইসলাম, আব্দুর রহমান ও মোঃ অমিত খান। এছাড়া অনুষ্ঠানে কেক কেটে বাংলাদেশ ফুড সেফটি প্রফেশনালস (সাউ) এর শুভ উদ্বোধন ঘোষণা হয়। (এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল) জনসংযোগ কর্মকর্তা শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা। মোবাইল-০১৭৪৩-০৪৪১২৮
শেকৃবিতে যথাযোগ্য মর্যাদায় কৃষিবিদ দিবস পালিত শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্ণাঢ্য আনন্দ র্যালি ও আলোচনা সভার মধ্য দিয়ে কৃষিবিদ দিবস পালিত হয়েছে। আজ ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২২ (রবিবার) বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও বেলুন উড়িয়ে দিবসের শুভ উদ্বোধন করেন মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূ্ঁইয়া। সকাল ১০টা ৩০মিনিটে আনন্দ র্যালি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাধীনতা চত্ত্বর থেকে শুরু হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে প্রশাসনিক ভবনে এসে শেষ হয়। পরে সকাল ১০টা ৪০মিনিটে ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ ফরহাদ হোসেনের সঞ্চালনায় সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূ্ঁইয়া। এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন পোস্ট গ্রাজুয়েট স্টাডিজের ডিন প্রফেসর ড. অলোক কুমার পাল, গবেষণা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক, আইকিউএসি এর পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ আসাদুজ্জামান খান, ইন্সটিটিউট অব সীড টেকনোলজি এর পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ ইসমাইল হোসেন, পরিকল্পনা, উন্নয়ন ও ওয়ার্কস এর পরিচালক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মিজানুল হক কাজল, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, পরিচালক, প্রক্টর ড. মোঃ হারুন-উর-রশীদ, রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিম, শেকৃবি ছাত্রলীগের সভাপতি এস এম মাসুদুর রহমান মিঠু, সাধারণ সম্পাদক মোঃ মিজানুর রহমান সহ বিভিন্ন হলের প্রভোস্ট, বিভাগীয় চেয়ারম্যান, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী, শিক্ষার্থী ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূ্ঁইয়া বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এদেশের সাধারণ মানুষের জন্য, এদেশের কৃষি ও কৃষকের জন্য বেশ আন্তরিক ছিলেন। তিনি যতটা গভীরভাবে মানুষের দুঃখ দুর্দশা পর্যালোচনা করেছেন তা অন্য কোনো নেতা করেন নি। তাই স্বাধীনতার পর পরই কৃষির উন্নয়নকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেন। তিনি কৃষি ব্যবস্থাকে আধুনিকীকরণসহ কৃষিবিদদের প্রথম শ্রেণীর মর্যাদা প্রদান করেন। এর ফলশ্রুতিতে কৃষিবিদরা যেমন সম্মানিত হয়েছেন তেমনি দেশে কৃষিরও ব্যাপক উন্নতি ঘটেছে। তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। এখানে উল্লেখ্য যে, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষির গুরুত্ব অনুধাবন এবং মেধাবীদের কৃষি শিক্ষায় আকৃষ্ট করার লক্ষ্যে ১৯৭৩ সালের ১৩ই ফেব্রুয়ারি সরকারি চাকুরিতে কৃষিবিদদের প্রথম শ্রেণীর মর্যাদা প্রদান করেন। এরই প্রেক্ষিতে ২০১০ সালের ২৭ নভেম্বর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ (কেআইবি) এর এক সাধারণ সভায় ১৩ ফেব্রুয়ারিকে কৃষিবিদ দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়। (এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল) জনসংযোগ কর্মকর্তা শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা-১২০৭ মোবাইলঃ ০১৭৪৩০৪৪১২৮
শেকৃবিতে বিনম্র শ্রদ্ধায় অমর একুশে পালিত। বিনম্র শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে পালিত হয়েছে শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। অমর একুশের প্রথম প্রহরে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ভাষা শহীদদের প্রতি ফুল দিয়ে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করেছেন মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া। এ সময় মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম, পোস্ট গ্রাজুয়েট স্টাডিজের ডিন প্রফেসর ড. অলোক কুমার পাল, গবেষণা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ ফরহাদ হোসেন সহ বিভিন্ন অনুষদের ডিন, পরিচালক, সিনিয়র শিক্ষকবৃন্দ, প্রক্টর ড. মোঃ হারুন-উর-রশিদ, রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিম, বিভিন্ন হলের প্রভোস্ট, বিভাগীয় চেয়ারম্যান, বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি এস এম মাসুদুর রহমান মিঠু, সাধারণ সম্পাদক মোঃ মিজানুর রহমান, বঙ্গবন্ধু কর্মকর্তা পরিষদের নেতৃবৃন্দ, অফিসার্স এসোসিয়েশনের নেতৃবৃন্দ, ছাত্র-ছাত্রী ভাইস-চ্যান্সেলর মহোদয়ের সঙ্গে ছিলেন। ভাইস-চ্যান্সেলরের পর শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করেন- শিক্ষক সমিতি, নীল দল, সাদা দল, শেকৃবি শাখা ছাত্রলীগ, অফিসার্স এসোসিয়েশন, বঙ্গবন্ধু কর্মকর্তা পরিষদ, কর্মচারী সমিতি, বিভিন্ন হল, বিভাগ, সাংবাদিক সমিতি, বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন। পুস্পস্তবক অর্পণ শেষে ১ মিনিট নিরবতা পালন করা হয়। এরপর ১৯৫২ সালের ভাষা শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করা হয়। এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল জনসংযোগ কর্মকর্তা শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা। মোবাইলঃ ০১৭৪৩০৪৪১২৮
শেকৃবিতে নবীন শিক্ষার্থীদের ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত।শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২১ শিক্ষাবর্ষের নবীন শিক্ষার্থীদের ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ০৬ মার্চ ২০২২ (রবিবার) সকাল ১০ ঘটিকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় অডিটোরিয়ামে উক্ত ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ ফরহাদ হোসেনের সভাপতিত্বে এবং রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিমের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় ভাইস—চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন পোস্ট গ্রাজুয়েট স্টাডিজের ডিন প্রফেসর ড. অলোক কুমার পাল, কৃষি অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. পরিমল কান্তি বিশ্বাস, এনিম্যাল সায়েন্স এন্ড ভেটেরিনারি মেডিসিন অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. লাম—ইয়া আসাদ, এগ্রিবিজনেস ম্যানেজমেন্ট অনুষদের ডিন প্রফেসর মোঃ আব্দুল লতিফ, ফিশারিজ, একোয়াকালচার এন্ড মেরিন সায়েন্স অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মোঃ এ এম সাহাবুদ্দিন, গবেষণা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক, আইসিসির পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ মোফাজ্জল হোসেন, বিভিন্ন বিভাগের পরিচালক, বিভাগীয় চেয়ারম্যান, হল প্রভোস্ট, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী, ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দসহ নবীন শিক্ষার্থীবৃন্দ। প্রধান অতিথির বক্তব্যে মাননীয় ভাইস—চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া নবীন শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানিয়ে বলেন, কৃষি পৃথিবীর একটি আদিমতম ও মহিমান্বিত পেশা। কৃষি এদেশের ১৮কোটি মানুষের খাদ্য, বস্ত্র ও পুষ্টির সংস্থানের সাথে জড়িত। কৃষি শিক্ষার সাথে সংশ্লিষ্টরাই গবেষণা সম্প্রসারণে যুক্ত এদেশের সৃষ্টিশীল যেকোন কর্মকান্ডের সাথে কৃষিবিদগণ জড়িত। এদেশের যত আবিষ্কার বা উদ্ভাবন তা কৃষিবিদদের চেয়ে অন্য কেউ বেশি করেনি। তিনি আরো বলেন, কৃষি বিজ্ঞান নির্ভর, প্রযুক্তি নির্ভর ও ব্যবহারিক জ্ঞান নির্ভর শিক্ষা। তাই তোমরা তাত্ত্বিক এর পাশাপাশি ব্যবহারিক শিক্ষাকেও গুরুত্ব দিয়ে চর্চা করে ভবিষ্যতে নিজেকে একজন দক্ষ কৃষিবিদ হিসেবে তৈরি করে জাতির জনকের স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কৃষকরত্ন শেখ হাসিনার রূপকল্প—২০৪১ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কাজ করে যাবে। অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন সিনিয়র ডিন প্রফেসর ড. পরিমল কান্তি বিশ্বাস, প্রক্টর ড. মোঃ হারুন—উর—রশীদ, প্রভোস্ট কাউন্সিলের আহ্বায়ক প্রফেসর ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ, শেকৃবি ছাত্রলীগের সভাপতি এস এম মাসুদুর রহমান মিঠু, সাধারণ সম্পাদক মোঃ মিজানুর রহমান, নবীন শিক্ষার্থী তাশমিয়া রহমান ও আখতারুজ্জামান আকাশ। ওরিয়েন্টেশন শেষে নবীন শিক্ষার্থীদের ১৩টি বিভিন্ন গ্রুপে ভাগ করে সকল বিভাগ, গবেষণাগার, গ্রন্থাগার, খামার, গবেষণা মাঠ ঘুরিয়ে দেখানো হয়। আগামীকাল সোমবার (০৭মার্চ ২০২২) থেকে প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু হবে।এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল জনসংযোগ কর্মকর্তা শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা। মোবাইলঃ ০১৭৪৩০৪৪১২৮
প্রেস রিলিজ। শেকৃবিতে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ দিবস পালিত। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে যথাযোগ্য মর্যাদায় ঐতিহাসিক ৭ মার্চ দিবস পালিত হয়েছে। আজ সোমবার ৭ মার্চ ২০২২ সকাল ১০:০০ ঘটিকায় প্রশাসনিক ভবনে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্যে দিয়ে দিবসটির সূচনা করেন মাননীয় ভাইস—চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূ্ঁইয়া। সকাল ১০ টা ২০ মিনিটে ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ ফরহাদ হোসেনের সঞ্চালনায় সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন মাননীয় ভাইস—চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূ্ঁইয়া, মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম, শেকৃবি ছাত্রলীগের সভাপতি এস এম মাসুদুর রহমান মিঠু ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ মিজানুর রহমান। এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন পোস্ট গ্রাজুয়েট স্টাডিজের ডিন প্রফেসর ড. অলোক কুমার পাল, ইনস্টিটিউট অব সীড টেকনোলজীর পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ ইসমাইল হোসেন, পরিকল্পনা, উন্নয়ন ও ওয়ার্কস এর পরিচালক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মিজানুল হক কাজল, আইসিসি’র পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ মোফাজ্জল হোসেন, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, সিনিয়র শিক্ষকবৃন্দ, প্রক্টর ড. মোঃ হারুন—উর—রশীদ, রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিম সহ বিভিন্ন হলের প্রভোস্ট, বিভাগীয় চেয়ারম্যান, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীবৃন্দ। ভাইস—চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূ্ঁইয়া ঐতিহাসিক ৭ মার্চের গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, “বঙ্গবন্ধুর ভাষণ হঠাৎ করে বলা কোন ভাষণ নয়। এটি বঙ্গবন্ধুর সারা জীবনের রাজনৈতিক সংগ্রামের ফসল। এ ভাষণ আমাদের জাতি সত্তার কথা বলে, আমাদের মুক্তির কথা বলে, স্বাধীনতার কথা বলে। ৭ই মার্চের ভাষণ এবং নয় মাস মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি। জাতির পিতা আমাদের স্বাধীনতা দিয়েছেন, একটি পতাকা দিয়েছেন এবং একটি জাতীয় সঙ্গীত দিয়েছেন। তাঁরই সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কৃষকরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ আজ উন্নয়নের এক রোল মডেল। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশকে ২০৪১ সালের মধ্যে একটি উন্নত সমৃদ্ধশালী দেশে পরিণত করতে কাজ করে যাচ্ছেন। সেই উন্নত দেশের নাগরিক হিসেবে নিজেদের প্রস্তুত করা এখনকার যুদ্ধ। আমরা সকলে মিলে মিশে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর পাশে থেকে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে কাজ করবো”। এছাড়াও শেকৃবি’র মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম বলেন, “৭ মার্চ বাঙ্গালী জাতির স্বাধীনতার সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা গৌরবের এক অনন্য দিন। ৭ মার্চের ভাষণ থেকে একটি দেশের অর্থনীতি, যুদ্ধনীতি ও স্বাধীনতা কী হবে তার সুস্পষ্ট দিক নির্দেশনা পাওয়া যায়”। কৃষিবিদ এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল জনসংযোগ কর্মকর্তা, শেকৃবি, ঢাকা মোবাইল—০১৭৪৩—০৪৪১২৮
প্রেস রিলিজ। শেকৃবিতে নানা আয়োজনে বঙ্গবন্ধুর ১০২তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস পালিত। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০২তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস পালিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (১৭ মার্চ) সকাল ১০টা ৩০মিনিটে বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবনের সামনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। এরপর সকাল ১০টা ৪০মিনিটে প্রশাসনিক ভবনে স্থাপিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন মাননীয় ভাইস—চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূ্ঁইয়া। এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন পোস্ট গ্রাজুয়েট স্টাডিজের ডীন প্রফেসর ড. অলোক কুমার পাল, গবেষণা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক, ড. এম. এ. ওয়াজেদ মিয়া গবেষণা কেন্দ্রের পরিচালক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আলী, পরিকল্পনা, উন্নয়ন ও ওয়ার্কস এর পরিচালক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মিজানুল হক কাজল, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ ফরহাদ হোসেন, বিভিন্ন অনুষদের ডীন, পরিচালক, প্রক্টর ড. মোঃ হারুন—উর—রশীদ, রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিম, শেকৃবি ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ মিজানুর রহমান, বিভিন্ন হলের প্রভোস্ট, বিভাগীয় চেয়ারম্যান, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও ছাত্র—ছাত্রীবৃন্দ। সকাল ১০টা ৫০মিনিটে মাননীয় ভাইস—চ্যান্সেলরের নেতৃত্বে এক আনন্দ র্যালি বের হয়। আনন্দ র্যালি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম প্রশাসনিক ভবনে এসে শেষ হয়। এরপর সকাল ১১টা ২০ মিনিটে বঙ্গবন্ধুর ১০২তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কেক কাটা হয় এবং দোয়া ও মোনাজাত করা হয়। এর আগে সকাল ৯টায় শিশুদের চিত্রাংকন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। কৃষিবিদ এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল জনসংযোগ কর্মকর্তা, শেকৃবি, ঢাকা মোবাইল—০১৭৪৩—০৪৪১২৮
প্রেস রিলিজ। শেকৃবিতে এএসভিএম অনুষদের নবীন শিক্ষার্থীদের ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের এনিম্যাল সাইন্স এন্ড ভেটেরিনারি মেডিসিন (এএসভিএম) অনুষদের ২০২১ শিক্ষাবর্ষের নবীন শিক্ষার্থীদের ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ২১ মার্চ ২০২২ (সোমবার) বেলা ৩:০০ ঘটিকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের এগ্রিকালচার সেমিনার রুমে উক্ত ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত হয়। মেডিসিন এন্ড পাবলিক হেলথ বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. কে.বি.এম. সাইফুল ইসলাম এর সঞ্চালনায় উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় ভাইস—চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম এবং আল মদিনা ফার্মাসিউটিক্যাল এর জিএম মোঃ আব্দুল মান্নান। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন এএসভিএম অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. লাম—ইয়া—আসাদ। অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন অনুষদের ডিন, পরিচালক, প্রক্টর, বিভাগীয় চেয়ারম্যান, হল প্রভোস্ট, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও নবীন শিক্ষার্থীবৃন্দ। প্রধান অতিথির বক্তব্যে মাননীয় ভাইস—চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া এএসভিএম অনুষদের নবীন শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানিয়ে বলেন, তোমরা এ উপমহাদেশের প্রাচীনতম কৃষি শিক্ষার প্রতিষ্ঠানে উচ্চ শিক্ষার সুযোগ পেয়েছো। এদেশের কৃষি ও দেশের মানুষের খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অত্র প্রতিষ্ঠানের ভূমিকা অপরিসীম। অত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রাজুয়েটগণ দেশের কৃষির উন্নয়নে বিশেষ করে ক্রপ কৃষির সকল গবেষণায় নেতৃত্ব দিচ্ছে। এখানে পশুপালন ও পশু চিকিৎসা কোর্স একত্রে চালু বিধায় দেশের প্রয়োজনে এটি সত্যিকার অর্থে একটি যুগোপযোগী কোর্স কারিকুলা। তিনি আরো বলেন, তোমরা তাত্ত্বিক এর পাশাপাশি ব্যবহারিক শিক্ষাকেও গুরুত্ব দিয়ে চর্চা করে ভবিষ্যতে নিজেদেরকে একজন দক্ষ ভেটেরিনারিয়ান হিসেবে তৈরি করবে এবং ২০৪১ সালের উন্নত রাষ্ট্র বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবে। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম এবং আল মদিনা ফার্মাসিউটিক্যাল এর জিএম মোঃ আব্দুল মান্নান। তাছাড়া নবাগত শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকে বক্তব্য রাখেন শাফায়েত হোসেন রিমন ও সুশীলা পাল। অনুষ্ঠানে এএসভিএম অনুষদের কোর্স ক্রেডিট সিস্টেমের উপর প্রেজেনটেশন প্রদান করেন এনিম্যাল নিউট্রিশন এন্ড জেনেটিক্স বিভাগের প্রফেসর ড. মোঃ মোফাজ্জল হোসাইন। কৃষিবিদ এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল জনসংযোগ কর্মকর্তা, শেকৃবি, ঢাকা মোবাইল—০১৭৪৩—০৪৪১২৮
প্রেস রিলিজ। শেকৃবিতে নানা আয়োজনে মহান স্বাধীনতা দিবস পালিত। দিনভর নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপিত হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে বর্ণিল সাজে সাজানো হয়েছে পুরো ক্যাম্পাস। আজ ২৬মার্চ ২০২২ (শনিবার) সকাল ৬টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাধীনতা চত্ত্বরে জাতীয় পতাকা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসের শুভসূচনা করা হয়। এরপর প্রশাসনিক ভবনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও শেরেবাংলা এ. কে. ফজলুল হকের প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করা হয়। পরবর্তীতে সকাল ৬টা ৩০মিনিটে মাননীয় ভাইস—চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূ্ঁইয়া এর নেতৃত্বে শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীরা জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুস্পস্তবক অর্পণ করেন। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন শেকৃবি'র মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম, পোস্ট গ্রাজুয়েট স্টাডিজের ডিন প্রফেসর ড. অলোক কুমার পাল, গবেষণা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক, ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া গবেষণা কেন্দে্রর পরিচালক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আলী, আইকিউএসি'র পরিচালক ড. আসাদুজ্জামান খাঁন, পরিকল্পনা, উন্নয়ন ও ওয়ার্কস এর পরিচালক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মিজানুল হক কাজল, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ ফরহাদ হোসেন, আইসিসির পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ মোফাজ্জল হোসাইন, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, প্রক্টর ড. মোঃ হারুন—উর—রশিদ, রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিমসহ বিভাগীয় চেয়ারম্যান, হল প্রভোস্ট, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী, শেকৃবি ছাত্রলীগের সভাপতি এস এম মাসুদুর রহমান মিঠু ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ মিজানুর রহমান, ছাত্রলীগের বিভিন্ন হলের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ অন্যান্য শিক্ষার্থীবৃন্দ। এরপর সকাল ১০টায় ছাত্র/ছাত্রী এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শ্রমিকদের জন্য বিভিন্ন ক্রীড়া প্রতিযোগিতার আয়োজন ও পুরস্কার বিতরণ করা হয়। ক্রীড়া প্রতিযোগিতার মধ্যে ছিল ভলিবল, ভারসাম্য দৌড়, হাড়িভাঙ্গা, মোরগ লড়াই, দৌড় ও স্লো বাইক প্রতিযোগিতা। দিবসটি উপলক্ষে রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলোতে উন্নতমানের খাবার পরিবেশন এর ব্যবস্থা করা হয়েছে। কৃষিবিদ এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল জনসংযোগ কর্মকর্তা, শেকৃবি, ঢাকা মোবাইল—০১৭৪৩—০৪৪১২৮
প্রেস রিলিজ। শেকৃবিতে স্নাতকোত্তর পর্যায়ে আউটকাম বেইজড কারিকুলাম এর মোড়ক উন্মোচন। আজ ১২ এপ্রিল ২০২২ (মঙ্গলবার) সকাল ০৯:৪৫ ঘটিকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের কনফারেন্স কক্ষে ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি এ্যাসিউরেন্স সেল (আইকিউএসি) এর আয়োজনে কৃষি অনুষদের স্নাতকোত্তর পর্যায়ে আউটকাম বেইজড কারিকুলাম এর মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। আইকিউএসি এর অতিরিক্ত পরিচালক প্রফেসর ড. মীর্জা হাছানুজ্জামান এর সঞ্চালনায় উক্ত কারিকুলাম এর মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ এক্রিডিটেশন কাউন্সিল এর চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মেসবাহ উদ্দিন আহমেদ। অনুষ্ঠানে সভাপতি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় ভাইস—চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভঁূইয়া। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম এবং প্রফেসর ড. অলোক কুমার পাল, ডিন, পোস্ট গ্রাজুয়েট স্টাডিজ। অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন কৃষি অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. পরিমল কান্তি বিশ্বাস, এএসভিএম অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. লাম—ইয়া আসাদ, এগ্রিবিজনেজ ম্যানেজমেন্ট অনুষদের ডিন প্রফেসর মোঃ আব্দুল লতিফ, ফিশারিজ, একোয়াকালচার এন্ড মেরিন সাইন্স অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. এ. এম. সাহাবউদ্দিন, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ ফরহাদ হোসেন, আইসিসির পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ মোফাজ্জল হোসাইন, প্রক্টর ড. মোঃ হারুন—উর—রশিদ, রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিমসহ বিভাগীয় চেয়ারম্যান, হল প্রভোস্ট, কৃষি অনুষদের শিক্ষকবৃন্দ। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্যে আইকিউএসি'র পরিচালক প্রফেসর ড. আসাদুজ্জামান খাঁন বলেন, শিক্ষার গুণগতমান বৃদ্ধির জন্য শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদের ১২টি এবং ইনস্টিটিউট অব সীড টেকনোলজীসহ মোট ১৩টি ডিসিপ্লিনের জন্য এই আউটকাম বেইজড কারিকুলাম প্রণয়ন করা হয়েছে। বাংলাদেশ এক্রিডিটেশন কাউন্সিল ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের গাইড লাইন অনুযায়ী কৃষি অনুষদের এই এমএস কারিকুলাম প্রণয়ন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে মাননীয় ভাইস—চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভঁূইয়া বলেন, কৃষিতে আমাদের ব্যাপক সফলতা হয়েছে। কৃষকের হাতে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি পৌছানোর পরই কৃষির আজকের এই সাফল্য। বর্তমান সরকার কৃষি ও গবেষণায় পর্যাপ্ত বরাদ্দ দিয়ে যাচ্ছে। ফলে এখন গবেষণার সুযোগ সুবিধা অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। আমাদের কৃষির যে পরিবর্তন এসেছে সেটা আমাদের কৃষি গ্রাজুয়েটদের হাত ধরেই এসেছে। ১৯৩৮ সালে এই ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠার পর এদেশে কৃষির যত অবকাঠামো তৈরি হয়েছে এর সবকিছুর পেছনে এই প্রতিষ্ঠানের গ্রাজুয়েটদের অবদান রয়েছে। এ ঐতিহ্য ধরে রাখতে হলে আমাদের গুনগত মানসম্পন্ন কারিকুলাম অবশ্যই প্রয়োজন ছিল। আজকের এই কারিকুলামটি তৈরির ফলে কৃষিতে উচ্চ শিক্ষার গুণগত মান বৃদ্ধি পাবে। তিনি শিক্ষকদের শিক্ষার মান উন্নয়ন ও গবেষনায় অধিকতর মনোনিবেশ এবং নতুন এ কারিকুলামটি বাস্তবায়নে নিজেদের প্রস্তুত করে নেওয়ার আহবান জানান। প্রধান অতিথি বাংলাদেশ এক্রিডিটেশন কাউন্সিল এর চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মেসবাহ উদ্দিন আহমেদ শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদের এমএস কারিকুলাম প্রণয়নের সাথে জড়িত সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ দিয়ে বলেন, এ কারিকুলামের ফলে কৃষিতে উচ্চ শিক্ষার গুণগত মান বৃদ্ধি পাবে। কৃষিবিদ এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল জনসংযোগ কর্মকর্তা, শেকৃবি, ঢাকা মোবাইল—০১৭৪৩—০৪৪১২৮
প্রেস রিলিজ। সীমিত পরিসরে শেকৃবিতে বর্ষবরণ অনুষ্ঠিত। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে সীমিত পরিসরে বর্ষবরণ ১৪২৯ উদযাপিত হয়েছে। আজ ১৪ এপ্রিল ২০২২ (বৃহস্পতিবার) সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাধীনতা চত্বরে বেলুন ও পায়রা উড়ানোর মাধ্যমে দিবসটির সূচনা হয়। পরবর্তীতে মাননীয় ভাইস—চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া'র নেতৃত্বে এক আনন্দ শোভাযাত্রা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে স্বাধীনতা চত্বরে এসে শেষ হয়। এরপর সংক্ষিপ্ত আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়। ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ ফরহাদ হোসেনের সঞ্চালনায় আলোচনাসভায় বক্তব্য রাখেন শেকৃবি'র মাননীয় ভাইস—চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া ও মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম। মাননীয় ভাইস—চ্যান্সেলর তাঁর বক্তব্যে সবাইকে নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, নববর্ষ বাঙালির প্রাণের উৎসব। এ উৎসব সার্বজনীন। সকল ধর্মের, সকল বর্ণের মানুষ বর্ষবরণ উৎসবে মেতে উঠেন। বাঙালির চিরায়ত আবাহন যেন নতুন করে সবাইকে জাগিয়ে তুলে। আমরা ধর্মনিরপেক্ষ ভাবে এ উৎসব পালন করে থাকি। ধর্ম যেন আমাদের সংস্কৃতিকে খামছি মেরে আকড়ে না ধরে। আজকের আনন্দের এ দিনে বাংলা নববর্ষ আমাদের আনন্দের বার্তা বয়ে নিয়ে আসুক এবং যা কিছু দুঃখ বেদনা সেগুলো দূর করে নিয়ে যাক। অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন ফিশারিজ, একোয়াকালচার এন্ড মেরিন সায়েন্স অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. এ. এম. সাহাবউদ্দিন, গবেষণা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ ফরহাদ হোসেন, পরিকল্পনা, উন্নয়ন ও ওয়ার্কস এর পরিচালক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মিজানুল হক কাজল, আইসিসির পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ মোফাজ্জল হোসাইন, প্রক্টর ড. মোঃ হারুন—উর—রশিদ, রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিম, খামার তত্বাবধায়ক ড. আল শামছুল হক, শেকৃবি ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ মিজানুর রহমান, ছাত্রলীগের বিভিন্ন হল শাখার সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও ছাত্র—ছাত্রীবৃন্দ। কৃষিবিদ এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল জনসংযোগ কর্মকর্তা, শেকৃবি, ঢাকা মোবাইল—০১৭৪৩—০৪৪১২৮
শেকৃবিতে বঙ্গবন্ধুর জীবনী নিয়ে আলোচনা সভা ও ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস পালিত শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে বঙ্গবন্ধুর জীবনী নিয়ে আলোচনা সভার আয়োজন করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি এস্যুরেন্স সেল (IQAC)। আজ ১৭ এপ্রিল ২০২২ (রবিবার) বিকাল ৩টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সেমিনার কক্ষে এই আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। আইকিউএসি (IQAC) এর অতিরিক্ত পরিচালক প্রফেসর ড. মীর্জা হাসানুজ্জামান এর সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আইকিউএসি (IQAC) এর পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ আসাদুজ্জামান খাঁন। প্রধান অতিথির বক্তব্যে মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া বলেন, "বঙ্গবন্ধু রাজনীতি শুরু করেছিলেন সাধারণ নিপীড়িত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য। তিনি সারাজীবন সাধারণ মানুষের জন্য আন্দোলন করে গেছেন। তিনি শুধু রাজনীতি করতেন না তিনি এদেশের মানুষের কথা, মাটির কথা বলতেন। তিনি আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার জন্য দেশকে একদিনে প্রস্তুত করেন নি, তা ছিলো বঙ্গবন্ধুর সারাজীবনের আন্দোলন সংগ্রামের ফসল। যে বাঙালি মানুষের আদেশ পালনের জন্য ব্যস্ত থাকতো তাদেরকে তিনি বিদ্রোহী করে তুলেছিলেন এবং স্বাধিকার আন্দোলনের মন্ত্রে উজ্জীবিত করে স্বাধীনতার জন্য প্রস্তুত করেছিলেন।" অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন কৃষি অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. পরিমল কান্তি বিশ্বাস, এএসভিএম অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. লাম-ইয়া আসাদ, এগ্রিবিজনেস ম্যানেজমেন্ট অনুষদের ডিন প্রফেসর মোঃ আব্দুল লতিফ, ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া গবেষণা কেন্দ্রের পরিচালক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আলী, গবেষণা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ ফরহাদ হোসেন, পরিকল্পনা, উন্নয়ন ও ওয়ার্কস এর পরিচালক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মিজানুল হক কাজল, আইসিসির পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ মোফাজ্জল হোসাইন, বহিরাঙ্গন কার্যক্রম বিভাগের পরিচালক ড. শরমিন চৌধুরী, প্রক্টর ড. মোঃ হারুন-উর-রশিদ, রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিম, বিভিন্ন হলের প্রভোস্ট, সিনিয়র শিক্ষকবৃন্দ, কর্মকর্তা, কর্মচারী এবং শেকৃবি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি এস এম মাসুদুর রহমান মিঠু, সাধারণ সম্পাদক মোঃ মিজানুর রহমানসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ। এর আগে সকাল ১০টায় ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস উপলক্ষে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাধীনতা চত্ত্বরে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। এরপর প্রশাসনিক ভবনে স্থাপিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয় এবং রুহের মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া মোনাজাত হয়। স্বাক্ষরিত- এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল জনসংযোগ কর্মকর্তা, শেকৃবি মোবাইল-০১৭৪৩-০৪৪১২৮
প্রেস রিলিজ। বিনম্র শ্রদ্ধায় শের-ই-বাংলার ৬০তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে অবিভক্ত বাংলার প্রথম প্রধানমন্ত্রী ও বাঙালি জাতীয়তাবাদের মহান নেতা শের-ই-বাংলা এ. কে. ফজলুল হকের ৬০তম মৃত্যুবার্ষিকী বিনম্র শ্রদ্ধায় পালিত হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে আজ ২৭ এপ্রিল ২০২২ সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনে শেরেবাংলার প্রতিকৃতিতে পুস্পার্ঘ অর্পণ করেন মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের পোস্ট গ্রাজুয়েট স্টাডিজের ডিন প্রফেসর ড. অলোক কুমার পাল, ড. মোঃ ওয়াজেদ মিয়া গবেষণা কেন্দ্রের পরিচালক ড. মোহাম্মদ আলী, গবেষণা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ ফরহাদ হোসেন, আইসিসি পরিচালক ড. মোঃ মোফাজ্জল হোসেন, আইকিউএসি এর পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ আসাদুজ্জামান খান, পরিকল্পনা, উন্নয়ন ও ওয়ার্কস এর পরিচালক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মিজানুল হক কাজল, প্রক্টর ড. হারুন-উর-রশিদ, বিভিন্ন হল প্রভোস্ট ও রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিম, ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ মিজানুর রহমান সহ শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও ছাত্র-ছাত্রীবৃন্দ। এরপর মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া মোনাজাত করা হয়। কৃষিবিদ এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল জনসংযোগ কর্মকর্তা, শেকৃবি, ঢাকা মোবাইল-০১৭৪৩-০৪৪১২৮
প্রেস রিলিজ। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেডের সমঝোতা চুক্তি। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অগ্রণী ব্যাংকের একটি শাখা স্থাপনের বিষয়ে আজ ২৩—০৫—২০২২ তারিখ সকাল ১০ ঘটিকায় ভাইস—চ্যান্সেলর মহোদয়ের সভা কক্ষে এ সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস—চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া এর সভাপতিত্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে সমঝোতা চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন শেকৃবির মাননীয় ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মোঃ নজরুল ইসলাম ও অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেডের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন ব্যাংকটির মহাব্যবস্থাপক এ.কে.এম. শামীম রেজা। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন, পোস্ট গ্রাজুয়েট স্টাডিজ এর ডীন অধ্যাপক ড. অলোক কুমার পাল, গবেষণা পরিচালক অধ্যাপক ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক, আইসিসি পরিচালক অধ্যাপক ড. মোঃ মোফাজ্জল হোসাইন, প্রক্টর ড. মোঃ হারুন—উর—রশিদ, রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিম, অগ্রণী ব্যাংক লিঃ এর উপ—মহাব্যবস্থাপক এস.এম. জহিরুল ইসলাম, অগ্রণী ব্যাংক লিঃ শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপক কাজী মোহাম্মদ এনামুল হক। অগ্রণী ব্যাংকের এ শাখা স্থাপনের ফলে অত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীসহ সংশ্লিষ্ট সকলেই সকল ধরণের ব্যাংকিং সুযোগ সুবিধা পাবেন। এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন ব্যাংকিং সুবিধাসহ সহজ শর্তে ল্যাপটপ/ডেস্কটপ ক্রয়ে ঋণ সুবিধা পাবে। কৃষিবিদ এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল জনসংযোগ কর্মকর্তা, শেকৃবি, ঢাকা মোবাইল—০১৭৪৩—০৪৪১২৮
স্বপ্নের পদ্মা সেতুর শুভ উদ্বোধন উপলক্ষে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে আনন্দ র্যালি
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কৃষকরত্ন শেখ হাসিনা কর্তৃক স্বপ্নের পদ্মা সেতুর শুভ উদ্বোধন উপলক্ষে আজ ২৫ জুন ২০২২ তারিখ রোজ শনিবার সকাল ৮ টা ৩০ মিনিটে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে এক আনন্দ র্যালি অনুষ্ঠিত হয়। আনন্দ র্যালিটি একাডেমিক ভবন (কৃষি অনুষদ) থেকে শুরু হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিন করে আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম প্রশাসনিক ভবনে এসে শেষ হয়। আনন্দ র্যালি শেষে সকলের মাঝে মিষ্টি বিতরণ করা হয়।
এরপর ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক অধ্যাপক ড. মোঃ ফরহাদ হোসেনের সঞ্চালনায় সংক্ষিপ্ত আলোচনায় বক্তব্য রাখেন শেকৃবি'র মাননীয় ভাইস—চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া, মাননীয় ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মোঃ নজরুল ইসলাম, শেকৃবি ছাত্রলীগের সভাপতি এস এম মাসুদুর রহমান মিঠু ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ মিজানুর রহমান।
মাননীয় ভাইস—চ্যান্সেলর তাঁর বক্তব্যে বলেন, “পদ্মা সেতু ইতিহাসের একটি অনন্য মাইল ফলক এবং স্বাধীনতার পর আমাদের সবচেয়ে বড় অর্জন। এটি শুধুমাত্র একটি স্থাপনা নয়, এটি আমাদের সক্ষমতা ও অহংকারের প্রতীক। পদ্মা সেতুর স্বপ্ন বাস্তবায়ন সম্ভব হয়েছে বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কৃষকরত্ন শেখ হাসিনা’র মত দূরদর্শী ও সাহসী নেতৃত্বের কারনে”।
তিনি আরো বলেন, “২০৪১ সালের মাঝে বাংলাদেশকে উন্নত দেশের কাতারে নিতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ইতোমধ্যে অসংখ্য অর্থনৈতিক অঞ্চল তৈরি করে দেশি বিদেশী বিনিয়োগ আকৃষ্ট করেছেন। দেশের এমন কোন সেক্টর নেই যেখানে তাঁর হাতের স্পর্শ লাগেনি ও পরিকল্পনা নেই। আগামী দিনের উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণে আমাদেরকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার পাশে থেকে কাজ করে যেতে হবে”।
আনন্দ র্যালিতে আরো উপস্থিত ছিলেন, পোস্ট গ্রাজুয়েট স্টাডিজ এর ডীন অধ্যাপক ড. অলোক কুমার পাল, কৃষি অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. পরিমল কান্তি বিশ্বাস, এনিম্যাল সায়েন্স এন্ড ভেটেরিনারি মেডিসিন অনুষদ এর ডীন অধ্যাপক ড. লাম—ইয়া আসাদ, ফিশারিজ, একোয়াকালচার এন্ড মেরিন সায়েন্স অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. এ. এম. সাহাবউদ্দিন, ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া গবেষণা কেন্দ্রের পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলী, গবেষণা পরিচালক অধ্যাপক ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক, আইকিউএসি এর পরিচালক অধ্যাপক ড. আসাদুজ্জামান খান, পরিকল্পনা, উন্নয়ন ও ওয়ার্কস এর পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মিজানুল হক কাজল, বহিরাঙ্গন কার্যক্রম এর পরিচালক ড. শরমিন চৌধুরী, বিভিন্ন হল প্রভোষ্টবৃন্দ, প্রক্টর ড. মোঃ হারুন—উর—রশিদ, রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিম, শেকৃবি ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দসহ শিক্ষক, ছাত্র—ছাত্রী, কর্মকর্তা, কর্মচারী, শ্রমিকবৃন্দ।
কৃষিবিদ এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল
জনসংযোগ কর্মকর্তা, শেকৃবি, ঢাকা
মোবাইল—০১৭৪৩—০৪৪১২৮
প্রেস রিলিজ
শুদ্ধাচার পুরষ্কার পেলেন শেকৃবি’র তিন জন
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন জন শিক্ষক ও কর্মচারী ২০২১—২২ অর্থ বছরের জন্য শুদ্ধাচার পুরষ্কার পেয়েছেন। আজ ২৮ জুন ২০২২ রোজ মঙ্গলবার সকাল ১০:০০ ঘটিকায় বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রশাসনিক ভবনের কনফারেন্স কক্ষে এ পুরষ্কার প্রদান করা হয়।
আইকিউএসি এর অতিরিক্ত পরিচালক অধ্যাপক ড. মীর্জা হাছানুজ্জামান এর সঞ্চালনায় পুরষ্কার প্রদান অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিশ্ববিদ্যালয়ে মাননীয় ভাইস—চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের সদস্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আলমগীর। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শেকৃবি’র মাননীয় ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মোঃ নজরুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন অনুষদের ডীন, পরিচালক, রেজিস্ট্রার, প্রভোস্ট, সিনিয়র শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন আইকিউএসি এর পরিচালক অধ্যাপক ড. মোঃ আসাদুজ্জামান খান।
২০২১—২২ অর্থ বছরের ২য় থেকে ৯ম গ্রেডের একজন, ১০ম থেকে ১৬তম গ্রেডের একজন এবং ১৭—২০তম গ্রেডের একজনকে শুদ্ধাচার পুরষ্কার প্রদান করা হয়। পুরষ্কার হিসেবে একমাসের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ, ক্রেস্ট ও সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়। পুরষ্কার প্রাপ্ত তিন জন হলেন কৌলিতত্ত্ব ও উদ্ভিদ প্রজনন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মোঃ হারুন—উর—রশিদ, পরীক্ষা শাখার সিনিয়র এ্যাসিসটেন্ট (কম্পিউটার) মোঃ শাফিউল ইসলাম ও ভিসি সচিবালয়ের সিনিয়র অফিস সহায়ক মোঃ আবু হানিফ।
কৃষিবিদ এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল
জনসংযোগ কর্মকর্তা, শেকৃবি, ঢাকা
মোবাইল—০১৭৪৩—০৪৪১২৮
প্রেস রিলিজ
শেকৃবিতে এএসভিএম অনুষদের ৬ষ্ঠ ব্যাচের ইন্টার্ণশীপ ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম উদ্বোধন
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শেকৃবি) এনিম্যাল সায়েন্স এন্ড ভেটেরিনারি মেডিসিন অনুষদের ৬ষ্ঠ ব্যাচের ইন্টার্ণশীপ প্রোগ্রাম উদ্বোধন করা হয়েছে। ছয় মাসব্যাপী এই ইন্টার্ণশীপ প্রোগ্রামে ভেটেরিনারি অনুষদের ৬০ জন শিক্ষার্থী ১২টি গ্রুপে বিভক্ত হয়ে পর্যায়ক্রমে বাংলাদেশ ভেটেরিনারী কাউন্সিল, বিভিন্ন উপজেলা প্রাণিসম্পদ হাসপাতাল, সেন্ট্রাল ভেটেরিনারী হাসপাতালসহ ১২টি সরকারী ও বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে এবং ওয়েষ্ট বেঙ্গল ইউনির্ভাসিটি, ইন্ডিয়ায় প্রশিক্ষণ গ্রহণ করবেন।
বুধবার ২৯ জুন ২০২২ সকাল ১১:০০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শেখ কামাল ভবনে এএসভিএম অনুষদের ডীন কনফারেন্স কক্ষে ইন্টার্ণশীপ ওরিয়েন্টেশন—২০২১ অনুষ্ঠিত হয়।
এএসভিএম অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. লাম—ইয়া আসাদ এর সভাপতিত্বে উক্ত ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শেকৃবি'র মাননীয় ভাইস—চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শেকৃবি'র মাননীয় ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মোঃ নজরুল ইসলাম। এছাড়াও বিভিন্ন অনুষদের ডীন, পরিচালক, প্রক্টর, এএসভিএম অনুষদের বিভিন্ন বিভাগের চেয়ারম্যান, শিক্ষক, ইন্টার্ণশীপ প্রোগ্রামের শিক্ষার্থী ও রেনেটা লিমিটেডের এনিম্যাল হেল্থ বিভাগের প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন।
সহকারী অধ্যাপক এনায়েত কবির ও ফাল্গুনী দাদক এর সঞ্চালনায় ইন্টার্ণশীপ ওরিয়েন্টেশন —২০২১ এর কার্যক্রম সম্পর্কে বিস্তারিত উপস্থাপন করেন উক্ত প্রোগ্রামের অন্যতম কো—অর্ডিনেটর এনিম্যাল নিউট্রিশন, জেনেটিক্স এন্ড ব্রিডিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও বিভাগীয় চেয়ারম্যান ড. মোফাচ্ছেরা আক্তার।
উক্ত ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মাননীয় ভাইস—চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া বলেন, ইন্টার্ণশীপ যেহেতু হাতে কলমে এবং মাঠে থেকে শেখার সুযোগ তাই সেটাকে কাজে লাগিয়ে একজন দক্ষ প্রাণি চিকিৎসক হিসেবে নিজেদেরকে গড়ে তুলবে। সাড়ে চার বছরের তত্ত্বীয় ও ব্যবহারিক শিক্ষার পর সরাসরি হাতে কলমে শেখার জন্যই এই আয়োজন। এসময় শিক্ষার্থীদেরকে শেখার বিষয়ে কোনো রকম শৈথিল্যতা প্রদর্শন না করে কোর্স সম্পন্ন করে দেশের প্রাণি সম্পদের উন্নয়নে অবদান রাখার আহ্বান জানান। এছাড়াও প্রোগ্রামে বক্তব্য রাখেন শেকৃবি'র মাননীয় ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মোঃ নজরুল ইসলাম, ইন্টার্ণশীপ শিক্ষার্থীদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জাকিয়া সুলতানা প্রীতি ও আরজু আহমেদ।
কৃষিবিদ এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল
জনসংযোগ কর্মকর্তা, শেকৃবি, ঢাকা
মোবাইল—০১৭৪৩—০৪৪১২৮
প্রেস রিলিজ
দেশীয় প্রযুক্তির মাছের ভাসমান খাদ্য তৈরির মেশিন সাউ ফিড মিল—১ এর শুভ উদ্বোধন
আজ ২৪—০৭—২০২২ রোজ রবিবার বিকাল ৩:৩০ মিনিটে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শেখ কামাল অনুষদ ভবনের নিচ তলায় সাউ ফিড মিল—১ এর শুভ উদ্বোধন করা হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শেকৃবি’র মাননীয় ভাইস—চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া। উক্ত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শেকৃবি'র মাননীয় ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মোঃ নজরুল ইসলাম। এছাড়াও ফিশারিজ, একুয়াকালচার এন্ড মেরিন সায়েন্স অনুষদের ডীন, অধ্যাপক ড. এ. এম. সাহাবুদ্দিন, এএসভিএম অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. লাম—ইয়া আসাদ, গবেষণা পরিচালক অধ্যাপক ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক, বহিরাঙ্গন কার্যক্রম এর পরিচালক ড. শরমিন চৌধুরী, প্রক্টর ড. মোঃ হারুন—উর—রশিদ এবং ফিশারিজ, একুয়াকালচার এন্ড মেরিন সায়েন্স অনুষদের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষকবৃন্দ ও শিক্ষার্থী।
মাছ চাষের খাবারের খরচ কমানোর পাশাপাশি খামারিরা যেন নিজের খামারের প্রয়োজনীয় খাদ্য নিজে উৎপাদন করতে পারে সে লক্ষ্যকে সামনে রেখে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিশারিজ, একুয়াকালচার এন্ড মেরিন সায়েন্স অনুষদের ফিশিং এন্ড পোষ্ট হারভেষ্ট টেকনোলজী বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ও বিভাগীয় চেয়ারম্যান মোঃ মাসুদ রানা সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তি ব্যবহার করে মাছের খাদ্য তৈরির মেশিন সাউ ফিড মিল—১ উদ্ভাবন করেছেন। মেশিনটি তৈরি করতে মোট সময় লাগে এক বছর ছয় মাস এবং মেশিনটি তৈরিতে খরচ হয় প্রায় বার লক্ষ টাকা। সাউ ফিড মিল—১ এর উদ্ভাবক মাসুদ রানা জানান মাছ চাষিদের খাবারের সরবরাহ ও খরচ কমাতে মেশিনটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। নিরাপদ মাছ উৎপাদনের জন্য প্রয়োজন নিরাপদ মৎস্য খাদ্য। যেহেতু খামারি মাছের খাদ্যের কাঁচামাল সংগ্রহ করে নিজেই খাদ্য উৎপাদন করবে সেক্ষেত্রে খাদ্য যেমন নিরাপদ হবে তেমনি ঐ খাদ্য প্রয়োগ করে উপাদিত মাছও নিরাপদ হবে।
উদ্ভাবিত মেশিনটির বিশেষত্ব হল একই মেশিন দিয়ে খামারি মাছের ভাসমান ও ডুবন্ত উভয় প্রকার খাদ্য তৈরী করতে পারবে পাশাপাশি মেশিনটি দিয়ে ০.৫ মিলি থেকে ৫ মিলি আকারের সকল প্রজাতির মাছ ও চিংড়ির খাদ্য তৈরি করা যাবে। মেশিনটিতে এডভান্সড মিলিং টেকনোলজি ব্যবহার করা হয়েছে ফলে এটি একটানা ১০—১২ ঘন্টা খাদ্য উৎপাদন করতে পারবে, যেখানে ঘন্টায় ৭০—৮০ কেজি খাবার উৎপাদন করা সম্ভব এবং প্রতি কেজি খাদ্য উৎপাদনে খরচ হবে ৩৮—৪০ টাকা কিন্তু বর্তমান বাজারে প্রতি কেজি ফিড মিল ৫৮—৬০ টাকায় ক্রয় করতে হয়। উদ্ভাবিত মেশিনটি দিয়ে মাছের খাদ্যের পাশাপাশি হাঁস, মুরগী, কবুতরসহ অন্যান্য যে কোন পাখির খাদ্য তৈরি করা সম্ভব যা মৎস্য সেক্টরের পাশাপাশি পোলট্রি শিল্পে খুলে দিবে এক অপার সম্ভাবনার দুয়ার বলে জানিয়েছেন মেশিনটির উদ্ভাবক।
কৃষিবিদ এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল
জনসংযোগ কর্মকর্তা, শেকৃবি, ঢাকা
মোবাইল—০১৭৪৩—০৪৪১২৮
প্রেস রিলিজ
শেকৃবিতে “বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে বঙ্গবন্ধুর কৃষি ভাবনা” শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে 'বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে বঙ্গবন্ধুর কৃষি ভাবনা' শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (২৯ আগস্ট) বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের কনফারেন্স রুমে অনুষ্ঠিত এ কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব কৃষিবিদ মেজবাহ উদ্দিন।
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও বিভিন্ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের কৃষি বিজ্ঞানীদের নিয়ে অনুষ্ঠিত এ কর্মশালায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশের মহাসচিব মোঃ খায়রুল আলম প্রিন্স, বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মোঃ নজরুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় ভাইস—চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন অধ্যাপক ড. মোঃ ফরহাদ হোসেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে কৃষিবিদ মেজবাহ উদ্দিন বলেন, 'বঙ্গবন্ধু সবসময় কৃষি নিয়ে ভেবেছিলেন। অর্থনৈতিক সমৃদ্ধিতে কৃষিকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছিলেন। যুদ্ধ পরবর্তী এ দেশকে বিনির্মাণের লক্ষ্যে কৃষি খাতকে শক্তিশালী করার উদ্যোগ নেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ১৯৫৪ সালের নির্বাচনী ইশতেহারে যুক্তফ্রন্টের ২১ দফার মধ্যে বেশ কয়েকটি দফা ছিল কৃষি ও কৃষক নিয়ে। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু কৃষি ভিত্তিক সমবায় ব্যবস্থাকে বেছে নিয়েছিলেন। স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু কৃষির গুরুত্ব বিবেচনা করে মোট বাজেটের প্রায় বিশ শতাংশ বরাদ্দ রেখেছিলেন কৃষি খাতে। বর্তমানে সমবায়ভিত্তিক কৃষি ব্যবস্থা নারীর ক্ষমতায়ন ও অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে ভূমিকা পালন করছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে কৃষিকে আধুনিকায়ন করেছেন। সার ও সেচ খাতে প্রচুর ভর্তুকি দিচ্ছে সরকার। কৃষিকে বাদ দিয়ে দেশের উন্নতি সম্ভব না। দেশের অগ্রগতিতে কৃষির অবদান অনস্বীকার্য।'
সভাপতির বক্তব্যে ভাইস—চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া বলেন, বঙ্গবন্ধু কৃষিকে নিয়ে ভেবেছিলেন বলেই আজ দেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। ভালো বীজ না হলে ভালো ফসল হবে না বঙ্গবন্ধু এমন ভাবনা থেকেই গবেষণার প্রতি গুরুত্ব দিয়েছিলেন। দেশে কৃষি ও কৃষি সংশ্লিষ্ট গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলো গড়ে তুলে বঙ্গবন্ধু কৃষিকে আরও গতিশীল করেন। এ দেশের কৃষি ও কৃষকের কাছে বঙ্গবন্ধু সবসময় স্মরণীয় হয়ে থাকবেন। বর্তমানে কৃষি গবেষণায় খুবই কম বরাদ্দ দেওয়া হয়। গবেষণায় বরাদ্দ বৃদ্ধি করলে কৃষির উন্নয়ন আরও ত্বরান্বিত হবে বলে বিশ্বাস করি।'
মূল প্রবন্ধের উপর আরো আলোচনা করেন শেকৃবি’র মাননীয় ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মোঃ নজরুল ইসলাম।
কৃষিবিদ এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল
জনসংযোগ কর্মকর্তা, শেকৃবি, ঢাকা
মোবাইল—০১৭৪৩—০৪৪১২৮
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
কৃষি সংশ্লিষ্ট আট বিশ্ববিদ্যালয়ের সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষা শনিবার
কৃষিবিজ্ঞান বিষয়ে ডিগ্রি প্রদানকারী আট পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২১—২২ শিক্ষাবর্ষের সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষা শনিবার (১০ সেপ্টেম্বর) অনুষ্ঠিত হবে।
তৃতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত সমন্বিত এ ভর্তি পরীক্ষায় এবছর নেতৃত্বে দিচ্ছে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারী এন্ড এ্যানিম্যাল সায়েন্স বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।
এবছর মোট ৩৫৩৯ আসনের বিপরীতে ৭৯১৫৯ জন পরীক্ষার্থী ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবে। আসন প্রতি ২৩ জন শিক্ষার্থী প্রতিযোগিতা করবে।
হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া বাকি সাতটি কৃষি সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপকেন্দ্র হিসেবে থাকবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ইডেন মহিলা কলেজ।
মোট ১০টি কেন্দ্রে একযোগে সকাল ১১:৩০ থেকে দুপুর ১২:৩০ পর্যন্ত ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
ইতোমধ্যেই ভর্তি পরীক্ষার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। উল্লেখ্য, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দে্র ৭০০০ পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করবে।
কৃষিবিদ এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল
জনসংযোগ কর্মকর্তা, শেকৃবি, ঢাকা
মোবাইল—০১৭৪৩—০৪৪১২৮
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
কৃষি সংশ্লিষ্ট আট বিশ্ববিদ্যালয়ের সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
কৃষিবিজ্ঞান বিষয়ে ডিগ্রি প্রদানকারী আটটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক প্রথম বর্ষের সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (১০ সেপ্টেম্বর) সকাল ১১:৩০ থেকে দুপুর ১২:৩০ পর্যন্ত শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়সহ মোট সাতটি কেন্দ্র ও তিনটি উপকেন্দে্র একযোগে এ ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
তৃতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত সমন্বিত এ ভর্তি পরীক্ষায় এবছর নেতৃত্বে দিচ্ছে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারী এন্ড এ্যানিম্যাল সায়েন্স বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।
এবছর মোট ৩৫৩৯ আসনের বিপরীতে ৭৯,১৫৯ জন পরীক্ষার্থীর মাঝে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ৬৫,২৭৯ জন। উপস্থিতির হার শতকরা ৮২.৪৬।
ভর্তি পরীক্ষার বিভিন্ন কেন্দ্র পরিদর্শন করেন শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় ভাইস—চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া। এ সময় তাঁর সাথে আরও উপস্থিত ছিলেন শেকৃবির মাননীয় ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মোঃ নজরুল ইসলাম ও রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিম।
ভর্তি পরীক্ষা শেষে মাননীয় ভাইস—চ্যান্সেলর বলেন ভর্তি পরীক্ষা সুষ্ঠ ও সুন্দর ভাবে সম্পন্ন হয়েছে। কোথাও কোন ধরনের বিশৃঙ্খলা ও অপ্রিতিকর ঘটনা ঘটেনি। উপস্থিতির হার ছিল সন্তষজনক। তিনি ভর্তি পরীক্ষার সাথে সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের সকলকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানান।
উল্লেখ্য যে ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ তারিখ ওয়েবসাইটে (acas.edu.bd) তে পাওয়া যাবে।
কৃষিবিদ এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল
জনসংযোগ কর্মকর্তা, শেকৃবি, ঢাকা
মোবাইল—০১৭৪৩—০৪৪১২৮
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
শেকৃবিতে ভেটেরিনারি অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শেকৃবি) প্রথমবারের মত বাংলাদেশ ভেটেরিনারি অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (১ অক্টোবর) সকাল ১১.০০ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শেখ কামাল ভবনের তৃতীয় তলার করিডোরে অলিম্পিয়াডটি অনুষ্ঠিত হয়।
ইউএসএআইড (USAID) এর অর্থায়নে এবং ন্যাশনাল ভেটেরিনারি ডিন কাউন্সিল (NVDC), এবং জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (FAO) এর সহযোগিতায় ১২টি ভেটেরিনারি ডিগ্রি প্রদানকারী বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজে একযোগে সকাল ১১.০০—১.০০ টা পর্যন্ত অনলাইনে ও অফলাইনে প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৫ জন করে শিক্ষার্থী ১৭ টি গ্রুপে বিভক্ত হয়ে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে। অনুষ্ঠানের অনলাইন কুইজ প্রতিযোগিতা এবং পর্যায়ক্রমে গেম খেলা ও অফলাইনে কেস স্টাডি করা হয়।
শেকৃবি থেকে চ্যাম্পিয়ন হয় সুপারবাগ টিম। শেকৃবি থেকে নির্বাচিত টিমের দলনেতা ছিলেন মুহতাদি মোঃ ওয়ালিউল্লাহ এবং অন্যান্য সদস্য হলো মোঃ মোজাহিদুল ইসলাম তুষার, ফরহাদ হোসেন সাগর, সোনিয়া হাসনাত জাহান।
দিনব্যাপী অনুষ্ঠান শেষে বিকাল ৩.৩০ মিনিটে অংশগ্রহণকারী ও বিজয়ীদের হাতে সার্টিফিকেট ও পুরস্কার তুলে দেন প্রধান অতিথি শেকৃবি'র মাননীয় ভাইস—চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া।
অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন এনিম্যাল সায়েন্স এন্ড ভেটেরিনারি মেডিসিন (এএসভিএম) অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. লাম—ইয়া আসাদ। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন একই অনুষদের অধ্যাপক ড. মোফাজ্জল হোসাইন, অধ্যাপক ড. কেবিএম সাইফুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. মোশাররফ হোসেন, ডা. সাজেদা সুলতানা সহযোগী অধ্যাপক ড. মাহফুজুল ইসলাম, ড. মো রাশেদুল ইসলাম সহ অনুষদের অন্যান্য শিক্ষকবৃন্দ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া বলেন, এই অনুষদের শিক্ষার্থীরা তোমরা নতুন দৃষ্টি ভঙ্গি ও চিন্তা ভাবনা নিয়ে এগিয়ে যাবে। তোমাদের পারষ্পরিক জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে জ্ঞানের বিস্তার ঘটবে। তিনি আরও বলেন, তোমাদের মধ্যে গভীর দেশ প্রেম থাকতে হবে। দেশটা আসলে অনেক সুন্দর। এদেশে যা আছে অন্য কোনো দেশে তা নেই। আমরা দেশকে ভালোবেসে দেশের জন্য যারযার অবস্থান থেকে কাজ করে যাবো।'
উল্লেখ্য, দেশের ১২ টি ভেটেরিনারি বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজ থেকে ১২ টি টিমকে নির্বাচিত করা হয়। বিজয়ী ১২টি টিম আগামী ১৬ নভেম্বর কক্সবাজারের রয়েল টিউলিপ হোটেলে চূড়ান্ত প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করবে।
কৃষিবিদ এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল
জনসংযোগ কর্মকর্তা, শেকৃবি, ঢাকা
মোবাইল—০১৭৪৩—০৪৪১২৮
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
শেকৃবিতে বাংলাদেশ উদ্ভিদ প্রজনন ও কৌলিতত্ত্ব সমিতির এর ২য় আর্ন্তজাতিক ও ১২তম দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বাংলাদেশ উদ্ভিদ প্রজনন ও কৌলিতত্ত্ব সমিতি (পিবিজিএসবি) এর ২য় আর্ন্তজাতিক ও ১২তম দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শেখ রাসেল টিএসসি সম্মেলন কক্ষে ২ দিন ব্যাপী এ সম্মেলনের উদ্বোধন করেন সম্মেলনের প্রধান অতিথি মাননীয় পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম।
বাংলাদেশ উদ্ভিদ প্রজনন ও কৌলিতত্ত্ব সমিতি এবং শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় এর যৌথ উদ্যোগে “Plant Breeding Transformation in Changing Climate” মূল প্রতিপাদ্য বিষয়ের উপর দুই দিনব্যাপী আয়োজিত এই সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেন দেশের বিভিন্ন প্রান্ত ও বিদেশ থেকে আগত উদ্ভিদ প্রজননবিদগণ।
অনুষ্ঠানে দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়, কৃষি গবেষণা প্রতিষ্ঠান, কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগসহ অন্যান্য সরকারি, বেসরকারি ও স্বায়ত্ব শাসিত প্রতিষ্ঠানের প্রধানগণসহ প্রায় সাত শতাধিক উদ্ভিদ প্রজননবিদ অংশগ্রহণ করেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম সকলকে বর্তমান এবং ভবিষ্যতের জলবায় ও প্রাকৃতিক দুর্যোগের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কাজ করার অনুরোধ জানান। তিনি আরও বলেন, আমাদের লক্ষ্য গবেষণার মাধ্যমে টেকসই খাদ্য নিরাপত্তা অর্জন এবং সবার জন্য নিরাপদ ও পুষ্টিকর খাদ্য নিশ্চিত করা।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল-এর নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. শেখ মোহাম্মদ বখতিয়ার। সম্মানিত অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে এফএও এর অ্যাসিষ্ট্যান্ট কান্ট্রি রিপ্রেজেনটিভ ড. নুর এ খন্দকার।
পিবিজিএসবি এর সভাপতি ড. মোঃ আজিজ জিলানী চৌধুরী এর সভাপতিত্বে উক্ত সম্মেলনে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় এর উপাচার্য ও সম্মেলনের সাংগঠনিক কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া।
শেকৃবি উপাচার্য বলেন, আমাদের কৃষি জলবায়ুর সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। ফলে জলবায়ুর পরিবর্তন কারণে নানা রকম রোগজীবাণুর আক্রমণ যেমন বৃদ্ধি করতে পারে, তেমনি খরা, শৈত্য, লবণাক্ততার মাধ্যমে আমাদের ফসলের ব্যাপক ক্ষতি সাধন করতে পারে। জলবায়ু পরিবর্তনের এই ক্ষতি লাঘব করার জন্য বিজ্ঞানীরা এখন ফসলের পীড়ন সহিষ্ণু জাত উদ্ভাবনের লক্ষে নানা রকম মলিক্যুলার প্ল্যান্ট ব্রিডিং কৌশল আবিষ্কার করে চলেছেন। এই কৌশল প্রয়োগের জন্য প্রয়োজন বিশেষ বৈশিষ্ট্যমন্ডিত জিন সম্পদ। দেশের জাতীয় উদ্ভিদ জিন সম্পদ ইনস্টিটিউট গড়ে না ওঠায় একদিকে আমাদের জিন সম্পদ সংগ্রহ ও ব্যবহার যেমন ব্যাহত হচ্ছে অন্যদিকে বিদেশ থেকে জিন সম্পদ বিনিময় কষ্টকর ও কোনো কোনো ক্ষেত্রে অসম্ভব হয়ে পড়েছে। সে জন্য দেশের জরুরি ভিত্তিতে জাতীয় উদ্ভিদ কৌলিসম্পদ ইনস্টিটিউট গড়ে তোলা প্রয়োজন।
দুই দিনব্যাপী আয়োজিত আন্তর্জাতিক এ মিলনমেলায় ৫টি টেকনিক্যাল সেশনে দেশী ও বিদেশী প্রথিতযথা প্রজননবিদগণ বিভিন্ন ক্যাটাগরীতে ৩৩টি লাগসই গবেষণালব্ধ ফলাফল উপস্থাপন করবেন। এছাড়া বাছাইকৃত ৬০টি গবেষণালব্ধ ফলাফল পোস্টারের মাধ্যমে অংশগ্রহণকারীদের নিকট উপস্থাপন করা হবে। সম্মেলনে উদ্ভিদ প্রজনন এবং কৌলিতত্ত্বে অসামান্য অবদানের জন্য স্বীকৃত প্রজননবিদগণ ও প্রতিনিধির মাঝে ক্রেস্ট ও সনদ বিতরণ করেন প্রধান অতিথি। বাংলাদেশ উদ্ভিদ প্রজনন ও জীবপ্রযুক্তি শিক্ষা ও গবেষণায় অসামান্য অবদানের জন্য শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য প্রফেসর ড. শাহ-ই-আলমকে উদ্ভিদ প্রজনন এ্যাওয়াডর্স ২০১৯ প্রদান করা হয়। উচ্চফলনশীল ধানের জাত উদ্ভাবনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করায় বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের সাবেক পরিচালক (গবেষণা) প্রয়াত ড. তমাল লতা আদিত্যকে উদ্ভিদ প্রজনন এ্যাওয়ার্ড ২০২০ প্রদান করা হয়। কেনাফ ও মেস্তার উচ্চ ফলনশীল জাত উদ্ভাবন গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট এর প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মোঃ আল-মামুনকে ইয়ং সাইন্টিস্ট এ্যাওয়ার্ড ২০১৯ প্রদান করা হয়। উদ্ভিদের কৌলিসম্পদ সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও টেকসই ব্যবহারে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের উদ্ভিদ জেনেটিক রিসোর্সেস সেন্টারের উর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মোঃ রেজওয়ান মোল্লাকে ইয়ং সাইন্টিস্ট এ্যাওয়ার্ড ২০২০ প্রদান করা হয়।
কৃষিবিদ এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল
জনসংযোগ কর্মকর্তা, শেকৃবি, ঢাকা
মোবাইল-০১৭৪৩-০৪৪১২৮
তারিখ: ২১-০২-২০২৩ ইং
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
শেকৃবিতে বিনম্র শ্রদ্ধায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত
বিনম্র শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত হয়েছে। অমর একুশের প্রথম প্রহরে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ভাষা শহীদদের প্রতি ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো: শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া।
এসময় মাননীয় ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো: নজরুল ইসলাম, পোস্ট গ্রাজুয়েট স্টাডিজের ডিন অধ্যাপক ড. অলোক কুমার পাল, ফিশারিজ, একোয়াকালচার এন্ড মেরিন সাইন্স অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. এ. এম. সাহাবুদ্দিন, গবেষণা পরিচালক অধ্যাপক ড. মো: আব্দুর রাজ্জাক, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক অধ্যাপক ড. মো: ফরহাদ হোসেন, পরিকল্পনা, উন্নয়ন ও ওয়ার্কস এর পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মিজানুল হক কাজল, আইসিটি সেলের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো: মোফাজ্জল হোসাইন, প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো: হারুন-উর-রশিদ, রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিম, বিভিন্ন হলের প্রভোস্ট, বিভাগীয় চেয়ারম্যান, বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি এস এম মাসুদুর রহমান মিঠু, সাধারণ সম্পাদক মো: মিজানুর রহমান, শিক্ষক, কর্মকর্তা, ছাত্র-ছাত্রী ভাইস-চ্যান্সেলর মহোদয়ের সঙ্গে ছিলেন।
ভাইস-চ্যান্সেলরের পর শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করেন- শিক্ষক সমিতি, নীল দল, সাদা দল, শেকৃবি শাখা ছাত্রলীগ, বিভিন্ন হল, বিভাগ, কর্মচারী সংগঠন, সাংবাদিক সমিতি, বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন।
কৃষিবিদ এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল
জনসংযোগ কর্মকর্তা
শেকৃবি, ঢাকা
মোবাইল-০১৭৪৩-০৪৪১২৮
তারিখ: ২৩-০২-২০২৩ ইং
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
দীপ্ত কৃষি এ্যাওয়ার্ড পেলেন শেকৃবি গবেষক
গবেষণায় অবদানের জন্য সেরা কৃষি উদ্ভাবক ক্যাটাগরিতে এসিআই-দীপ্ত কৃষি এ্যাওয়ার্ড-২০২২ অর্জন করেছেন শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক মোঃ মাসুদ রানা। তিনি শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিশিং এন্ড পোস্ট হার্ভেস্ট টেকনোলোজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত রয়েছেন। এ্যাওয়ার্ড হিসেবে তিনি নগদ ১ লক্ষ টাকার চেক, ক্রেস্ট ও সন্মাননা সনদ পেয়েছেন।
বাংলাদেশের কৃষির উন্নয়নে এসিআই ও দীপ্ত টেলিভিশন গত ৩ বছর যাবৎ কৃষি সেক্টরে ১০ টি ক্যাটাগরিতে এ্যাওয়ার্ড প্রদান করে খামারি ও বিজ্ঞানীদের উৎসাহ প্রদান করে আসছে। এই পুরষ্কারের উদ্দেশ্য প্রান্তিক পর্যায়ের খামারিদের মাঝে কৃষি প্রযুক্তির সম্প্রসারণ করা ও নতুন নতুন কৃষি উদ্যোক্তা তৈরি করা।
গবেষক মাসুদ রানা গত ২ বছর যাবৎ গবেষণা করে বাংলাদেশে প্রথম বারের মত দেশীয় প্রযুক্তি ব্যবহার করে অল্প খরচে গুনগত মানের মাছের ভাসমান খাদ্য তৈরীর মেশিন (SAU Feed Mill-০১) উদ্ভাবন করেছেন। উদ্ভাবিত মেশিনটি দিয়ে দিনে ১ টন পর্যন্ত খাবার তৈরী করতে পারবে যা ছোট ও মাঝারী খামারিদের খাবারের চাহিদা কমানোর পাশাপাশি উৎপাদন খরচ কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে মনে করেন উদ্ভাবক।
মো: মাসুদ রানা অনুভূতি ব্যক্ত করতে গিয়ে বলেন, কৃষি, কৃষক ও কৃষি সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ নিয়ে এরকম আয়োজন কৃষি সেক্টরের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে এবং তার উদ্ভাবন নিয়ে বলেন মাছ চাষের সিংহভাগ খরচ হয় খাবার খরচ যার যোগান দিতে খামারিরা হিমশিম খায়। অন্যদিকে নিরাপদ মাছ উৎপাদনে চাই নিরাপদ মৎস্য খাদ্য।
শেকৃবি উদ্ভাবিত যন্ত্রটিতে এডভান্সড মিলিং টেকনোলজি ব্যবহার করায় এটি একইসাথে ভাসমান ও ডুবন্ত খাবার তৈরি করতে পারবে, যন্ত্রটি দিয়ে খামারিরা নিজের খামারের প্রয়োজনীয় খাদ্য নিজে উৎপাদন করে একদিকে মাছের উৎপাদন খরচ কমাবে অন্যদিকে স্বল্প খরচে গুনগত মানের খাদ্য উৎপাদনের মাধ্যমে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারবে। ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক পর্যায়ের মৎস্য খামারিরা মেশিনটি ব্যবহারের মাধ্যমে অধিক মুনাফা অর্জন করতে পারবে বলে মনে করেন উদ্ভাবক।
শেকৃবি শিক্ষকের এই অর্জনে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া ও মাননীয় কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মোঃ নজরুল ইসলাম শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। শেকৃবি উদ্ভাবিত মাছের খাদ্য তৈরির মেশিন SAU Feed Mill-০১ স্বল্প খরচে নিরাপদ মৎস্য খাদ্য উৎপাদনের মাধ্যমে দেশের মৎস্য খামারিদের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।
কৃষিবিদ এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল
জনসংযোগ কর্মকর্তা
শেকৃবি, ঢাকা
মোবাইল-০১৭৪৩-০৪৪১২৮
তারিখ: ২৩-০২-২০২৩ ইং
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
শেকৃবির এগ্রি বিজনেস ম্যানেজমেন্ট অনুষদের শিক্ষার্থীদের ডিন’স অ্যাওয়ার্ড প্রদান
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের এগ্রি বিজনেস ম্যানেজমেন্ট অনুষদের শিক্ষার্থীদের ডিন’স অ্যাওয়ার্ড-২০২৩ প্রদান করা হয়েছে। ২০০৭ সাল থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত মোট ১১৫ জন শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন লেভেলের ফলাফলের উপর ভিত্তি করে এ ডিন’স অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়। এছাড়াও অসামান্য কৃতিত্বের জন্য ১৯ জন শিক্ষার্থীকে ডিসটিংকশন অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়।
আজ (২৩ ফেব্রুয়ারী) বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় অডিটোরিয়ামে ডিন’স অ্যাওয়ার্ড প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের হাতে অ্যাওয়ার্ড তুলে দেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো: শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া।
সামগ্রিক ফলাফল বিবেচনা এবং নীতিমালা অনুসরণে যারা একই লেভেলের উভয় সেমিস্টারে ৩.৮ বা তদুর্ধ্ব জিপিএ অর্জন করেছন তাদেরকে ডিন’স অ্যাওয়ার্ড এর জন্য মনোনীত করা হয়। ৩.৯ তদুর্ধ্ব সিজিপিএ প্রাপ্ত ১৯ জন শিক্ষার্থীকে ডিসটিংকশন অ্যাওয়ার্ডের জন্য মনোনীত করা হয়।
অনুষদের ডিন অধ্যাপক মো: আব্দুল লতিফের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন অনুষ্ঠান আয়োজক কমিটির আহবায়ক অধ্যাপক মো: জুলফিকার আহমেদ রেজা। প্রধান অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো: শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া। বিশেষ অতিথি ছিলেন শেকৃবি'র মাননীয় ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মোঃ নজরুল ইসলাম।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো: শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া বলেন, ‘যেকোনো ধরণের স্বীকৃতি মানুষকে উজ্জীবিত করে এবং সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার আগ্রহ তৈরি করে। তেমনি ডিন’স অ্যাওয়ার্ড শিক্ষার্থীর শিক্ষা জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ অ্যাওয়ার্ড। এই সম্মাননা শিক্ষার্থীদের শিক্ষাজীবনের একটি মাইলফলক। যারা এটাকে অবলম্বন করে সামনের পথ খুঁজে নিবে তারা নিশ্চয় ভালো করবে। তিনি আরও বলেন, এই সফলতা সেদিনই সার্থক হবে যেদিন তোমরা কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ করে দেশ ও জাতিকে উপযুক্ত সেবা দিতে পারবে’।
কৃষিবিদ এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল
জনসংযোগ কর্মকর্তা
শেকৃবি, ঢাকা
মোবাইল-০১৭৪৩-০৪৪১২৮
তারিখ: ২৮-০২-২০২৩ ইং
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
শেকৃবিতে নবীন শিক্ষার্থীদের ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদে লেভেল-১, সেমিস্টার-১ এর নবীন শিক্ষার্থীদের ওরিয়েন্টেশন-২০২২ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (মঙ্গলবার) সকাল ১০ ঘটিকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শেখ রাসেল টিএসসি কমপ্লেক্স অডিটোরিয়ামে উক্ত ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক অধ্যাপক ড. মোঃ ফরহাদ হোসেনের সভাপতিত্বে এবং রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিমের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মোঃ নজরুল ইসলাম ও কৃষি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. পরিমল কান্তি বিশ্বাস।
অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন পোস্ট গ্রাজুয়েট স্টাডিজের ডিন অধ্যাপক ড. অলোক কুমার পাল, এনিম্যাল সায়েন্স এন্ড ভেটেরিনারি মেডিসিন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. লাম-ইয়া আসাদ, এগ্রিবিজনেস ম্যানেজমেন্ট অনুষদের ডিন অধ্যাপক মোঃ আব্দুল লতিফ, ফিশারিজ, একোয়াকালচার এন্ড মেরিন সায়েন্স অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. এ এম সাহাবুদ্দিন, গবেষণা পরিচালক অধ্যাপক ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক, আইসিটি সেলের পরিচালক অধ্যাপক ড. মোঃ মোফাজ্জল হোসেন, প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোঃ হারুন-উর-রশিদ, বিভিন্ন বিভাগের পরিচালক, বিভাগীয় চেয়ারম্যান, হল প্রভোস্ট, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী, ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দসহ নবীন শিক্ষার্থীবৃন্দ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া নবীন শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানিয়ে বলেন, কৃষি পৃথিবীর একটি আদিমতম ও মহিমান্বিত পেশা। মানুষকে “মানুষ” হিসেবে গড়ে তুলেছে কৃষি। যখন মানুষ কৃষির সাথে সংযুক্ত হয়েছে, ফসল চাষাবাদ, পশুপালন ও মৎস্য চাষ শুরু করেছে তখনই মানুষ স্থায়ীভাবে বসবাসের চিন্তা করেছে। কৃষি মানুষকে স্থায়ী ও থীতু হয়ে বসবাস করতে শিখিয়েছে। কৃষির মধ্য দিয়েই আমরা মানুষ হয়েছি। কৃষিকে বাদ দিয়ে কোন কিছু করার সুযোগ নেই। আজকের যে সভ্যতা তার ভিত্তিও এ কৃষি।
তিনি আরো বলেন, আগেকার দিনে জমিতে লম্বা ধান হতো, ঝড় হলেই তা মাটিতে শুয়ে পড়তো। স্বাধীনতার পূর্বে এ দেশের মানুষ কখনও দুই বেলা পেট ভরে খেতে পারেনি। তখন পুষ্টির কথা চিন্তাই করতো না। এখন আমরা খাদ্যের চাহিদা মিটিয়ে পুষ্টির চাহিদাও মেটাচ্ছি। এ অভাবনীয় সাফল্যের কারিগর এদেশের কৃষিবিদ ও কৃষকগণ।
তোমরা একটি সুন্দর বাছাই প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছো। পরিশ্রম আর আত্ননিবেদন এর মাধ্যমে যে কোন পেশাতে ভালো করা সম্ভব। তুমি আজকে যে পেশায় এসেছো সেটি অত্যন্ত আনন্দময়, সম্মানের ও ভালো লাগার পেশা।
এদেশের যত আবিষ্কার বা উদ্ভাবন তা কৃষিবিদদের চেয়ে অন্য কেউ বেশি করেনি। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় উপমহাদেশের প্রাচীনতম কৃষি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এ দেশ যখন স্বাধীন হয় তখন কৃষির সকল ক্ষেত্রে নেতৃত্বে ছিল শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রাজুয়েটগণ। ফলে স্বাধীনতার পর এদেশের কৃষির যে উম্ফলন তার ভিত্তি রচিত করেছে এ প্রতিষ্ঠানের গ্রাজুয়েটগণ। তাঁদেরই উত্তরাধিকার হলো তোমরা। তোমাদের হাতেই আগামী দিনের কৃষির পতাকা তুলে দিতে চাই। ২০৪১ সালে উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণে নিজেদেরকে এখন থেকেই প্রস্তুত করতে হবে। আমাদের লক্ষ্য কিন্তু একটাই তোমাদের সুযোগ্য গ্রাজুয়েট হিসেবে গড়ে তোলা।
অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন শেকৃবি'র মাননীয় ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মোঃ নজরুল ইসলাম, কৃষি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. পরিমল কান্তি বিশ্বাস, প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোঃ হারুন-উর-রশিদ, প্রভোস্ট কাউন্সিলের আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ, শেকৃবি ছাত্রলীগের সভাপতি এস এম মাসুদুর রহমান মিঠু, সাধারণ সম্পাদক মোঃ মিজানুর রহমান, নবীন শিক্ষার্থী এস এম রায়হানুল ইসলাম পলক ও হালিমাতুস সাদিয়া।
ওরিয়েন্টেশন শেষে নবীন শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন গ্রুপে ভাগ করে সকল বিভাগ, গবেষণাগার, গ্রন্থাগার, খামার, গবেষণা মাঠ ঘুরিয়ে দেখানো হয়। আগামীকাল বুধবার (০১ মার্চ ২০২৩) থেকে প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু হবে।
কৃষিবিদ এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল
জনসংযোগ কর্মকর্তা
শেকৃবি, ঢাকা
মোবাইল-০১৭৪৩-০৪৪১২৮
তারিখ: ০২-০৩-২০২৩ ইং
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
শেকৃবিতে অগ্রণী ব্যাংকের ৯৬৮তম শাখার শুভ উদ্বোধন
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেডের ৯৬৮তম শাখার শুভ উদ্বোধন হয়েছে। আজ ০২ মার্চ ২০২৩ রোজ বৃহস্পতিবার বিকাল ৪.০০ ঘটিকায় শেকৃবির মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে শাখার উদ্বোধন করেন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শেকৃবির মাননীয় ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মোঃ নজরুল ইসলাম, অগ্রণী ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব রেজিনা পারভীন, শেকৃবির রেজিস্ট্রার জনাব শেখ রেজাউল করিম। সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অগ্রণী ব্যাংকের মহা-ব্যবস্থাপক জনাব হোসাইন ঈমান আকন্দ। সভাপতিত্ব করেন অগ্রণী ব্যাংকের উপ-মহাব্যবস্থাপক ও ঢাকা উত্তর অঞ্চলের অঞ্চল প্রধান জনাব মোঃ হুমায়ুন কবির।
প্রধান অথিতির বক্তব্যে মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর ড. মো শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া বলেন, আজকের দিনটি আমাদের জন্য খুব আনন্দের একটি দিন। শেকৃবিতে অগ্রণী ব্যাংকের শাখা চালু হওয়ায় আমাদের দীর্ঘদিনের আকাক্সক্ষা পূরণ হয়েছে। তিনি বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে ব্যাংকের একটি পূর্নাঙ্গ শাখা খোলায় সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানান।
অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন শেকৃবি'র মাননীয় ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো: নজরুল ইসলাম, অগ্রণী ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব রেজিনা পারভীন, শেকৃবি'র রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিম।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন অগ্রণী ব্যাংকের এজিএম ও শেকৃবি শাখার প্রধান জনাব কাজী মোহাম্মদ এনামুল হক। অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন অগ্রণী ব্যাংকের উপ-মহাব্যবস্থাপক, ঢাকা উত্তর অঞ্চল জনাব মো: হুমায়ুন কবির।
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের ডিন, পরিচালক, প্রক্টর, বিভাগীয় চেয়ারম্যান, হল প্রভোস্ট, শিক্ষক, কর্মকর্তা, অগ্রণী ব্যাংকের কর্মকর্তাবৃন্দ।
অগ্রণী ব্যাংকের এ শাখা স্থাপনের ফলে অত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীসহ সংশ্লিষ্ট সকলেই সকল ধরণের ব্যাংকিং সুযোগ সুবিধাসহ গৃহনির্মাণের জন্য হোলসেল ঋন সুবিধা পাবে। এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন ব্যাংকিং সুবিধাসহ সহজ শর্তে ল্যাপটপ/ডেস্কটপ ক্রয়ে ঋণ সুবিধা পাবে। শিক্ষার্থীরা অগ্রণী ই-পে এর মাধ্যমে অনলাইনে সকল ধরনের ফিস প্রদান এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীদের বেতন ভাতাদি সব অনলাইনে অটোমেশন পদ্ধতিতে সম্পন্ন করতে পারবে।
এ.এইচ.এম. মোস্তফা কামাল
জনসংযোগ কর্মকর্তা
শেকৃবি, ঢাকা
০১৭৪৩-০৪৪১২৮
তারিখ: ০৬-০৩-২০২৩ ইং
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
শেকৃবিতে ন্যাশনাল ফুড সেফটি ডে উদযাপিত
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ন্যাশনাল ফুড সেফটি ডে সেলিব্রেশন প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (৬ মার্চ) জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা এবং শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌথ উদ্যোগে বিশ্ববিদ্যালয়ের শেখ রাসেল টিএসসি অডিটোরিয়ামে এ প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত হয়। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. শহীদুর রশীদ ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রনালয়ের মাননীয় মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মো. আব্দুল কাইয়ুম সরকার, জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার সহকারী রিপ্রেজেন্টেটিভ ড. নুর আহমেদ খন্দকার, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম। প্রকল্পের লিডার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. হারুন-উর-রশিদ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন বলেন, ‘দেশের জনগণের জন্য দূষণমুক্ত পরিবেশ এবং নিরাপদ ও পুষ্টিকর খাদ্য নিশ্চিতকরণে বর্তমান সরকার নিরলসভাবে কাজ করছে। বাংলাদেশ আজ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হলেও নিরাপদ, স্বাস্থ্যসম্মত, বিষাক্ত পদার্থ ও রোগজীবাণু মুক্ত খাদ্য নিশ্চিত করতে হবে। খাদ্য রপ্তানিতে বিশ্ববাজারে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করার এখনই উপযুক্ত সময়। দেশ ও জাতিকে মেধাবী, সুখী ও সমৃদ্ধশালী করে গড়ে তুলতে হলে নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতকরণে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। আনন্দের বিষয় শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় নিরাপদ লাল মাংস বিষয়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। এ সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করা, নিরাপদ মাংসের ধারণা প্রচার করা ও আমরা যেন পরিপূর্ণ আমিষের উৎস হিসেবে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন মাংস পেতে পারি তা নিশ্চিত করতে তারা কাজ করছে।'
কৃষিবিদ এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল
জনসংযোগ কর্মকর্তা
শেকৃবি, ঢাকা
মোবাইল-০১৭৪৩-০৪৪১২৮
তারিখ: ০৭-০৩-২০২৩ ইং
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
শেকৃবিতে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ দিবস পালিত
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে যথাযোগ্য মর্যাদায় ঐতিহাসিক ৭ মার্চ দিবস পালিত হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ৭ মার্চ ২০২৩ সকাল ১০:০০ ঘটিকায় প্রশাসনিক ভবনে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্যে দিয়ে দিবসটির সূচনা করেন মাননীয় ভাইস—চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া।
সকাল ১০ টা ২০ মিনিটে ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক অধ্যাপক ড. মোঃ ফরহাদ হোসেনের সঞ্চালনায় সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া, মাননীয় ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মোঃ নজরুল ইসলাম, শেকৃবি ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ মিজানুর রহমান। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন অনুষদের ডিন, পরিচালক, প্রক্টর, রেজিস্ট্রার, বিভিন্ন হলের প্রভোস্ট, বিভাগীয় চেয়ারম্যান, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীবৃন্দ।
ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া ঐতিহাসিক ৭ মার্চের গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, “বঙ্গবন্ধুর ভাষণ হঠাৎ করে বলা কোন ভাষণ নয়। এটি বঙ্গবন্ধুর সারা জীবনের রাজনৈতিক সংগ্রামের ফসল। এ ভাষণ আমাদের জাতি সত্তার কথা বলে, আমাদের মুক্তির কথা বলে, স্বাধীনতার কথা বলে। ৭ই মার্চের ভাষণ এবং নয় মাস মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি। জাতির পিতা আমাদের স্বাধীনতা দিয়েছেন, একটি পতাকা দিয়েছেন এবং একটি জাতীয় সঙ্গীত দিয়েছেন। তাঁরই সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কৃষকরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ আজ বিশ্বে উন্নয়নের এক রোল মডেল। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশকে ২০৪১ সালের মধ্যে একটি উন্নত সমৃদ্ধশালী দেশে পরিণত করতে কাজ করে যাচ্ছেন। সেই উন্নত দেশের নাগরিক হিসেবে নিজেদের প্রস্তুত করা এখনকার যুদ্ধ। আমরা সকলে মিলে মিশে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর পাশে থেকে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে কাজ করবো”।
শেকৃবি'র মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম বলেন, “৭ মার্চ বাঙ্গালি জাতির স্বাধীনতার সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা গৌরবের এক অনন্য দিন। ৭ মার্চের ভাষণ থেকে একটি দেশের অর্থনীতি, যুদ্ধনীতি ও স্বাধীনতা কী হবে তার সুস্পষ্ট দিক নির্দেশনা পাওয়া যায়”।
কৃষিবিদ এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল
জনসংযোগ কর্মকর্তা
শেকৃবি, ঢাকা
মোবাইল-০১৭৪৩-০৪৪১২৮
তারিখ: ২১-০৩-২০২৩ ইং
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
শেকৃবিতে এএসভিএম অনুষদের ওরিয়েন্টেশন, ডিন'স এওয়ার্ড ও বৃত্তি প্রদান প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের এনিম্যাল সাইন্স এন্ড ভেটেরিনারি মেডিসিন (এএসভিএম) অনুষদের ২০২২ শিক্ষাবর্ষের নবীন শিক্ষার্থীদের ওরিয়েন্টেশন, ডিন'স এওয়ার্ড ও কাজী ফার্মস স্কলারশিপ প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ২১ মার্চ ২০২৩ (মঙ্গলবার) বেলা ৪:০০ ঘটিকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শেখ রাসেল টিএসসি এর অডিটোরিয়ামে উক্ত প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো: শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো: নজরুল ইসলাম, কাজী ফার্মস গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী জাহেদুল হাসান এবং এসিআই এগ্রিবিজনেস এর সভাপতি ড. এফ. এইচ. আনসারি। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন এএসভিএম অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. লাম-ইয়া-আসাদ।
অনুষ্ঠানে এএসভিএম অনুষদের কোর্স ক্রেডিট সিস্টেমের উপর প্রেজেনটেশন প্রদান করেন এনিম্যাল নিউট্রিশন এন্ড জেনেটিক্স বিভাগের অধ্যাপক ড. মো: মোফাজ্জল হোসাইন। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন মেডিসিন এন্ড পাবলিক হেলথ বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. কে. বি. এম. সাইফুল ইসলাম। বক্তব্য রাখেন ওরিয়েন্টেশন, ডিন'স এওয়ার্ড ও বৃত্তি প্রদান প্রোগ্রামের আহ্বায়ক পোল্টি্র বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মো: আনোয়ারুল হক বেগ।
অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন অনুষদের ডিন, পরিচালক, প্রক্টর, বিভাগীয় চেয়ারম্যান, হল প্রভোস্ট, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও নবীন শিক্ষার্থীবৃন্দ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো: শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া এএসভিএম অনুষদের নবীন শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানিয়ে বলেন, তোমরা এ উপমহাদেশের প্রাচীনতম কৃষি শিক্ষার প্রতিষ্ঠানে উচ্চ শিক্ষার সুযোগ পেয়েছো। এদেশের কৃষি ও দেশের মানুষের খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অত্র প্রতিষ্ঠানের ভূমিকা অপরিসীম। অত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রাজুয়েটগণ দেশের কৃষির উন্নয়নে বিশেষ করে ফসল কৃষির সকল গবেষণায় নেতৃত্ব দিচ্ছে। এখানে পশুপালন ও পশু চিকিৎসা কোর্স একত্রে চালু বিধায় দেশের প্রয়োজনে এটি সত্যিকার অর্থে একটি যুগোপযোগী কোর্স কারিকুলা। তিনি আরোও বলেন, আগামীর কৃষি আজকের মত থাকবে না। আগামী দিনের কৃষিতে অনেক বেশী ইনোভেশন ও টেকনোলজি যুগ হবে। এজন্য অনেক বেশী নলেজ বেইজড গ্রাজুয়েট তৈরী করতে হবে। তিনি দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদানের জন্য কাজী ফার্মস গ্রুপকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান।
তাছাড়া নবাগত শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে মো: ইসমাইল, ডিন'স এওয়ার্ড প্রাপ্তদের পক্ষ থেকে মুহতাদি মো: ওয়ালী উল্লাহ, কাজী ফার্মস স্কলারশিপ প্রাপ্তদের পক্ষ থেকে সুমাইয়া আক্তার বক্তব্য রাখেন। আরো বক্তব্য রাখেন ভেট সায়েন্স এন্ড এ এইচ স্টুডেন্টস এসোসিয়েশন এর সহ-সভাপতি মো: রাহাত মোল্লা এবং সাধারণ সম্পাদক আদিত্য কুমার রায়।
উল্লেখ্য যে, অনুষ্ঠানে বিভিন্ন লেভেলের ৩২জন কৃতি শিক্ষার্থীকে ডিন এওয়ার্ড ও ২০জন মেধাবী শিক্ষার্থীকে কাজী ফার্মস বৃত্তি প্রদান করা হয়।
কৃষিবিদ এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল
জনসংযোগ কর্মকর্তা
শেকৃবি, ঢাকা
মোবাইল- ০১৭৪৩-০৪৪১২৮
তারিখ: ২৬-০৩-২০২৩ ইং
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
শেকৃবিতে নানা আয়োজনে মহান স্বাধীনতা দিবস পালিত
নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপিত হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে বর্ণিল সাজে সাজানো হয়েছে পুরো ক্যাম্পাস।
আজ ২৬ মার্চ ২০২৩ (রবিবার) সকাল ৯টা ৩০মিনিটে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাধীনতা চত্ত্বরে জাতীয় পতাকা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসের কার্যক্রম শুরু হয় । এরপর প্রশাসনিক ভবনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করা হয়।
পরবর্তীতে সকাল ১০টায় মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো: শহীদুর রশীদ ভূ্ঁইয়া এর নেতৃত্বে শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীরা জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুস্পস্তবক অর্পণ করেন। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন শেকৃবি'র মাননীয় ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো: নজরুল ইসলাম, পোস্ট গ্রাজুয়েট স্টাডিজের ডিন অধ্যাপক ড. অলোক কুমার পাল, এনিম্যাল সায়েন্স এন্ড ভেটেরিনারি মেডিসিন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. লাম ইয়া আসাদ, গবেষণা পরিচালক অধ্যাপক ড. মো: আব্দুর রাজ্জাক, ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া গবেষণা কেন্দে্রর পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলী, আইকিউএসি'র পরিচালক অধ্যাপক ড. মো: আসাদুজ্জামান খাঁন, ইনস্টিটিউট অব সীড টেকনোলজি এর পরিচালক অধ্যাপক ড. মো: ইসমাঈল হোসেন, পরিকল্পনা, উন্নয়ন ও ওয়ার্কস এর পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মিজানুল হক কাজল, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক অধ্যাপক ড. মো: ফরহাদ হোসেন, রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিমসহ বিভাগীয় চেয়ারম্যান, হল প্রভোস্ট, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী, শেকৃবি ছাত্রলীগের সভাপতি এস এম মাসুদুর রহমান মিঠু ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ মিজানুর রহমান, ছাত্রলীগের বিভিন্ন হলের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ অন্যান্য শিক্ষার্থীবৃন্দ।
দিবসটি উপলক্ষে রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলোতে উন্নতমানের খাবার পরিবেশন এর ব্যবস্থা করা হয়েছে।
কৃষিবিদ এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল
জনসংযোগ কর্মকর্তা
শেকৃবি, ঢাকা
মোবাইল-০১৭৪৩-০৪৪১২৮
তারিখ: ১৪-০৪-২০২৩ ইং
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
শেকৃবিতে বর্ষবরণ উদযাপিত
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্ষবরণ ১৪৩০ উদযাপিত হয়েছে। আজ ১৪ এপ্রিল ২০২৩ (শুক্রবার) সকাল ১০টা ৩০মিনিটে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাধীনতা চত্বরে বেলুন ও পায়রা উড়ানোর মাধ্যমে দিবসটির সূচনা হয়।
পরবর্তীতে মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া'র নেতৃত্বে এক আনন্দ শোভাযাত্রা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে স্বাধীনতা চত্বরে এসে শেষ হয়। এরপর সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক অধ্যাপক ড. মোঃ ফরহাদ হোসেনের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন শেকৃবি'র মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া, মাননীয় ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মোঃ নজরুল ইসলাম, শেকৃবি ছাত্রলীগের সভাপতি এস এম মাসুদুর রহমান মিঠু ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ মিজানুর রহমান।
মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর তাঁর বক্তব্যে সবাইকে নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, নববর্ষ বাঙালির প্রাণের উৎসব। এ উৎসব সার্বজনীন। সকল ধর্মের, সকল বর্ণের মানুষ বর্ষবরণ উৎসবে মেতে উঠেন। বাঙালির চিরায়ত আবাহন যেন নতুন করে সবাইকে জাগিয়ে তুলে। আজকের আনন্দের এ দিেনে বাংলা নববর্ষ আমাদের আনন্দের বার্তা বয়ে নিয়ে আসুক এবং যা কিছু দুঃখ বেদনা সেগুলো দূর করে নিয়ে যাক।
অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন পোস্ট গ্রাজুয়েট স্টাডিজ এর ডিন অধ্যাপক ড. অলোক কুমার পাল, গবেষণা পরিচালক অধ্যাপক ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক, ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া গবেষণা কেন্দে্রর পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলী, আইকিউএসি এর পরিচালক অধ্যাপক ড. মো: আসাদুজ্জামান খান, ইন্সটিটিউট অব সীড টেকনোলজি এর পরিচালক অধ্যাপক ড. মো: ইসমাইল হোসেন, প্রভোস্ট কাউন্সিলের আহবায়ক অধ্যাপক ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক অধ্যাপক ড. মোঃ ফরহাদ হোসেন, পরিকল্পনা, উন্নয়ন ও ওয়ার্কস এর পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মিজানুল হক কাজল, আইসিটি সেলের পরিচালক অধ্যাপক ড. মোঃ মোফাজ্জল হোসাইন, প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোঃ হারুন-উর-রশিদ, শেকৃবি ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দসহ শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও ছাত্র-ছাত্রীবৃন্দ।
স্বাক্ষরিত—
এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল
জনসংযোগ কর্মকর্তা, শেকৃবি
মোবাইলঃ ০১৭৪৩০৪৪১২৮
তারিখ: ১৭-০৪-২০২৩ ইং
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
শেকৃবিতে ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস পালিত
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস পালিত হয়েছে। আজ ১৭ এপ্রিল ২০২৩ (সোমবার) সকাল ১০টা ৩০ মিনিটে শেকৃবির স্বাধীনতা চত্ত্বরে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে দিবসের সূচনা করা হয়।
এরপর সকাল ১০টা ৫০মিনিটে শেকৃবির মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো: শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া'র নেতৃত্বে প্রশাসনিক ভবনে স্থাপিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয় এবং বিশেষ দোয়া মোনাজাত করা হয়।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো: নজরুল ইসলাম, পোস্ট গ্রাজুয়েট স্টাডিজ এর ডিন অধ্যাপক ড. অলোক কুমার পাল, ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া গবেষণা কেন্দ্রের পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলী, গবেষণা পরিচালক অধ্যাপক ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক অধ্যাপক ড. মো: ফরহাদ হোসেন, শেকৃবি শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ মিজানুর রহমানসহ সিনিয়র শিক্ষক, ছাত্র-ছাত্রী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ।
স্বাক্ষরিত—
এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল
জনসংযোগ কর্মকর্তা, শেকৃবি
মোবাইলঃ ০১৭৪৩০৪৪১২৮
তারিখ: ২৭-০৪-২০২৩ ইং
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
যথাযোগ্য মর্যাদায় শের-ই-বাংলার ৬১তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে অবিভক্ত বাংলার প্রথম প্রধানমন্ত্রী ও বাঙালি জাতীয়তাবাদের মহান নেতা শের-ই-বাংলা এ কে ফজলুল হকের ৬১তম মৃত্যুবার্ষিকী বিনম্র শ্রদ্ধায় পালিত হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে আজ ২৭ এপ্রিল (বৃহস্পতিবার) সকাল সাড়ে ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনে শের-ই-বাংলা এ কে ফজলুল হকের প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো: শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো: নজরুল ইসলাম, পোস্ট গ্রাজুয়েট স্টাডিজের ডিন অধ্যাপক ড. অলোক কুমার পাল, গবেষণা পরিচালক অধ্যাপক ড. মো: আব্দুর রাজ্জাক, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক অধ্যাপক ড. মো: ফরহাদ হোসেন, আইসিটি সেলের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো: মোফাজ্জল হোসাইন, পরিকল্পনা, উন্নয়ন ও ওয়ার্কসের পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মিজানুল হক কাজল, প্রভোস্ট কাউন্সিলের আহবায়ক অধ্যাপক ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ, বিভিন্ন হল প্রভোস্ট, শেকৃবি ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো: মিজানুর রহমানসহ শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও ছাত্র-ছাত্রীবৃন্দ।
এরপর মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া মোনাজাত করা হয়।
স্বাক্ষরিত—
এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল
জনসংযোগ কর্মকর্তা, শেকৃবি
মোবাইলঃ ০১৭৪৩০৪৪১২৮
তারিখ: ৩০-০৪-২০২৩ ইং
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
শেকৃবির নতুন উপ-উপাচার্য ড. অলোক কুমার পাল
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের মৃত্তিকা বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ও পোস্ট গ্রাজুয়েট স্টাডিজ-এর ডিন ড. অলোক কুমার পাল।
রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন তাকে নতুন উপ-উপাচার্য হিসাবে নিয়োগ দেন। বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুযায়ী পরবর্তী চার বছরের জন্য এই পদে দায়িত্ব পালন করবেন তিনি। রবিবার (৩০ এপ্রিল) এ বিষয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব শতরুপা তালুকদার স্বাক্ষরিত একটি নোটিশ জারির মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়।
ড. অলোক কুমার পাল ১৯৬৪ সালের পহেলা মার্চ খুলনা জেলার ডুমুরিয়া উপজেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৮৫ সালে ময়মনসিংহের বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কৃষিতে স্নাতক ডিগ্রি এবং ১৯৯৯ সালে গাজীপুরের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মৃত্তিকা বিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। ২০০৫ সালে তিনি ইন্ডিয়ান এগ্রিকালচারাল রিসার্চ ইনস্টিটিউট থেকে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন।
১৯৮৮ সাল থেকে তিনি শিক্ষকতা পেশায় নিয়োজিত আছেন। ৩৪ বছরের শিক্ষকতা কালীন সময়ে এ ছাড়াও তিনি ডিন, রেজিস্ট্রার, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক, সিন্ডিকেট সদস্য, হল প্রোভোস্ট, নীল দল, শিক্ষক সমিতির দায়িত্ব পালন করেছেন।
দেশি-বিদেশি বিভিন্ন জার্নালে তার ৫৪ টি গবেষণা প্রকাশিত হয়েছে।
কৃষিবিদ এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল
জনসংযোগ কর্মকর্তা
শেকৃবি, ঢাকা
মোবাইল-০১৭৪৩-০৪৪১২৮
তারিখ: ০১-০৫-২০২৩ ইং
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
শেকৃবি'র এএসভিএম অনুষদের নবনিযুক্ত ডিন ড. কেবিএম সাইফুল ইসলাম
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শেকৃবি) অ্যানিমেল সায়েন্স অ্যান্ড ভেটেরিনারি মেডিসিন (এএসভিএম) অনুষদের নতুন ডিন হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন মেডিসিন ও পাবলিক হেলথ বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. কেবিএম সাইফুল ইসলাম।
রবিবার (৩০ এপ্রিল) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত এক আদেশে অধ্যাপক ড. কেবিএম সাইফুল ইসলামকে আগামী দুই বছরের জন্য এই দায়িত্ব দেয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
তিনি ২০০১ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিভিএম ডিগ্রি লাভ করেন। ২০০৫ সালে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মেডিসিনে স্নাতকোত্তর ও ২০১১ সালে জাপানের হক্কাইডো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। তাঁর ৬৯টি গবেষণা দেশি-বিদেশি বিভিন্ন জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে। তিনি ডেনমার্ক ও ফ্রান্স থেকে পোস্ট গ্রাজুয়েট ডিপ্লোমা সম্পন্ন করেন। ২০১৩ সাল থেকে তিনি শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করছেন।
স্বাক্ষরিত—
এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল
জনসংযোগ কর্মকর্তা, শেকৃবি
মোবাইলঃ ০১৭৪৩০৪৪১২৮
তারিখ: ১০-০৫-২০২৩ ইং
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
শেকৃবিতে স্বাধীনতা স্মৃতিস্তম্ভ, ভেটেরিনারি টিচিং হাসপাতাল ও পোল্ট্রি শেড এর শুভ উদ্বোধন
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বাধীনতা স্মৃতিস্তম্ভ, ভেটেরিনারি টিচিং হাসপাতাল ও পোল্টি্র শেড এর শুভ উদ্বোধন করেছেন মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো: শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া। আজ ১০মে ২০২৩ (বুধবার) সকাল ১১ঘটিকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের দৃষ্টিনন্দন তিনটি স্থাপনার উদ্বোধন করা হয়েছে।
এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন শেকৃবি'র মাননীয় প্রো-ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. অলোক কুমার পাল, মাননীয় ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো: নজরুল ইসলাম, ড. এম. এ. ওয়াজেদ মিয়া গবেষণা কেন্দে্রর পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলী, গবেষণা পরিচালক অধ্যাপক ড. মো: আব্দুর রাজ্জাক, অর্থ ও হিসাব শাখার পরিচালক অধ্যাপক জুলফিকার আহমেদ রেজা, পরিকল্পনা, উন্নয়ন ও ওয়ার্কস এর পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মিজানুল হক কাজল, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, পরিচালক, রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিম, শেকৃবি ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ মিজানুর রহমান, বিভিন্ন হলের প্রভোস্ট, বিভাগীয় চেয়ারম্যান, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীবৃন্দ।
কৃষিবিদ এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল
জনসংযোগ কর্মকর্তা
শেকৃবি, ঢাকা
মোবাইল-০১৭৪৩-০৪৪১২৮
তারিখ: ১০-০৫-২০২৩ ইং
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
শেকৃবি'র পোস্ট গ্রাজুয়েট স্টাডিজের নতুন ডিন হলেন ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শেকৃবি'র) পোস্ট গ্রাজুয়েট স্টাডিজের নতুন ডিন হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন কৃষি রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক। বুধবার (১০ মে) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়।
পোস্ট গ্রাজুয়েট স্টাডিজের ডিনের দায়িত্বে থাকা অধ্যাপক ড. অলোক কুমার পাল স¤প্রতি শেকৃবি'র প্রো-ভিসি পদে যোগদান করায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজের স্বার্থে তাকে অব্যাহতি প্রদান করে কৃষি রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাককে পোস্ট গ্রাজুয়েট স্টাডিজের ডিন হিসেবে নিয়োগ প্রদান করা হয়। একই সাথে গবেষণা বিভাগের পরিচালক পদ থেকে তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
অধ্যাপক ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক ১৯৬৪ সালে টাঙ্গাইলের কালিহাতি উপজেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কৃষিতে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন। ১৯৯০ সালে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটে (বর্তমান শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়) প্রভাষক পদে যোগদান করেন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা বিভাগের পরিচালক, বিভাগীয় চেয়ারম্যান সহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বের পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক, আওয়ামী লীগ সমর্থিত নীল দলের প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য, হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। দেশি ও বিদেশি জার্নালে তার ৩৯ টির অধিক গবেষণা প্রকাশিত হয়েছে।
একই দিনে পৃথক অফিস আদেশে গবেষণা বিভাগের পরিচালক পদে মৃত্তিকা বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আসাদুজ্জামান খান এবং কৃষিতত্ব বিভাগের অধ্যাপক ড. তুহিন শুভ্র রায়কে (আইকিউএসি) এর পরিচালকের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
সদ্য নিয়োগ প্রাপ্ত পোস্ট গ্রাজুয়েট ডিন ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, "ডিন হিসেবে আমার চেষ্টা থাকবে আমাদের এম.এস এবং পি.এইচ.ডি ডিগ্রির মান বৃদ্ধি করা যাতে এই ডিগ্রির গ্রহণযোগ্যতা বাড়ে। এছাড়া সেশনজট কমানো এবং গবেষণা ও থিসিসের মান বৃদ্ধির জন্যও আমি সর্বোচ্চ চেষ্টা করব।"
স্বাক্ষরিত—
এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল
জনসংযোগ কর্মকর্তা, শেকৃবি
মোবাইলঃ ০১৭৪৩০৪৪১২৮
তারিখ: ১২-০৫-২০২৩ ইং
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
শেকৃবির আইকিউএসি'র নতুন পরিচালক ড. তুহিন শুভ্র রায়
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স সেল (আইকিউএসি) এর পরিচালকের দায়িত্ব পেয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষিতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক ড. তুহিন শুভ্র রায়।
বুধবার (১০ জুন) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে তাকে এ দায়িত্ব দেয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
ড. তুহিন শুভ্র রায় ১৯৬৮ সালের ১৫ জুলাই নাটোরের গুরুদাসপুরে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৯০ সালে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ থেকে কৃষিতে স্নাতক ডিগ্রি এবং ২০০২ সালে কৃষিতত্ত্বে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। ২০০৯ সালে তিনি জাপান থেকে কৃষিতত্ত্বে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৯৭ সাল থেকে তিনি শিক্ষকতা পেশায় নিয়োজিত আছেন। ২৬ বছরের শিক্ষকতা কালীন সময়ে তিনি বহিরাঙ্গন বিভাগের পরিচালক, হল প্রোভোস্ট, বিভাগীয় চেয়ারম্যান, সরকারি কর্ম কমিশন কর্তৃক অর্পিত বিভিন্ন দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি আওয়ামী লীগ সমর্থিত নীল দলের সদস্য। তিনি বাংলাদেশ জাপান সোসাইটি ফর প্রোমোশন অব সায়ন্সেস সংগঠনের ২বার নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক।
দেশের বিশিষ্ট আলু গবেষক হিসেবে তার সুনাম রয়েছে। দীর্ঘ ২৭ বছর ধরে তিনি আলু নিয়ে গবেষণা করছেন।
তিনি ৩টি গবেষণাধর্মী বই লিখেছেন। দেশি-বিদেশি বিভিন্ন জার্নালে তার ১১০ টি গবেষণা প্রকাশিত হয়েছে।
কৃষিবিদ এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল
জনসংযোগ কর্মকর্তা
শেকৃবি, ঢাকা
মোবাইল-০১৭৪৩-০৪৪১২৮
তারিখ: ২৩-০৫-২০২৩ ইং
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
শেকৃবিতে ‘জুলিও কুরি’ শান্তি পদক প্রাপ্তির ৫০ বছর পূর্তিতে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর জুলিও কুরি শান্তি পদক প্রাপ্তির ৫০বছর পূর্তি উদযাপন উপলক্ষে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে আজ ২৩ মে ২০২৩ (মঙ্গলবার) প্রশাসনিক ভবনের কনফারেন্স কক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শেকৃবি'র মাননীয় প্রো-ভাইস-চ্যান্সেলর (দায়িত্ব প্রাপ্ত ভাইস-চ্যান্সেলর) অধ্যাপক ড. অলোক কুমার পাল। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শেকৃবি'র মাননীয় ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো: নজরুল ইসলাম ও গবেষণা পরিচালক অধ্যাপক ড. মো: আব্দুর রাজ্জাক। সভাপতিত্ব করেন ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক অধ্যাপক ড. মো: ফরহাদ হোসেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে শেকৃবির প্রো-ভাইস-চ্যান্সেলর (দায়িত্ব প্রাপ্ত ভাইস-চ্যান্সেলর) ড. অলোক কুমার পাল বলেন, ‘জুলিও কুরি’ পদক প্রাপ্তি ছিল বাঙ্গালি জাতির জন্য অত্যন্ত সম্মান ও গৌরবের। জাতির পিতা আজীবন মানবতার মুক্তির ও শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য সংগ্রাম করেছেন। ‘জুলিও কুরি’ পদক প্রাপ্তি বঙ্গবন্ধুকে বিশ্ববন্ধুর মর্যাদা এনে দিয়েছিল। এছাড়াও আরও বক্তব্য রাখেন শেকৃবি'র মাননীয় ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো: নজরুল ইসলাম ও গবেষণা পরিচালক অধ্যাপক ড. মো: আব্দুর রাজ্জাক, শেকৃবি ছাত্রলীগের সভাপতি এস এম মাসুদুর রহমান মিঠু ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ মিজানুর রহমান।
আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন অনুষদের ডিন, পরিচালক, প্রক্টর, রেজিস্ট্রার, বিভিন্ন হলের প্রভোস্ট, বিভাগীয় চেয়ারম্যান, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীবৃন্দ।
কৃষিবিদ এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল
অতিরিক্ত পরিচালক
জনসংযোগ ও প্রকাশনা দপ্তর
শেকৃবি, ঢাকা
মোবাইল-০১৭৪৩-০৪৪১২৮
তারিখ: ০৭-০৬-২০২৩ ইং
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশ্ব নিরাপদ খাদ্য দিবস-২০২৩ পালিত
মানসম্পন্ন খাদ্য জীবন বাচায় (Food Standards save lives)-এ শ্লোগানে আজ ৭ জুন, বুধবার শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে পালিত হল বিশ্ব নিরাপদ খাদ্য দিবস। ফুড সেফটি প্রফেশনালস অব সাউ এবং কৃষি রসায়ন বিভাগের যৌথ আয়োজনে কৃষি রসায়ন বিভাগের কনফারেন্স রুমে সকাল ১১টায় র্যালীর মাধ্যমে অনুষ্ঠান শুরু হয়। র্যালির উদ্বোধন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. অলোক কুমার পাল। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো: নজরুল ইসলাম ও পোষ্ট গ্রাজুয়েট স্টাডিজ এর ডীন অধ্যাপক ড. মো: আব্দুর রাজ্জাক। কৃষি রসায়ন বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. শেখ শওকত জামিলের সভাপতিত্বে র্যালী পূর্ব অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন ফুড সেফটি প্রফেশনালস এর কো-অর্ডিনেটর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আরিফুল ইসলাম ও এ আয়োজনের প্রধান সমন্বয়ক অধ্যাপক ড. মো: তাজুল ইসলাম চৌধুরী।
র্যালী শেষে অতিথিবৃন্দ এক সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে নিরাপদ খাবারের গুরুত্ব তুলে ধরে এ বিষয়ে সকলকে আরো মনোযোগী হওয়ার আহবান জানান। সুস্থভাবে জীবন যাপন করতে হলে পুষ্টিকর ও নিরাপদ খাবারের কোন বিকল্প নেই। তাই এই সময়ে দেশিয় বিভিন্ন মৌসুমি ফল খাওয়ার মাধ্যমে আমরা সহজেই পুষ্টি পেতে পারি বলে বক্তারা উল্লেখ করেন। র্যালীটি কৃষি অনুষদ বিল্ডিং প্রদক্ষিন করে আবার কৃষি রসায়ন বিভাগে এসে শেষ হয়। র্যালীতে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন পর্যায়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও ছাত্র-ছাত্রীরা অংশগ্রহণ করে। র্যালী শেষে উপস্থিত ছাত্র-ছাত্রী ও শিক্ষক, কর্মকর্তাদেরকে দেশীয় বিভিন্ন ফল দিয়ে আপ্যায়ন করা হয়। এছাড়া র্যালীতে নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক পারিবারিক নির্দেশিকা ও লিফলেট বিতরণ করা হয়।
কৃষিবিদ এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল
অতিরিক্ত পরিচালক
জনসংযোগ ও প্রকাশনা দপ্তর
শেকৃবি, ঢাকা
মোবাইল-০১৭৪৩-০৪৪১২৮
MOU signing between SAU and Tamil Nadu Agricultural University for
research and education.
তারিখ: ১১-০৬-২০২৩ ইং
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
শেকৃবি’তে বাংলাদেশ উদ্ভিদ রোগতত্ত্ব সমিতির ১০ম দ্বিবার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ উদ্ভিদ রোগতত্ত্ব সমিতির (বিপিএস) ১০ম দ্বিবার্ষিক সম্মেলন ২০২৩ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (১০ জুন) শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শেকৃবি) শেখ রাসেল টিএসসি অডিটোরিয়ামে বিপিএস ও শেকৃবি’র যৌথ আয়োজনে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ উদ্ভিদ রোগতত্ত্ব সমিতির সহ সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. সালাহউদ্দিন মাহমুদ চৌধুরী। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ উদ্ভিদ রোগতত্ত্ব সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. ইসমাইল হোসেন।
এ সময় 'বাংলাদেশে উদ্ভিদ রোগবালাই এর বর্তমান পরিস্থিতি এবং আগামীর চ্যালেঞ্জ' শীর্ষক মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করা হয়।
এতে বলা হয়, বিশ্বব্যাপী প্রতিনিয়ত বাড়ছে খাদ্যের চাহিদা। জলবায়ু পরিবর্তনের সাথে ফসলের রোগবালাই বাড়ছে। বাংলাদেশেও নতুন নতুন রোগবালাই ফসল উৎপাদনে হুমকি হয়ে দাড়িয়েছে। যা বিদেশে কৃষিপণ্য রপ্তানিতে অন্যতম বাঁধা। আগামীর কৃষিতে জীবাণু সংক্রমণের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কৃষি উপকরণ আমদানিতে আরও সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। পরিবেশবান্ধব কার্যকরী জৈব বালাইনাশক ব্যবহার করতে হবে। রোগ প্রতিরোধী জাত উদ্ভাবন, কৃষি প্রযুক্তি, সেন্সিং, কৃষি গবেষণা প্রতিষ্ঠান এবং কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণায় আরোও গুরুত্ব আরোপের কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান পৃষ্ঠপোষক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. অলোক কুমার পাল। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহা পরিচালক ড. মো. শাহজাহান কবীর, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহা পরিচালক ড. দেবাশীষ সরকার, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের সভাপতি ড. শেখ মোহাম্মদ বখতিয়ার। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল মান্নান আকন্দ ।
কৃষিবিদ এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল
অতিরিক্ত পরিচালক
জনসংযোগ ও প্রকাশনা দপ্তর
শেকৃবি, ঢাকা
মোবাইল-০১৭৪৩-০৪৪১২৮
তারিখ-১১-০৬-২০২৩
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
ভারত থেকে আজীবন সম্মাননা পেলেন শেকৃবি উপাচার্য
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়াকে উদ্ভিদ প্রজননে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখায় লাইফ টাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড-২০২৩ এ ভূষিত করেছেন কাশ্মীরের কৃষি ও পরিবেশ প্রযুক্তি উন্নয়ন সোসাইটি ।
শুক্রবার (৯ জুন) ভারতে কাশ্মীরের শের-ই-কাশ্মীর ইউনিভার্সিটি অফ এগ্রিকালচারাল সায়েন্সে অ্যান্ড টেকনোলজিতে অনুষ্ঠিত জলবায়ু পরিবর্তন এবং এর প্রভাব (সিসিআই-২০২৩) বিষয়ক পঞ্চম আন্তর্জাতিক সম্মেলনে এই অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়।
ড. মো. শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া একাধারে একজন নিবেদিতপ্রাণ শিক্ষাবিদ, সফল গবেষক, বিজ্ঞান বিষয়ক লেখক, পেশাদার সংগঠক এবং একাডেমিক প্রশাসক।
তিনি বাংলা ভাষায় কৃষি ও জীব বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয় ৩১টি বই প্রকাশ করেছেন। ফসলের বিবর্তন, ফসলের জেনেটিক সম্পদ, উদ্ভিদ প্রজনন, জিন বায়োটেকনোলজি, জিএম ফসল, হাইব্রিড জাত, বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পত্তির অধিকার ইত্যাদির উপর বই এবং জনপ্রিয় বিজ্ঞান নিবন্ধ লিখেছেন। ড. ভূঁইয়া বেশ কয়েকটি বইয়ের সহ-লেখক এবং দুইটি জার্নালের সম্পাদক হিসাবে কাজ করেছেন। তিনি বিভিন্ন বিজ্ঞান পত্রিকা এবং জাতীয় দৈনিকে ২৪৭ টি জনপ্রিয় বিজ্ঞান নিবন্ধ প্রকাশ করেছেন। বিজ্ঞান বিষয়ক গ্রন্থ রচনার পাশাপাশি তিনি কৃষি ও সমসাময়িক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে পত্র-পত্রিকায় নিয়মিত লেখালেখি করেন এবং টেলিভিশনে কৃষি বিষয়ক বিভিন্ন আলোচনা অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন।
দেশ-বিদেশের বিভিন্ন জার্নালে তাঁর ১১৪টি বৈজ্ঞানিক গবেষণাপত্র রয়েছে। বর্তমানে তিনি কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ এর সভাপতি এবং বাংলাদেশ জীববিজ্ঞান অলিম্পিয়াডের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
কৃষিক্ষেত্রে অসামান্য অবদানের জন্য গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কৃষি মন্ত্রণালয় থেকে ২০১৭ সালে বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কার (স্বর্ণপদক) লাভ করেন। এছাড়াও তিনি উদ্ভিদ প্রজনন পুরস্কার, ড. কাজী এম. বদরুদ্দোজা ট্রাস্ট ফান্ড স্বর্ণপদক, কেআইবি (কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ) কৃষি পুরস্কার, কৃষি বার্তা লেখকসহ বিভিন্ন পুরস্কার পেয়েছেন।
কৃষিবিদ এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল
অতিরিক্ত পরিচালক
জনসংযোগ ও প্রকাশনা দপ্তর
শেকৃবি, ঢাকা
তারিখ-১২-০৬-২০২৩
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব স্কলার অ্যাওয়ার্ড পেলেন শেকৃবি শিক্ষার্থী নাজমুস সাকিব
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিশারিজ, একোয়াকালচার এন্ড মেরিন সায়েন্স অনুষদের শিক্ষার্থী মোঃ নাজমুস সাকিব 'বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব স্কলার-২০২২' অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন। রোববার (১১ জুন) তেজগাঁওয়ে প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের শাপলা হলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে 'বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব স্কলার-২০২২' হিসেবে চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত ২২ মেধাবী শিক্ষার্থীকে পুরস্কৃত করেছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এসময় নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের হাতে প্রাইজ মানি হিসেবে ৩ লাখ টাকা, সার্টিফিকেট ও ক্রেস্ট তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী।
এর আগে, গত ১৯ মে প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্টের উপ-পরিচালকের দপ্তরের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) আব্দুন নূর মোহম্মদ আল ফিরোজ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে নির্বাচিতদের নামের তালিকা প্রকাশ করা হয়।
মোঃ নাজমুস সাকিব বর্তমানে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিশারিজ বায়োলজি এন্ড জেনেটিক্স বিভাগে স্নাতকোত্তর পর্যায়ে অধ্যয়নরত আছেন। স্নাতক পর্যায়ে ফিশারিজ, একোয়াকালচার এন্ড মেরিন সায়েন্স অনুষদে সর্বোচ্চ ৩.৯৬ সিজিপিএ অর্জন করে প্রথম স্থান অর্জন করায় তিনি ইউজিসি মেধাবৃত্তি ২০২২ প্রাপ্ত হন।
বর্তমানে তিনি স্নাতকোত্তর পর্যায়ে পড়াশোনার পাশাপাশি একোয়াটিক বায়ো রিসোর্স রিসার্চ ল্যাব, শেকৃবিতে মৎস্য খাতের বিভিন্ন গবেষণা কার্যের সাথে যুক্ত আছেন। উল্লেখ্য যে, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রনালয়ের অর্থায়নে পরিচালিত Fish Diversitz and Ecoszstem Services of Dubla Island of Sundarbans, Bangladesh' গবেষণা প্রকল্পে তিনি গবেষণা সহকারী হিসেবে কাজ করেছেন। ইতোমধ্যে কয়েকটি গবেষণা নিবন্ধ আন্তর্জাতিক জার্নালে সহ-লেখক হিসেবে প্রকাশিত হয়েছে এবং আরও কিছু গবেষণা নিবন্ধ প্রকাশের প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
কৃষিবিদ এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল
অতিরিক্ত পরিচালক
জনসংযোগ ও প্রকাশনা দপ্তর
শেকৃবি, ঢাকা
মোবাইল-০১৭৪৩-০৪৪১২৮
তারিখ-১৪-০৬-২০২৩
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
শেকৃবি’তে বঙ্গবন্ধু আন্তঃ হল ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন শেখ লুৎফর রহমান হল
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে বঙ্গবন্ধু আন্তঃ হল ফুটবল চ্যাম্পিয়নশীপ ২০২২-২৩ এ চ্যাম্পিয়ন শেখ লুৎফর রহমান হল। টুনামেন্টের ফাইনালে ২-১ গোলে তারা পরাজিত করে কবি কাজী নজরুল ইসলাম হলকে। ১৩ জুন মঙ্গলবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে ফাইনাল খেলাটি অনুষ্ঠিত হয়। এর আগে রাউন্ড রবিন লীগ পদ্ধতিতে খেলা অনুষ্ঠিত হয়। খেলায় শেখ লুৎফর রহমান হল ৫ পয়েন্ট ও কবি কাজী নজরুল ইসলাম হল ৩ পয়েন্ট নিয়ে ফাইনাল নিশ্চিত করে। ফাইনালে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে খেলার ২৮ মিনিটে আনাস মাহমুদের দূর্দান্ত গোলে এগিয়ে যায় কবি নজরুল ইসলাম হল। পরবর্তীতে এলমি হোসাইনের দূর্দান্ত ফ্রীকিকে খেলায় সমাতায় ফিরে শেখ লৎফর রহমান হল। নির্ধারিত সময়ে আর গোল না হলে খেলা গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। অতিরিক্ত সময়ে এলমি হোসাইনের ফ্রীকিকে শেখ লুৎফর রহমান হল ২-১ গোলে এগিয়ে যায়। পরবর্তীতে আর গোল না হলে তারা ২-১ গোলে কবি কাজী নজরুল ইসলাম হলকে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে।
খেলায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শেকৃবি’র মাননীয় উপ-উপাচার্য (দায়িত্বপ্রাপ্ত উপাচার্য) অধ্যাপক ড. অলোক কুমার পাল। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মোঃ নজরুল ইসলাম। খেলায় সভাপত্তিত্ব করেন শরীর চর্চা ও শিক্ষা বিভাগের পরিচালক অধ্যাপক ড. আয়েশা আক্তার। আরও উপস্থিত ছিলেন সকল হলের প্রভোষ্টবৃন্দ, শেকৃবি ছাত্র লীগের সভাপতি এস এম মাসুদুর রহমান মিঠু, সাধারন সম্পাদক মিজানুর রহমান, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীবৃন্দ।
টুর্নামেন্ট জুড়ে তরুণ উদীয়মান খেলোয়াড় হয়েছেন এলমি হোসাইন, সেরা গোলকিপার হয়েছেন রিফাত মাহমুদ, ম্যান অব দা ফাইনাল হয়েছেন এলমি হোসাইন (২), সেরা গোলরক্ষক হয়েছেন নবাব সিরাজ-উদ-দৌলা হলের মোহিউদ্দিন মুরশিদ সাইফ, সর্বোচ্চ গোলদাতা (৩) হয়েছেন এলমি হোসাইন ও প্লেয়ার অব দ্যা টুর্নামেন্ট হয়েছেন লুৎফর রহমান হলের সিমসং মার্ডি।
কৃষিবিদ এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল
অতিরিক্ত পরিচালক
জনসংযোগ ও প্রকাশনা দপ্তর
শেকৃবি, ঢাকা
মোবাইল-০১৭৪৩-০৪৪১২৮
তারিখ: ২২-০৬-২০২৩ ইং
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
শেকৃবিতে অভিজ্ঞতা শেয়ারিং ও শিক্ষক মূল্যায়ন কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শেকৃবি) অ্যানিমেল সায়েন্স এন্ড ভেটেরিনারি (এএসভিএম) অনুষদের শিক্ষকদের তিন দিনব্যাপী পেডাগোজি প্রশিক্ষণ শেষে অভিজ্ঞতা শেয়ারিং ও শিক্ষক মূল্যায়ন অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২২ জুন) সকালে এএসভিএম অনুষদের সেমিনার কক্ষে অনুষদীয় ডিন অধ্যাপক ড. কেবিএম সাইফুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (রুটিন দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. অলোক কুমার পাল। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম, পোস্ট গ্রাজুয়েট স্টাডিজ-এর ডিন অধ্যাপক ড. মো. আবদুর রাজ্জাক, আইকিউএসি'র অতিরিক্ত পরিচালক অধ্যাপক ড. মির্জা হাসানুজ্জামান, প্রক্টর অধ্যাপক ড. হারুন-উর-রশিদ, আইসিটি সেলের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. মোফাজ্জল হোসাইন। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন প্যাথলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. সাজেদা সুলতানা। এর আগে গত ১৯-২১ জুন এএসভিএম অনুষদের শিক্ষকদের তিন দিনব্যাপী পেডাগোজি প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা এবং বাংলাদেশ পেডাগোজি ফোরামের সহযোগিতায় এ প্রশিক্ষণ কর্মশালা আয়োজন করা হয়। শিক্ষকদের আকর্ষনীয় পদ্ধতিতে শিক্ষার্থীদের শিক্ষাদান পদ্ধতি, বাস্তবমুখী ও সমস্যানির্ভর শিক্ষাদানের কৌশল ও কর্মক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের সর্বাধিক যোগ্য করে তোলার লক্ষ্যে এ প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হয়েছে বলে জানান অনুষদের ডিন ড. কেবিএম সাইফুল ইসলাম।
তিন দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালায় সমন্বয়ক হিসেবে ছিলেন জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার প্রতিনিধি অধ্যাপক ড. মো. মাহমুদুল হাসান শিকদার। বাংলাদেশ পেডাগোজি ফোরামের প্যানেলভুক্ত প্রশিক্ষক বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. পূর্বা ইসলাম, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. দিবেন্দু বিশ্বাস এবং খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক ড. এম এ হান্নান প্রশিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। হোম প্রশিক্ষক হিসেবে ছিলেন সহযোগী অধ্যাপক ডা. সাজেদা সুলতানা। অনুষ্ঠানে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শিক্ষকদের সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. অলোক কুমার পাল বলেন, এরকম প্রশিক্ষণ সকল অনুষদে হওয়া উচিত। শেখার কোনো শেষ নেই। এরকম প্রশিক্ষণের মাধ্যমে শিক্ষকরা নিজেদের আরও সমৃদ্ধ করতে পারছে বলে আশা করি। শিক্ষকদের অনুভূতি গুলো চমৎকার ছিল। সবার আগে আমাদের একজন ভালো শিক্ষক হওয়া উচিত। শিক্ষক হিসেবে আমরা কতটা দিতে পারছি এটা ভাবতে হবে। শিক্ষকদের সময়মত আসতে হবে। শিক্ষাদানে সবসময় দায়িত্বশীল হতে হবে।
সভাপতির বক্তব্যে ড. কেবিএম সাইফুল ইসলাম বলেন, আমি দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই সবসময় চেষ্টা করে যাচ্ছি অনুষদকে আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে। এজন্য অনুষদের সকলের সহযোগিতা প্রত্যাশা করছি। এরকম প্রশিক্ষণ কর্মশালা নিশ্চয়ই আমাদের শিক্ষকদের আরও সমৃদ্ধি করেছে। শিক্ষকরা আগ্রহের সাথে শিখেছেন। তারা নিজেদের মূল্যায়ন করতে আগ্রহী হয়েছেন। অনুষদের জন্য ভবিষ্যতে এমন নানা আয়োজন অব্যাহত থাকবে।
কৃষিবিদ এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল
অতিরিক্ত পরিচালক
জনসংযোগ ও প্রকাশনা দপ্তর
শেকৃবি, ঢাকা
মোবাইল-০১৭৪৩-০৪৪১২৮
তারিখ: ২২-০৬-২০২৩ ইং
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
শেকৃবি’তে জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ২২ জুন, ২০২৩, বৃহস্পতিবার বেলা ১১:৪৫ মিনিটে আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম প্রশাসনিক ভবনের ৪র্থ তলায় কনফারেন্স কক্ষে এ প্রশিক্ষণটি অনুষ্ঠিত হয়। প্রশিক্ষণে শেকৃবি’র প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোঃ হারুন-উর-রশিদ এর সঞ্চালনায় সভাপতিত্ব করেন সাউরেস এর পরিচালক অধ্যাপক ড. মোঃ আসাদুজ্জামান খান। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শেকৃবি’র মাননীয় উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. অলোক কুমার পাল। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শেকৃবি’র মাননীয় ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মোঃ নজরুল ইসলাম।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. অলোক কুমার পাল বলেন, অফিস সময় মেনে কর্মস্থলে উপস্থিত থাকতে হবে এবং যার যার উপর অর্পিত দায়িত্ব সময় মত শেষ করতে হবে। অফিসে যেন কোন লাল ফিতার দৌরাত্ম না থাকে সে দিকে আমরা সবাই সতর্ক থাকবো।
এছাড়ও প্রশিক্ষণে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের ডিন, পরিচালক, বিভাগীয় চেয়ারম্যান, শিক্ষক কর্মকর্তা এবং এপিএ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন কমিটির ফোকাল পয়েন্ট উপস্থিত ছিলেন।
পরবর্তীতে শুদ্ধাচার চর্চার স্বীকৃতিস্বরূপ শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২২-২৩ অর্থ বছরের জন্য তিন জন (একজন কর্মকর্তা ও দুইজন কর্মচারী) কে শুদ্ধাচার পুরষ্কার প্রদান করা হয়। ২য় থেকে ৯ম গ্রেডের একজন, ১০ম থেকে ১৬তম গ্রেডের একজন এবং ১৭ থেকে ২০তম গ্রেডের একজনকে শুদ্ধাচার পুরষ্কার, সার্টিফিকেট ও ক্রেষ্ট প্রদান করা হয়। পুরষ্কার প্রাপ্ত তিন জন হলেন সাউরেস এর সিনিয়র বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মোঃ আক্কাস আলী, ১০-১৬ তম গ্রেডের নবাব সিরাজ-উদ-দৌলা হলের সিনিয়র বাবুর্চী মোঃ শাহাবুদ্দিন, ১৭-২০ তম গ্রেডের এ্যানিমেল নিউট্রিশন, জেনেটিক্স এন্ড ব্রিডিং বিভাগের ল্যাব এ্যাসিসটেন্ট মোঃ আশরাফুল ইসলাম।
অনুষ্ঠান শেষে আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম প্রশাসনিক ভবনের সামনে থেকে এক দুর্নীতি বিরোধী র্যালি বের হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
কৃষিবিদ এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল
অতিরিক্ত পরিচালক
জনসংযোগ ও প্রকাশনা দপ্তর
শেকৃবি, ঢাকা
মোবাইল-০১৭৪৩-০৪৪১২৮
তারিখ: ১৫-০৭-২০২৩ ইং
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
আজ ১৫ জুলাই ২০২৩ (শনিবার) শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত হয়েছে। সকাল ১০ঘটিকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাধীনতা চত্ত্বরে জাতীয় পতাকা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের পতাকা উত্তোলন, বেলুন ও পায়রা উড়িয়ে দিবসটির সূচনা করা হয়।
সকাল ১০টা ৩০মিনিটে শেকৃবি’র প্রশাসনিক ভবনে স্থাপিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক এর প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করা হয়। এরপর শেকৃবি’র মাননীয় প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (দায়িত্বপ্রাপ্ত ভাইস-চ্যান্সেলর) অধ্যাপক ড. অলোক কুমার পাল এর নেতৃত্বে এক বর্ণাঢ্য আনন্দ র্যালি বিশ্ববিদ্যালয় চত্ত্বর প্রদক্ষিণ করে আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম প্রশাসনিক ভবনে এসে শেষ হয়।
র্যালি শেষে শেকৃবি’র প্রক্টর অধ্যাপক ড. হারুন-উর-রশিদের সঞ্চালনায় এক সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন শেকৃবির মাননীয় প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. অলোক কুমার পাল, মাননীয় ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো: নজরুল ইসলাম, প্রভোস্ট কাউন্সিল এর আহবায়ক অধ্যাপক ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক অধ্যাপক ড. মো: ফরহাদ হোসেন, শেকৃবি ছাত্রলীগের সভাপতি এস এম মাসুদুর রহমান মিঠু ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ মিজানুর রহমান।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি মাননীয় প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. অলোক কুমার পাল উপস্থিত সকলকে বিশ্ববিদ্যালয় দিবসের শুভেচ্ছা জানান। তিনি এ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার সাথে জড়িত মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক মোঃ শাদাত উল্ল্যা, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের এলামনাই কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিমসহ সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন এবং বিশ্ববিদ্যালয়কে এগিয়ে নিতে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন। পরিশেষে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম এর সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করেন।
এ সময় অন্যান্যদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন পোস্ট গ্রাজুয়েট স্টাডিজের ডিন অধ্যাপক ড. মো: আব্দুর রাজ্জাক, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, পরিচালক, সিনিয়র শিক্ষকবৃন্দ, বিভাগীয় চেয়ারম্যান, হল প্রভোস্ট, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও ছাত্র-ছাত্রীবৃন্দ।
সবশেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের উত্তরোত্তর সফলতা ও মঙ্গল কামনা করে দোয়া মোনাজাত করা হয় এবং কেক কেটে আনন্দ উদযাপন করা হয়।
উল্লেখ্য যে, ২০০১ সালের ১৫জুলাই তৎকালীন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কৃষকরত্ন শেখ হাসিনা ১৭তম পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে শেরবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। ২০০১ সালে শেকৃবি একটি অনুষদ দিয়ে এর শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করে। বর্তমানে চারটি অনুষদ ও একটি ইনস্টিটিউট এর মাধ্যমে স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রী চলমান। বিশ্ববিদ্যলয়ের ২৫ টি বিভাগে স্নাতকোত্তর ও ১০ টি বিভাগে এখন পিএইচডি কোর্স চলমান।
কৃষিবিদ এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল
অতিরিক্ত পরিচালক
জনসংযোগ ও প্রকাশনা দপ্তর
শেকৃবি, ঢাকা
মোবাইল-০১৭৪৩-০৪৪১২৮
তারিখ: ২০-০৭-২০২৩ ইং
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
শেকৃবিতে গ্রেগর জোহান মেন্ডেলের ২০১তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে সেমিনার অনুষ্ঠিত
গ্রেগর জোহান মেন্ডেল এর ২০১তম জন্মদিন উপলক্ষে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও প্ল্যান্ট ব্রিডিং এন্ড জেনেটিক্স সোসাইটি অব বাংলাদেশ এর যৌথ উদ্যোগে আজ ২০জুলাই ২০২৩ (বৃহস্পতিবার) শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম প্রশাসনিক ভবনের ৪র্থ তলার কনফারেন্স কক্ষে "The Genetics of Inheritance: Unravelling the Secrets of Mendelian Traits" শীর্ষক একটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো: শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া। সেমিনারের মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন, বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইন্সটিটিউট (বিনা) এর মহাপরিচালক ড. মো: মোফাজ্জল ইসলাম। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় প্রো-ভিসি অধ্যাপক ড. অলোক কুমার পাল ও মাননীয় ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো: নজরুল ইসলাম। সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন শেকৃবি'র গবেষণা পরিচালক অধ্যাপক ড. মো: আসাদুজ্জামান খাঁন।
সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো: শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া বলেন, মেন্ডেল ও ডারউইনের মতবাদের উপর ভিত্তি করে আধুনিক জীববিজ্ঞানের গবেষণা পরিচালিত হচ্ছে এবং উদ্ভিদ ও প্রাণীকুলের উন্নয়ন সাধিত হচ্ছে। আমাদের এখন মলিকুলার জেনেটিক্স নিয়ে কাজ করতে হবে। সেটা করতে হলে আমাদের মেন্ডেলের কাজ সম্পর্কে জানতে হবে। কারন গাছ, মাছ, পশু,পাখির যত নতুন জাত উদ্ভাবন করা হচ্ছে তা সবই মেন্ডেলের সূত্র মেনে করা হচ্ছে।
শেকৃবি'র প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো: হারুন-উর-রশিদের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন শেকৃবি'র মাননীয় প্রো-ভিসি অধ্যাপক ড. অলোক কুমার পাল ও মাননীয় ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো: নজরুল ইসলাম।
কৃষিবিদ এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল
অতিরিক্ত পরিচালক
জনসংযোগ ও প্রকাশনা দপ্তর
শেকৃবি, ঢাকা
মোবাইল-০১৭৪৩-০৪৪১২৮
তারিখ: ২৭-০৭-২০২৩ ইং
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
শেকৃবিতে এএসভিএম অনুষদের শিক্ষার্থীদের মাঝে সার্জিক্যাল এবং অবস্টেট্রিক্যাল বক্স বিতরণ
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের এনিম্যাল সায়েন্স অ্যান্ড ভেটেরিনারি মেডিসিন অনুষদের শেষ বর্ষের শিক্ষার্থীদের মাঝে সার্জিক্যাল এবং অবস্টেট্রিক্যাল বক্স বিতরণ করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২৭ জুলাই) বেলা ১২ টায় শেখ কামাল ভবনের এএসভিএম অনুষদের সেমিনার কক্ষে মোট ১২৯ জন শিক্ষার্থীদের মাঝে এ সার্জিক্যাল এবং অবস্টেট্রিক্যাল বক্স বিতরণ করা হয়। সার্জারি এন্ড থেরিওজেনোলজি বিভাগের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এই সার্জিক্যাল এবং অবস্টেট্রিক্যাল বক্স প্রদান করে। এতে প্রাণি চিকিৎসা কার্যক্রম ও অস্ত্রোপচার সম্পন্ন করার সহায়ক বিভিন্ন যন্ত্রপাতি বিদ্যমান আছে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (দায়িত্বপ্রাপ্ত ভাইস-চ্যান্সেলর) অধ্যাপক ড. অলোক কুমার পাল। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মোঃ নজরুল ইসলাম ও এএসভিএম অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. কেবিএম সাইফুল ইসলাম। সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এসকে-এফ লিমিটেডের এনিমেল ডিভিশনের ন্যাশনাল সেলস ম্যানেজার ড. মোহাম্মদ মিজানুর রহমান। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সার্জারি এন্ড থেরিওজেনোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান সহযোগী অধ্যাপক ড. মোঃ রাশেদুল ইসলাম।
উক্ত অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন অনুষদের ডিনবৃন্দ, পরিচালকবৃন্দ, এএসভিএম অনুষদের বিভিন্ন বিভাগের চেয়ারম্যান, শিক্ষক, কর্মকর্তা, ভেট সাইন্স এন্ড এএইচ স্টুডেন্ট অ্যাসোসিয়েশন এর সভাপতি রাহাত মোল্লা, সাধারণ সম্পাদক আদিত্য কুমার রায় ও শিক্ষার্থীবৃন্দ।
কৃষিবিদ এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল
অতিরিক্ত পরিচালক
জনসংযোগ ও প্রকাশনা দপ্তর
শেকৃবি, ঢাকা
মোবাইল-০১৭৪৩-০৪৪১২৮
তারিখ: ০৫-০৮-২০২৩ ইং
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
কৃষি সংশ্লিষ্ট আট বিশ্ববিদ্যালয়ের সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
কৃষিবিজ্ঞান বিষয়ে ডিগ্রি প্রদানকারী আটটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক প্রথম বর্ষের সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (৫ আগস্ট) সকাল ১১:৩০ থেকে দুপুর ১২:৩০ পর্যন্ত শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়সহ মোট ০৮ টি কেন্দ্রে একযোগে এ ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
চতুর্থবারের মতো অনুষ্ঠিত সমন্বিত এ ভর্তি পরীক্ষায় এবছর নেতৃত্বে দিচ্ছে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।
সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া গুচ্ছের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারী এন্ড এ্যানিম্যাল সায়েন্স বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।
এবছর মোট ৩ হাজার ৫৪৮ আসনের বিপরীতে ৮১ হাজার ১১৯ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পায়।
ঢাকার শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (শেকৃবি) কেন্দ্রে ৪৪ হাজার ৩৫৯ জন পরীক্ষার্থীর মাঝে উপস্থিত ছিলো ৩৫ হাজার ৩২০জন। উপস্থিতি প্রায় ৭৯ শতাংশ ।
শেকৃবিতে ৭ হাজার ৫০০ জনের মাঝে উপস্থিত ছিলো ৬ হাজার ৩৪৯ জন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) উপকেন্দ্রে ২৬ হাজার ৮১৭ জনের মাঝে ২১ হাজার ৭৮৬ জন এবং জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) উপকেন্দ্রে ১০ হাজার ৪২ জনের মাঝে ৭ হাজার ১৮৫ জন পরীক্ষার্থী উপস্থিত ছিলো।
ভর্তি পরীক্ষার বিভিন্ন কেন্দ্র পরিদর্শন করেন শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (দায়িত্বপ্রাপ্ত ভাইস-চ্যান্সেলর) অধ্যাপক ড. অলোক কুমার পাল। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন শেকৃবির মাননীয় ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মোঃ নজরুল ইসলাম ও রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিম।
ভর্তি পরীক্ষা শেষে মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর বলেন, ভর্তি পরীক্ষা সুষ্ঠু ও সুন্দর ভাবে সম্পন্ন হয়েছে। কোথাও কোন ধরনের বিশৃঙ্খলা ও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। উপস্থিতির হার ছিল সন্তোষজনক। তিনি ভর্তি পরীক্ষার সাথে সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের সকলকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানান।
কৃষিবিদ এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল
জনসংযোগ কর্মকর্তা, শেকৃবি, ঢাকা
মোবাইল-০১৭৪৩-০৪৪১২৮
তারিখ: ০৩-০৮-২০২৩ ইং
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
কৃষি সংশ্লিষ্ট আট বিশ্ববিদ্যালয়ের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা শনিবার
কৃষিবিজ্ঞান বিষয়ে ডিগ্রি প্রদানকারী আট পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা আগামী ৫ আগস্ট (শনিবার) অনুষ্ঠিত হবে।
চতুর্থ বারের মতো অনুষ্ঠিতব্য সমন্বিত এ ভর্তি পরীক্ষায় এবছর নেতৃত্ব দিচ্ছে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।
সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারী এন্ড এনিম্যাল সায়েন্স বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।
এবছর মোট ৩৫৪৮ আসনের বিপরীতে ৮১২১৯ জন পরীক্ষার্থী ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবে। আসনপ্রতি ২৩ জন শিক্ষার্থী প্রতিযোগিতা অংশগ্রহণ করবে।
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় সহ মোট ০৮ টি কেন্দ্রে সকাল ১১:৩০ থেকে দুপুর ১২:৩০ পর্যন্ত একযোগে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
ইতোমধ্যেই ভর্তি পরীক্ষার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। উল্লেখ্য, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রে ৭৫০০ জন পরীক্ষার্থী ও ২টি উপকেন্দ্র জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১০ হাজার ৪২ জন ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ২৬ হাজার ৮১৭ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করবে।
কৃষিবিদ এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল
জনসংযোগ কর্মকর্তা, শেকৃবি, ঢাকা
মোবাইল-০১৭৪৩-০৪৪১২৮
তারিখ: ২০-০৮-২০২৩ ইং
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
শেকৃবিতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ-২০২৩ উদযাপিত
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ-২০২৩ উদযাপিত হয়েছে। এবারের জাতীয় মৎস্য সপ্তাহের প্রতিপাদ্য “নিরাপদ মাছে ভরবো দেশ, গড়বো স্মার্ট বাংলাদেশ”। মৎস্য অধিদপ্তরের সহযোগিতা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিশারিজ, একোয়াকালচার এন্ড মেরিন সায়েন্স অনুষদের আয়োজনে আজ ২০ আগস্ট ২০২৩ রোজ রবিবার সকাল ১০টায় শেকৃবি'র বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল সংলগ্ন পুকুরসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন পুকুরে কার্প জাতীয় ১০০ কেজি মাছের পোনা অবমুক্ত করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর (দায়িত্বপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. অলোক কুমার পাল।
এ সময় অন্যান্যদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন মৎস্য অধিদপ্তরের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা (পরিকল্পনা ও জরিপ) সৈয়দ মো: আলমগীর, মৎস্য অধিদপ্তরের ঢাকা বিভাগের উপ-পরিচালক মো: রেজাউল করিম, মৎস্য অধিদপ্তরের ঢাকা জেলা মৎস্য কর্মকর্তা বি এম মোস্তফা কামাল, কৃষি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো: জাফর উল্লাহ, ফিশারিজ, একোয়াকালচার এন্ড মেরিন সায়েন্স অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. এ এম শাহাবুদ্দিন, এএসভিএম অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. কে বি এম সাইফুল ইসলাম, এগ্রিবিজনেস ম্যানেজমেন্ট অনুষদের ডিন অধ্যাপক মো: আব্দুল লতিফ, ফিশারিজ, একোয়াকালচার এন্ড মেরিন সায়েন্স অনুষদের অন্যান্য শিক্ষক, মৎস্য অধিদপ্তরের অন্যান্য কর্মকর্তা, শেকৃবির প্রধান খামার তত্ত্বাবধায়ক ড. আল শামসুল হক (সাগর) ও অনুষদের শিক্ষার্থীবৃন্দ।
মাছের পোনা অবমুক্তির পর এক বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বিশ্ববিদ্যালয় চত্ত্বরে প্রদক্ষিন করে শেখ কামাল ভবনের সামনে এসে শেষ হয়।
কৃষিবিদ এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল
জনসংযোগ কর্মকর্তা, শেকৃবি, ঢাকা
মোবাইল-০১৭৪৩-০৪৪১২৮
তারিখ: ৩০-০৮-২০২৩ ইং
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
শেকৃবিতে কিনোয়া উৎপাদন প্রযুক্তি ও বিপণন শীর্ষক আপ-স্কেলিং কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশে কিনোয়া উৎপাদন প্রযুক্তি ও বিপণন শীর্ষক আপ-স্কেলিং এক কর্মশালা আজ ৩০ আগষ্ট ২০২৩ বুধবার সকাল ৯:৩০ মিনিটে অনুষ্ঠিত হয়। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষিতত্ত¡ বিভাগ এর আয়োজনে ও ডাচ-বাংলা ব্যাংক লিমিটেড এর আর্থিক সহায়তায় এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। সাউরেস এর পরিচালক অধ্যাপক ড. মোঃ আসাদুজ্জামান খান এর সভাপতিত্বে কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডাচ বাংলা ব্যাংক লিমিটেড এর মাননীয় ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবুল কাশেম মোঃ শিরিন। প্রধান পৃষ্ঠপোষক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শেকৃবি’র প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (দায়িত্বপ্রাপ্ত ভাইস-চ্যান্সেলর) অধ্যাপক ড. অলোক কুমার পাল। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শেকৃবির ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মোঃ নজরুল ইসলাম, ডাচ-বাংলা ব্যাংক লিঃ এর প্রোগ্রাম এক্সপার্ট কমিটির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মোঃ মঞ্জুরুল আলম এবং উক্ত ব্যাংকের প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর প্রকৌশলী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক আকন্দ। কর্মশালায় আরও উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন অনুষদের ডিন, পরিচালক, বিভাগীয় চেয়ারম্যান, শিক্ষক, কর্মকর্তা, ডাচ-বাংলা ব্যাংক ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা ও উদ্যোক্তা।
কর্মশালায় প্রধান অতিথি ডাচ বাংলা ব্যাংক লিমিটেড এর মাননীয় ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবুল কাশেম মোঃ শিরিন বলেন, ডিবিবিএল বাংলাদেশের কৃষি উন্নয়নের জন্য কর্পোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা (সিএসআর) প্রকল্পের আওতায় গবেষণা প্রকল্পে প্রথমবারের মত ১৮ কোটি টাকা আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে। ১৩ কোটি টাকা ব্র্যাক এর মাধ্যমে দূর্গম অঞ্চলের অবহেলিত কৃষকের জন্য ফসলের বীজ, কম্বাইন্ড হার্ভেষ্টর, রাইস ট্রান্সপ্লেন্টার, সারসহ কৃষি উপকরণ বিতরণ করা হয়েছে। এদেশের কৃষিতে কৃষিবিদদের অবদানের কথা মাথায় রেখে কৃষির উন্নয়নে ৫ কোটি টাকা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ০৮টি গবেষণা প্রকল্পের মাধ্যমে অর্থায়ন করেছে ডিবিবিএল।
কর্মশালায় প্রধান পৃষ্ঠপোষক হিসেবে শেকৃবি’র দায়িত্বপ্রাপ্ত ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. অলোক কুমার পাল বলেন, কিনোয়া একটি সুপার ফুড, যা দেশের খাদ্য ও পুষ্টির নিরাপত্তায় বিশেষ ভ‚মিকা রাখবে বলে মনে করি। কিনোয়া দক্ষিণ অঞ্চল বিশেষ করে লবণাক্ত অঞ্চল ও চরাঞ্চলের পতিত জমিতে খুব সহজেই চাষ করা যায়। তিনি কৃষি গবেষণায় ডিবিবিএল এগিয়ে আসায় কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
কর্মশালায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন কৃষি অনুষদের সাবেক ডিন ও প্রকল্পের কো-প্রিন্সিপাল ইনভেস্টিগেটর অধ্যাপক ড. পরিমল কান্তি বিশ্বাস ও কর্মশালায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন প্রকল্পের প্রিন্সিপাল ইনভেস্টিগেটর অধ্যাপক ড. আনিছুর রহমান।
কৃষিবিদ এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল
অতিরিক্ত পরিচালক
জনসংযোগ ও প্রকাশনা দপ্তর, শেকৃবি, ঢাকা
মোবাইল-০১৭৪৩-০৪৪১২৮
তারিখ: ৩১-০৮-২০২৩ ইং
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
বরেণ্য কৃষিবিদ ড. কাজী এম বদরুদ্দোজা এর মৃত্যুতে শেকৃবি ভাইস-চ্যান্সেলর এর শোক বার্তা
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া এক শোক বার্তায় বলেন, এটি আমাদের জন্য এক গভীর শোক ও দুঃখের বিষয় যে, ২০২৩ সালের ৩০ আগস্টে আমরা হারিয়েছি বাংলাদেশের কৃষি গবেষণার পথিকৃত, আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন কৃষি বিজ্ঞানী, আধুনিক কৃষি গবেষণার পুরোধা ব্যক্তিত্ব, এদেশের কৃষি গবেষণায় এক নতুন মাত্রা সংযোজনকারী কৃষি গবেষণা ব্যবস্থাপক, ন্যাশনাল এমিরেটাস সায়েন্টিস্ট আমাদের পরম শ্রদ্ধেয় ব্যক্তিত্ব ড. কাজী এম বদরুদ্দোজা-কে। তিনি ছিলেন জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কৃষির আধুনিক ভাবনার এক আশ্চর্য প্রেরণা দানকারী মানুষ। তাঁর যে অশেষ স্নেহ এবং শ্রদ্ধা দু’টোই পেয়েছি তা কোনদিন ভুলে যাবার নয়। এদেশে বাংলায় আমার যে বিজ্ঞান লেখালেখি তিনি ছিলেন এর এক মহান প্রেরণাদাতা। তাঁর মহাপ্রয়ানে প্রকৃত অর্থেই শোক জানাবার ভাষা নেই। তাঁর প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা জানাই। তাঁর অসংখ্য গুণগ্রাহী এক ভক্ত হিসেবে, তাঁর অতি স্নেহধন্য এক মানুষ হিসেবে তিনি আমাদের মনে চির জাগরুক থাকবেন প্রেরণার উৎস হিসাবে। এদেশের ভুখানাঙা মানুষের খাদ্য ও পুষ্টি সরবরাহ নিশ্চিত করার জন্য তাঁর যে প্রচেষ্টা আমরা দেখেছি সে কর্ম ও আকাঙ্খাই তাঁকে পরপারে এক পরম শান্তির জায়গায় পৌঁছে দেবে সেই দোয়াই আজ করি ।
কৃষিবিদ এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল
অতিরিক্ত পরিচালক
জনসংযোগ ও প্রকাশনা দপ্তর, শেকৃবি, ঢাকা
মোবাইল-০১৭৪৩-০৪৪১২৮
তারিখ: ২৭-০৯-২০২৩ ইং
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস উপলক্ষে শেকৃবিতে লিফলেট বিতরণ
বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) এর আওতায় আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস ২০২৩ উপলক্ষে তথ্য অধিকার কমিটি (আরটিআই) কর্তৃক তথ্য অধিকার আইন ও বিধি বিধান সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধিকরণের লক্ষ্যে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে লিফলেট বিতরণ করা হয়েছে। আজ ২৭সেপ্টেম্বর ২০২৩ (বুধবার) সকাল ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীদের মাঝে লিফলেট বিতরণ করা হয়।
লিফলেট বিতরণ কার্যক্রম উদ্বোধন করেন শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (দায়িত্বপ্রাপ্ত ভাইস-চ্যান্সেলর) অধ্যাপক ড. অলোক কুমার পাল। এসময় উপস্থিত ছিলেন শেকৃবির মাননীয় ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো: নজরুল ইসলাম, প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো: হারুন-উর-রশিদ, রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিম, তথ্য অধিকার কমিটি (আরটিআই) এর ফোকাল পয়েন্ট এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল, বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) এর ফোকাল পয়েন্ট রাজীব চন্দ্র বসাক সহ বিশ্ববিদ্যালয়ের এপিএ সংশ্লিষ্ট কমিটির বিকল্প ফোকাল পয়েন্টবৃন্দ।
ধন্যবাদান্তে
কৃষিবিদ মোস্তফা পাটওয়ারী
সহকারী পরিচালক
জনসংযোগ ও প্রকাশনা দপ্তর, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা।
মোবাইল: ০১৬৭১-৯৯০৬৩৫
তারিখ: ২৮-০৯-২০২৩ ইং
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
শেকৃবিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা'র জন্মদিন উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠিত
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কৃষকরত্ন শেখ হাসিনা'র ৭৭তম জন্মদিন উদযাপন উপলক্ষে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে আলোচনা সভা, কেক কাটা ও দোয়ার আয়োজন করা হয়। আজ ২৮ সেপ্টেম্বর (বৃহস্পতিবার) সকাল ১১ ঘটিকায় বিশ্ববিদ্যালয়েরর আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম প্রশাসনিক ভবনের ৪র্থ তলার কনফারেন্স কক্ষে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ৭৭তম জন্মদিন উপলক্ষে এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শেকৃবির মাননীয় প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (দায়িত্বপ্রাপ্ত ভাইস-চ্যান্সেলর) প্রফেসর ড. অলোক কুমার পাল। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর ড. মো: নজরুল ইসলাম। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন পোস্ট গ্রাজুয়েট স্টাডিজের ডিন প্রফেসর ড. মো: আব্দুর রাজ্জাক, ফিশারিজ, একোয়াকালচার ও মেরিন সায়েন্স অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. এ এম সাহাবুদ্দিন, ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া গবেষণা কেন্দে্রর পরিচালক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আলী, গবেষণা পরিচালক প্রফেসর ড. মো: আসাদুজ্জামান খান, পরিকল্পনা, উন্নয়ন ও ওয়ার্কস এর পরিচালক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মিজানুল হক কাজল, প্রক্টর প্রফেসর ড. মো: হারুন-উর-রশিদ, রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিম, পরিচালকবৃন্দ, বিভিন্ন হলের প্রভোস্ট, বিভাগীয় চেয়ারম্যান, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী, শিক্ষার্থী ও শেকৃবি শাখা ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দ।
ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক প্রফেসর ড. মো: ফরহাদ হোসেন এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন শেকৃবির মাননীয় প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. অলোক কুমার পাল, মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর ড. মো: নজরুল ইসলাম, শেকৃবি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি এস এম মাসুদুর রহমান মিঠু ও সাধারণ সম্পাদক মো: মিজানুর রহমান।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর (দায়িত্বপ্রাপ্ত) প্রফেসর ড. অলোক কুমার পাল বলেন ‘বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে বাংলাদেশ স্বাধীন হতো না। তেমনই শেখ হাসিনার জন্ম না হলে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা বিনির্মাণের কাজ জাতি চোখে দেখতো না। বঙ্গবন্ধুুর কন্যা শেখ হাসিনা ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে স্মার্ট বাংলাদেশে রুপান্তরের দক্ষ কারিগর। ডিজিটাল বাংলাদেশের লক্ষ্য পূরণ করার পরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবার 'স্মার্ট বাংলাদেশ'-এর পথে যাত্রা শুরুর ঘোষণা দিয়েছেন। একই সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা দিয়েছেন ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে উন্নত দেশের কাতারে নিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। আমরা সকলে যার যার অবস্থান থেকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সহযোগিতা করে যাবো"।
আলোচনা শেষে কেক কাটা হয় ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করে বিশেষ দোয়া মোনাজাত করা হয়।
(এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল)
জনসংযোগ কর্মকর্তা,
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা।
মোবাইল-০১৭৪৩-০৪৪১২৮
তারিখ: ০১-১০-২০২৩ ইং
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
শেকৃবিতে ভেটেরিনারি ইন্টার্ণশিপ রিসিপশন ও ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শেকৃবি) এনিম্যাল সায়েন্স অ্যান্ড ভেটেরিনারি মেডিসিন (এএসভিএম) অনুষদের ৭ম ব্যাচের শিক্ষার্থীদের ইন্টার্ণশিপ রিসিপশন ও ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত হয়েছে। ছয় মাসব্যাপী এই ইন্টার্ণশিপ প্রোগ্রামে ভেটেরিনারি অনুষদের ১২৯ জন শিক্ষার্থী ৫জন করে ২৬টি গ্রুপে বিভক্ত হয়ে বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করবেন।
০১ অক্টোবর ২০২৩ (রবিবার) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের শেখ কামাল ভবনের সামনে বেলুন ও পায়রা উড়িয়ে ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রাম-২০২২ উদ্বোধন করেন এএসভিএম অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. কেবিএম সাইফুল ইসলাম। এরপর অনুষদের সকল শিক্ষক ও ইন্টার্ন শিক্ষার্থীগণ একটি বর্ণাঢ্য র্যালি নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ চত্ত্বর প্রদক্ষিণ করেন।
সকাল ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদের সেমিনার কক্ষে শিক্ষার্থীদের ফুল দিয়ে বরণ করে নেওয়া হয়। এএসভিএম অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. কেবিএম সাইফুল ইসলামের সভাপতিত্বে ইন্টার্নশিপ রিসিপশন ও ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রামে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (দায়িত্বপ্রাপ্ত ভাইস-চ্যান্সেলর) অধ্যাপক ড. অলোক কুমার পাল। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো: নজরুল ইসলাম, আইকিউএসি এর পরিচালক অধ্যাপক ড. তুহিন শুভ্র রায়, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের স¤প্রসারণ বিভাগের পরিচালক ড. মো: শাহিনুর আলম। সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের এগ্রো ভেট এন্ড ক্রপ কেয়ার ডিভিশনের জেনারেল ম্যানেজার জয়ন্ত দত্ত গুপ্ত।
এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিম, বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, চেয়ারম্যানবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ইন্টার্নশিপ কো-অর্ডিনেটর সহযোগী অধ্যাপক ড. মো: আসাদুজ্জামান এবং অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ইন্টার্নশিপ কো-অর্ডিনেটর সহযোগী অধ্যাপক ড. মাহফুজুল ইসলাম।
ইন্টার্ন শিক্ষার্থীদের জন্য বিভিন্ন বিষয়ে দিকনির্দেশনামূলক প্রেজেন্টেশন প্রদান করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি সেলের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো: মোফাজ্জল হোসাইন।
বিকালে ইন্টার্ন শিক্ষার্থীদের নিয়ে রোগ প্রতিরোধ ও ব্যবস্থাপনা বিষয়ক টেকনিক্যাল সেশন অনুষ্ঠিত হয়।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ড. অলোক কুমার পাল বলেন, যেকোনো শিক্ষার্থীকে গ্রাজুয়েট হওয়ার জন্য ইন্টার্নশিপ খুবই প্রয়োজন। তবে সকল বিষয়ে এখনো ইন্টার্নশিপ না থাকলেও ভেটেরিনারি শিক্ষার্থীদের মেধা ও দক্ষতা বৃদ্ধি করার জন্য ইন্টার্নশিপ একটি ভালো সুযোগ। দক্ষ ভেটেরিনারিয়ানদের হাত ধরেই দেশে আমিষের চাহিদা পূরণ হচ্ছে। নিরাপদ আমিষ চাহিদা মেটাতে তারা কাজ করছে। আশা করি শিক্ষার্থীরা ইন্টার্নশিপের মাধ্যমে সব প্লেসমেন্ট থেকে ভালো কিছু শিখে আসবে, নতুন নতুন বিষয় হাতে কলমে শিখবে। সকল বাধা বিপত্তি কাটিয়ে এগিয়ে যাবে, একজন দক্ষ ভেটেরিনারি ডাক্তার হয়ে দেশ ও জাতির উন্নয়নে অংশ নিবে।
সভাপতির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. কেবিএম সাইফুল ইসলাম বলেন, ইন্টার্নশিপের মাধ্যমে একজন ভেটেরিনারি শিক্ষার্থীর কর্মজীবনের সূচনা হয়। আমরা বারবার বিশ্লেষণ করে সবচেয়ে কার্যকর ও শিক্ষা বান্ধব প্লেসমেন্ট ঠিক করেছি। প্রতি পাঁচ জন শিক্ষার্থীর জন্য একজন সুপারভাইজার দিয়েছি। সবকিছু নিয়মের মধ্যে হচ্ছে। একজন ভেটেরিনারিয়ানের দায়িত্ব অনেক বেশি। তাই তাকে অবশ্যই জ্ঞানে সমৃদ্ধ হতে হবে। আমরা আশাকরি আমাদের অনুষদ বাংলাদেশের একটি রোল মডেল হবে। আমাদের গ্রাজুয়েটরা তাদের কাজের মাধ্যমে এএসভিএম অনুষদ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম বয়ে আনবে।
কৃষিবিদ এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল
জনসংযোগ কর্মকর্তা, শেকৃবি, ঢাকা।
মোবাইল-০১৭৪৩-০৪৪১২৮
তারিখ: ১৮-১০-২০২৩ ইং
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
শেকৃবিতে শেখ রাসেল দিবস পালিত
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠ পুত্র ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কৃষকরত্ন শেখ হাসিনা'র আদরের ছোট ভাই শহীদ শেখ রাসেল এর ৬০তম জন্মদিন ও "শেখ রাসেল দিবস" পালিত হয়েছে।
আজ ১৮ অক্টোবর ২০২৩ (বুধবার) সকাল ১১টায় মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো: শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া শেখ রাসেল এর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. অলোক কুমার পাল, পোস্ট গ্রাজুয়েট স্টাডিজ এর ডিন অধ্যাপক ড. মো: আব্দুর রাজ্জাক, এনিম্যাল সায়েন্স এন্ড ভেটেরিনারি মেডিসিন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. কে বি এম সাইফুল ইসলাম, ফিশারিজ, একোয়াকালচার এন্ড মেরিন সায়েন্স অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. এ এম শাহাবুদ্দিন, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক অধ্যাপক ড. মো: ফরহাদ হোসেন, গবেষণা পরিচালক অধ্যাপক ড. মো: আসাদুজ্জামান খান, পরিকল্পনা, উন্নয়ন ও ওয়ার্কস এর পরিচালক অধ্যাপক ড. মিজানুল হক কাজল, প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো: হারুন-উর-রশিদ, রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিমসহ অন্যান্য পরিচালকবৃন্দ, বিভিন্ন হলের প্রভোস্টবৃন্দ, শেকৃবি'র শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী, শিক্ষার্থী ও বাংলাদেশ ছাত্রলীগ শেকৃবি শাখার সভাপতি এস এম মাসুদুর রহমান মিঠু ও সাধারণ সম্পাদক মো: মিজানুর রহমান।
পুষ্পস্তবক অর্পণের পর আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। শেখ রাসেল দিবসের আলোচনায় মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ঘাতকরা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করে। এসময় শিশু শেখ রাসেলও ঘাতকের নৃশংসতা থেকে রেহাই পায়নি। বঙ্গবন্ধুর সবকিছু নিশ্চিহ্ন করাই ছিল ঘাতকদের উদ্দেশ্য। ইতিহাসের এটি এক কলঙ্কিত অধ্যায়। শেখ রাসেলের দোষ ছিল এটাই যে তার পিতা বাংলা ভাষা আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন, দাসত্বের শৃঙ্খল থেকে বাঙালি জাতিকে মুক্তি দিয়েছিলেন। ইতিহাসের জঘন্যতম নির্মম হত্যাকাণ্ডের নিন্দা জানাই।
একইভাবে ঘাতকদের উত্তরসূরীরা ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার মাধ্যমে একটি রাজনৈতিক দলকে নি:শেষ করতে চেয়েছিল। যারা এসব কুকর্ম করেছিল তারাই এখন গনতন্ত্রের কথা বলে, দেশ পুনর্গঠনের কথা বলে যা হাস্যকর। কাগজ কলম নিয়ে হিসেব করে দেখুন গত ১৫ বছরে দেশের উন্নয়নে কি হয়েছে আর কি হয়নি। তাহলে তুলনা করলে এই সরকারের অবদান বুঝতে পারবেন। দেশের উন্নয়নে স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তিকে সহযোগিতা করা উচিত সকলের।
শিশুপুত্র শেখ রাসেলের ছবির দিকে তাকালে বুঝা যায় কি পরিমাণ প্রতিভাবান ছিল। আজ শেখ রাসেল আমাদের মাঝে নেই, তিনি বেঁচে থাকলে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা বিনির্মাণে অংশীদার হতেন। তবে শেখ রাসেলের মতো প্রতিভাবান যারা আছে তাদেরকে দেশের জন্য কাজ করার লক্ষ্যে জাগিয়ে তুলতে হবে।
আলোচনা সভা শেষে কেক কাটা, দোয়া ও এক র্যালি অনুষ্ঠিত হয়। সবশেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শেখ লুৎফর রহমান হল প্রাঙ্গনে বিভিন্ন প্রজাতির বৃক্ষরোপণ করা হয়।
ধন্যবাদান্তে
কৃষিবিদ এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল
জনসংযোগ কর্মকর্তা, শেকৃবি, ঢাকা।
মোবাইল-০১৭৪৩-০৪৪১২৮
তারিখ: ২১-১১-২০২৩ ইং
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ঃ “বিশ্ব ফিসারিজ দিবস ২০২৩” উদযাপন
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিশারিজ একোয়াকালচার এন্ড মেরিন সায়েন্স অনুষদ কর্তৃক বিশ্ব ফিসারিজ দিবস আজ ২১ নভেম্বর ২০২৩ পালিত হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে সকাল ১০:০০ টায় শেকৃবি প্রশাসনিক ভবনের সামনে বর্ণাঢ্য র্যালির উদ্বোধন করেন শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূইঁয়া। আয়োজিত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় প্রো-ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. অলোক কুমার পাল এবং মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম। র্যালিটি শেখ কামাল অনুষদ ভবনে এসে শেষ হয়। র্যালি পরবর্তি “বাংলাদেশের উন্মক্ত জলাশয়ের মাছের ব্যবস্থাপনা ও জীববৈচিত্রঃ বর্তমান অবস্থা ও চ্যালেঞ্জ” এর উপর এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। উক্ত সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ড. মোঃ খলিলুর রহমান, সিনিয়র স্পেশালিস্ট, ফিশারিজ ও একোয়াটিক রিসোর্স, কেজিএফ এবং প্রক্তন মহাপরিচালক, বাংলাদেশ ফিশারিজ রিসার্চ ইনস্টিটিউট। তিনি নদীর প্রবাহ ঠিক রেখে উন্মুক্ত জলাশয়ের মৎস্য সম্পদের সুষ্ঠ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে মাছের উৎপাদন বৃদ্ধি ও খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের উপর গুরুত্বারোপ করেন। আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন পোষ্ট গ্র্যাজুয়েট ডিন প্রফেসর ড. মোঃ আবদুর রাজ্জাক ও এনিমেল সায়েন্স এন্ড ভেটেরনারী মেডিসিন অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. কে.বি.এম. সাইফুল ইসলাম. বিভিন্ন বিভাগের চেয়ারম্যানবৃন্দ ও সন্মানিত শিক্ষকবৃন্দ, গবেষকবৃন্দ, স্নাতোকত্তর এর ছাত্র ছাত্রী সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিবৃন্দ। সেমিনার শেষে মাননীয় উপাচার্য মহোদয় প্রফেসর ড. কাজী অহসান হাবীব কর্তৃক সামুুদ্রিক মাছ ও জলজজীবের উপর তৈরিকৃত “বাংলাদেশ মেরিন বায়োডাইভারসিটি পোর্টাল” (marinebiodiversity.org.bd) নামক একটি ওয়েবসাইটের উদ্বোধন করেন, যা জীববৈচিত্র অধ্যয়নে গবেষকদের সহায়ক হবে বলে গবেষক তার বক্তব্যে উল্লেখ করেন।
আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে নিবীড় চাষ পদ্ধতিতে মাছের প্রাচুর্যতা বৃদ্ধি করতে হবে সাথে সাথে নদী, খাল, বিলের দেশিয় জাতের মাছের বংশ বৃদ্ধির সুযোগ ও পোনা মাছ ধরার বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করতে হবে বলে প্রফেসর ড. মোঃ নজরুল ইসলাম তার মত প্রকাশ করেন।
প্রধান অতিথি প্রফেসর ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূইঁয়া, তার বক্তব্যে উন্মুক্ত জলাশয়ের দূষণ ও জলাশয় রক্ষার বিষয়ে সরকারের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারনী পর্যায়ে এমনকি সংসদে বিষয় ভিত্তিক আলোচনা করে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য গুরুত্বারোপ করেন।
উক্ত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ফিশারিজ, একোয়াকালচার এন্ড মেরিন সায়েন্স অনুষদের সন্মানিত ডিন প্রফেসর ড. এ. এম. সাহাবউদ্দিন, তিনি জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুপ প্রভাব মোকাবেলায় প্রযুক্তি উদ্ভাবন এবং প্রযুক্তির অভিযোজনের লক্ষ্যে মৎস্যবিদ ও সংশ্লিষ্ট সবাইকে একযোগে কাজ করার আহবান জানান ও সকলকে ধন্যবাদ জ্ঞাপনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি করেন।
ধন্যবাদান্তে
কৃষিবিদ এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল
জনসংযোগ কর্মকর্তা, শেকৃবি, ঢাকা।
মোবাইল-০১৭৪৩-০৪৪১২৮
তারিখ: ১৪-১২-২০২৩ ইং
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
শেকৃবিতে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
যথাযোগ্য মর্যাদায় শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত হয়েছে। আজ ১৪ ডিসেম্বর ২০২৩ (বৃহস্পতিবার) সকাল ৭টা ৩০মিনিটে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার সংলগ্ন কৃষি অনুষদের সামনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো: শহীদুর রশীদ ভূ্ঁইয়া ও কালো পতাকা উত্তোলন করেন মাননীয় ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো: নজরুল ইসলাম।
এরপর আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম প্রশাসনিক ভবনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ অর্পণ শেষে শহীদদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।
পরবর্তীতে মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো: শহীদুর রশীদ ভূ্ঁইয়া'র নেতৃত্বে মিরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে পুস্পস্তবক অর্পণ করা হয়। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন শেকৃবি'র মাননীয় ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো: নজরুল ইসলাম, কৃষি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলী, পরিকল্পনা, উন্নয়ন ও ওয়ার্কস এর পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মিজানুল হক কাজল, আইসিটি সেলের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো: মোফাজ্জল হোসাইন, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক অধ্যাপক ড. মো: ফরহাদ হোসেন, প্রভোস্ট কাউন্সিল এর আহবায়ক অধ্যাপক ড. মো: কামাল উদ্দিন আহমেদ, প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো: হারুন-উর-রশিদ, বিভিন্ন বিভাগের পরিচালক, বিভাগীয় চেয়ারম্যান, হল প্রভোস্ট, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীবৃন্দ।
ধন্যবাদান্তে
কৃষিবিদ এ. এইচ. এম. মোস্তফা কামাল
জনসংযোগ কর্মকর্তা, শেকৃবি, ঢাকা।
মোবাইল-০১৭৪৩-০৪৪১২৮
তারিখ: ১৬-১২-২০২৩ ইং
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
শেকৃবিতে নানা আয়োজনে মহান বিজয় দিবস উদযাপন
দিনভর নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে মহান বিজয় দিবস উদযাপিত হয়েছে। আজ ১৬ডিসেম্বর ২০২৩ (শনিবার) সকাল ৬টা ৩০মিনিটে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার সংলগ্ন একাডেমিক ভবনের সামনে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে দিবসের শুভসূচনা করা হয়।
জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন শেকৃবির মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যা